বিশ্বের ২,৩১৮টি বিশ্ববিদ্যালয়কে পেছনে ফেলে তালিকার শীর্ষ ২০০-তে জায়গা করে নিয়েছে এই প্রতিষ্ঠান। একই সঙ্গে বাংলাদেশের অংশগ্রহণকারী ১৯টি সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে আছে ডিআইইউ।
জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDGs) বাস্তবায়নে অবদানের ভিত্তিতে করা হয় এ র্যাঙ্কিং। এই সূচকে ‘মানসম্মত শিক্ষা’ ও ‘লক্ষ্যের জন্য অংশীদারিত্ব’ ক্ষেত্রে ডিআইইউ বিশ্বের মধ্যে ১৯তম অবস্থানে উঠে এসেছে। এছাড়া ‘শালীন কাজ ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি’তে ৩৩তম, ‘শূন্য দারিদ্র্য’তে ৩৬তম, ‘জিরো হাঙ্গার’-এ ৫৩তম এবং ‘বৈষম্য হ্রাস’-এ ৬০তম স্থান অর্জন করেছে তারা।
ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ভাষ্য মতে, এই সাফল্যের পেছনে রয়েছে গবেষণা, পাঠদান, সামাজিক উদ্যোগ ও প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষাব্যবস্থার সম্মিলিত প্রয়োগ। পাশাপাশি দেশি-বিদেশি বিভিন্ন অংশীদারের সঙ্গে কার্যকর সম্পর্ক এবং শিক্ষার্থীদের সক্রিয় অংশগ্রহণও এই অর্জনে বড় ভূমিকা রেখেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়টি মনে করে, এই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি তাদের বৈশ্বিক উচ্চশিক্ষা অঙ্গনে নেতৃত্ব দেওয়ার পথে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। এ অর্জন শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষার্থী, প্রাক্তন শিক্ষার্থী এবং সহযোগী সব পক্ষের একসাথে কাজ করারই ফল।
		
				
			


















