Beğenilen videolar
তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন নতুন দিগন্তের উন্মোচন হবে- সাইদুর রহমান বাচ্চু
.
#tarique_rahman | #bnp | #bachchu
তারেক রহমানের মানবিক সহায়তা পৌঁছে দেয়ার দায়িত্ব আমাদের: সাইদুর রহমান বাচ্চু
সিরাজগঞ্জ চেম্বারের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনে চলছে ভোট গণনা
.
#sirajgonj | #chamber | #nirbachon
আমাকেই ভোট দিতে হবে সেটা নয় ভোটটা বুঝে শুনে দিবেন- সাকিব আনোয়ার
সিরাজগঞ্জ কাজিপুরের ৬ ইউনিয়ন নিয়ে যমুনা উপজেলা গঠনের দাবিতে মানববন্ধন
.
#kazipur | #sirajganj | #jamuna
সিরাজগঞ্জে অটোটেম্পু মালিক-শ্রমিকদের আয়োজনে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত
.
#sirajganj | #autotempu | #preyar
সিরাজগঞ্জে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে ডিজে লাইট দিয়ে সংঘর্ষ
বিএনপি প্রার্থী টুকু ধানের শীষের প্রতীক পাওয়ায় ছোনগাছায় আনন্দ মিছিল
জিয়াউর রহমান সুযোগ না দিলে যুদ্ধাপরাধীরা রাজনীতি করতে পারত না- বিএনপি নেতা বাচ্চু
.
#sydurrahman | #bnp | #sirajganj
ধানের শীষে ভোট মানে গণতন্ত্রের পক্ষে সিদ্ধান্ত— মির্জা মোস্তফা জামান
.
#mirzamostofa | #bnp | #sirajganj
সিরাজগঞ্জ জেলার রাজনীতিতে বিএনপির এক দৃঢ় স্তম্ভের নাম সাইদুর রহমান বাচ্চু। দীর্ঘ চার দশকের বেশি সময় ধরে রাজনৈতিক সংগ্রাম, ত্যাগ ও মাঠপর্যায়ের নেতৃত্বের মধ্য দিয়ে তিনি আজ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য। ছাত্র রাজনীতি থেকে উঠে এসে জেলা রাজনীতিতে নিজস্ব অবস্থান তৈরি করেছেন তিনি, যা আজ অনেক তরুণ নেতার জন্য প্রেরণার উৎস।
সাইদুর রহমান বাচ্চু জন্মগ্রহণ করেন সিরাজগঞ্জ শহরের এক মধ্যবিত্ত মুসলিম পরিবারে। তাঁর পিতা আবুল হোসেন ছিলেন সাধারণ ব্যবসায়ী। শৈশবে পিতার মৃত্যু তাঁকে জীবনের বাস্তবতার মুখোমুখি করে তোলে। জ্ঞানদায়িনী হাই স্কুল থেকে শিক্ষা জীবন শুরু করলেও, কৈশোরে রাজনৈতিক প্রেরণাই তাঁকে ছাত্র রাজনীতির দিকে টেনে নেয়।
মাত্র ১৫ বছর বয়সে, প্রায় ১৯৭৯ সালে, তিনি ছাত্র রাজনীতিতে যুক্ত হন। ১৯৮৩-৮৪ সালে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে অংশ নিয়ে একাধিকবার গ্রেফতার হন। উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সময় রাজনৈতিক মামলায় আটক থাকায় পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেননি—কিন্তু তাতে তাঁর মনোবল ভাঙেনি।
১৯৮৮-৮৯ এবং ১৯৮৯-৯০ সালে তিনি সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) নির্বাচিত হন। একই সময়ে ১৯৯০ সালের গণঅভ্যুত্থানে তিনি সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক হিসেবে নেতৃত্ব দেন।
১৯৮৮ সালের ভয়াবহ বন্যায় তিনি জেলা বিএনপির তৎকালীন নেতৃত্বের সঙ্গে সমন্বয় করে “বন্যার্ত তহবিল” গঠন করেন এবং ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এই মানবিক উদ্যোগই তাঁকে মানুষের কাছে “সংগ্রামী নেতা” হিসেবে পরিচিত করে তোলে।
পরবর্তীতে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ, বিশেষ করে ২০২৪ সালের বন্যাতেও তিনি মাঠে ছিলেন ত্রাণ ও সহায়তা কার্যক্রমে। ছাত্র আন্দোলনের “শহীদ ১০” পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে আর্থিক সহায়তা প্রদান করে তিনি আবারও জনমানুষের আস্থা অর্জন করেন।
২০০৩ সালে তিনি মূল দল বিএনপিতে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত হন এবং একই বছর শহর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। তৃণমূল পর্যায়ে তাঁর সাংগঠনিক দক্ষতা ও দুঃসময়েও নেতাকর্মীদের পাশে থাকার মনোভাব তাঁকে জেলা রাজনীতির কেন্দ্রে নিয়ে আসে।
২০০৯ সালের পর থেকে বিএনপির বিভিন্ন আন্দোলন, মিছিল ও সভা-সমাবেশে তিনি সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। ২০১৬ সালে তাঁকে সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ঘোষণা করা হয়। বর্তমানে তিনি বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটিরও সদস্য।
দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে সাইদুর রহমান বাচ্চুর বিরুদ্ধে প্রায় ৬৮টি মিথ্যা মামলা দায়ের হয়েছে বলে বিভিন্ন সংবাদসূত্রে জানা যায়। আন্দোলনের সময় তাঁকে বহুবার গ্রেফতার ও হয়রানির শিকার হতে হয়েছে।
২০১৮ সালের নির্বাচনী সময় তাঁর কিছু বক্তব্যই নেতাকর্মীদের উজ্জ্বিত করে রেখেছে। তিনি বলেছিলেন— “আমাদের কর্মীদের ভয় দেখানো হচ্ছে, কিন্তু আমরা পিছু হটব না। ভোটাধিকার আদায়ের লড়াই থেকে বিএনপি কখনোই সরে দাঁড়াবে না।”
তবে রাজনৈতিক জীবন শুধুই সংগ্রামে পূর্ণ নয়; বিতর্কও তাঁকে ছাড়েনি। ২০২০ সালে এক বনভোজনে অংশ নেওয়ায় তাঁকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয় কেন্দ্রীয় কমিটি। তবু তিনি বলেন— “দলীয় শৃঙ্খলা আমার কাছে সর্বাগ্রে। মতবিরোধ থাকতে পারে, কিন্তু দলের ঐক্যই আমার অঙ্গীকার।”
রাজনীতিতে নিজের অবস্থান নিয়ে সাইদুর রহমান বাচ্চু বলেন— “আমি রাজনীতি করি জনগণের অধিকারের জন্য। আমাদের দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারই আমার জীবনের লক্ষ্য। জনগণের শক্তিতেই বিএনপি টিকে আছে, জনগণের জন্যই আমরা সংগ্রাম করছি।”
সিরাজগঞ্জের তৃণমূল বিএনপি নেতাকর্মীরা তাঁকে “বাচ্চু ভাই” নামে চেনেন। সহজ-সরল জীবনযাপন, সবার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ও সংগঠনপ্রেম তাঁকে করেছে জনপ্রিয়।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, “সিরাজগঞ্জ বিএনপি’কে টিকিয়ে রাখার পেছনে সাইদুর রহমান বাচ্চুর ভূমিকা মৌলিক। সংঘাতময় রাজনীতির মধ্যেও তিনি সংগঠন ধরে রেখেছেন।”
দলীয় পুনর্গঠন এবং আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে তিনি আরও সুসংগঠিত বিএনপি গঠনের প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।
তিনি বলেন “আমার লক্ষ্য পরিষ্কার— সংগঠনের ঐক্য, তৃণমূলের ক্ষমতায়ন এবং জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার। রাজনীতি মানে ক্ষমতা নয়, জনগণের বিশ্বাস।”
একজন সংগ্রামী রাজনীতিবিদ, সংগঠক ও সামাজিক কর্মী হিসেবে সাইদুর রহমান বাচ্চু আজ সিরাজগঞ্জ রাজনীতির এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। ত্যাগ, সাহস ও নীতির মিশেলে গড়া তাঁর রাজনৈতিক জীবন কেবল জেলা নয়, জাতীয় রাজনীতিতেও প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করেন স্থানীয় বিশ্লেষকরা।
#sydurrahmanbachchu | #bnp | #sirajganj
ডাকসু নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পক্ষপাতমূলক আচরণ করেছে- সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা মোস্তফা জামান এ মন্তব্য করেছেন।
অসহায় শাকিলের পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা মির্জা মোস্তফা জামান
দেশ পরিচালনায় নাগরিকের ভাবনা, শান্তি চায় সাধারণ মানুষ
গৌরবোজ্জ্বল আন্দোলন-সংগ্রাম ও সাফল্যের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজগঞ্জে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে এক বিশাল বর্ণিল আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার বিকেলে জেলার ১৮ ইউনিটের বিভিন্ন উপজেলা, পৌর, থানা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড থেকে নেতাকর্মীরা জাতীয় পতাকা, দলীয় পতাকা, রঙিন ব্যানার-ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ড ও ধানের শীষের প্রতীক হাতে বাদ্যযন্ত্রের তালে নেচে-গেয়ে শ্লোগান দিতে দিতে পৌর ভাসানী মিলনায়তন চত্বরে সমবেত হন।
জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আব্দুল্লাহ আল কায়েস ও সদস্য সচিব মিলন হক রঞ্জুর নেতৃত্বে বর্ণিল শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান সড়ক এসএস রোড প্রদক্ষিণ করে রাজার স্টেশন রোডের স্বাধীনতা স্কয়ারে গিয়ে শেষ হয়।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই বগুড়ার রাজনীতিতে ত্যাগী নেতাদের অবদান গুরুত্বপূর্ণ। এরই ধারাবাহিকতায় শেরপুর-ধুনটের রাজনৈতিক অঙ্গনে দীর্ঘ চার দশকের বেশি সময় ধরে আলোচিত ও গ্রহণযোগ্য এক নাম— জানে আলম খোকা।
মরহুম গাজিউর রহমানের জ্যেষ্ঠ সন্তান খোকা ছাত্রদলের মাধ্যমে ১৯৮০-৮১ সালে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। অল্প সময়েই সাংগঠনিক দক্ষতা, কর্মীদের প্রতি আন্তরিকতা ও জনগণের আস্থার জায়গা দখল করে নেন তিনি। দল গঠন, কর্মী ধরে রাখা এবং তৃণমূলকে ঐক্যবদ্ধ করার ক্ষেত্রে তার ভূমিকা ছিলো অনন্য।
১৯৯১ সালে শেরপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই শেরপুর-ধুনটে তার জনপ্রিয়তা অন্য এক উচ্চতায় পৌঁছে যায়। তখন প্রচলিত একটি কথা ছিল— “শেরপুরের বিএনপি মানেই খোকা, আর খোকা মানেই বিএনপি।” তার আহ্বানে হাজারো নেতাকর্মী মাঠে নেমে আসতেন। দুঃসময়ে তিনি যেমন ছিলেন সবার পাশে, তেমনি বিজয়ের সময়ও ছিলেন অগ্রভাগে।
২০০১ সালে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে জাতীয় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা থেকে শুরু করে ২০০৮ সালে বগুড়া-৫ আসনে বিএনপির প্রার্থী হওয়া— সর্বত্রই খোকা প্রমাণ করেছেন তিনি ভোটারদের আস্থার প্রতীক। পৌরসভা নির্বাচনে একাধিকবার জয়লাভও তার জনপ্রিয়তার স্বাক্ষর বহন করে।
তবে রাজনৈতিক জীবনে বারবার বহিষ্কারের মুখোমুখি হয়েছেন খোকা। সর্বশেষ ২০২১ সালের পৌরসভা নির্বাচনে কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে প্রার্থী হওয়ায় তাকে বহিষ্কার করা হয়। কিন্তু বহিষ্কারের গ্লানি তার জনপ্রিয়তা কমাতে পারেনি। স্থানীয় নেতাকর্মীদের মতে, খোকা দলে না ফিরলে শেরপুর-ধুনটে বিএনপি অস্তিত্ব সংকটে পড়তে পারে।
সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও শেরপুর পৌর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক বলেন— “জানে আলম খোকা শেরপুর-ধুনটে মাটি ও মানুষের সাথে মিশে গেছেন। বহু ত্যাগ শিকার করে আজ তিনি জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন।”
শেরপুর উপজেলা কৃষকদলের আহ্বায়ক আবু সাঈদ বলেন— “খোকা ভাই আমাদের সাহসের প্রতীক। রাজনীতিক পরিবার থেকে উঠে আসা এই নেতাকে দলে ফিরিয়ে এনে মনোনয়ন দিলে বিএনপির সর্বোচ্চ অর্জন হবে এই আসনে।”
শেরপুর উপজেলা বিএনপির কার্যনির্বাহী সদস্য হাসানুল মারুফ শিমুল বলেন— “খোকা ভাই নিঃসন্দেহে তৃণমূলের আস্থাভাজন নেতা। তার জনপ্রিয়তা অনেক নেতার চেয়ে আলাদা। এজন্যই ২০০৮ সালে তার আবেদনেই বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছিল এবং তাকে ধানের শীষ প্রতীক দেওয়া হয়েছিল।”
যুবদল ও ছাত্রদলসহ তৃণমূল নেতাদের প্রত্যাশাও একই। তারা মনে করেন, দলে বিভাজন ভুলে খোকাকে ফিরিয়ে আনলে বিএনপি এই আসনে শক্ত অবস্থান তৈরি করতে পারবে।
নিজের রাজনৈতিক যাত্রা ও বর্তমান অবস্থান প্রসঙ্গে জানে আলম খোকা বলেন— “গ্রুপ পলিটিক্স এবং হাইব্রিড নেতাদের কোন্দলের ফাঁদে ফেলা হয়েছে আমাকে। আমি দলের কাছে বহিষ্কারের বিরুদ্ধে আবেদন করেছি। আল্লাহ ভরসা।”
তিনি আরও বলেন— “আমি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে রাজনীতিতে এসেছি। মৃত্যু পর্যন্ত বিএনপির একজন সক্রিয় সৈনিক হয়ে থাকতে চাই।”
শেরপুর-ধুনুটের সাধারণ মানুষ ও তৃণমূল কর্মীরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন— জানে আলম খোকাকে যদি দলে ফিরিয়ে আনা হয়, তবে তিনি শুধু বিএনপির ভোটব্যাংক পুনর্গঠিত করবেন না, বরং জাতীয় নির্বাচনে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করবেন।
বর্তমানে কেন্দ্রীয় হাইকমান্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছেন তিনি। আর তৃণমূলের নেতাকর্মীরা দিন গুনছেন— কবে প্রিয় খোকা ভাই দলে ফিরবেন, হাতে তুলে নেবেন ধানের শীষ, আর শেরপুর-ধুনটের রাজনীতিতে নতুন আশার আলো জ্বালাবেন
এই সরকার ব্যর্থ হলে ১৮ কোটি জনতা ব্যর্থ হবে- বিএনপি নেতা ও লেখক আলহাজ্ব সাইদুল ইসলাম
প্রসঙ্গ: বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সংগঠনকে শক্তিশালী ও ঐক্যবদ্ধ রাখার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। সাক্ষাৎকারে তিনি দলের চলমান অবস্থা, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও আসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহা প্রসঙ্গে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিবেন।
🔹 রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট ও দলীয় ভাবনা:
🔹 ঈদুল আজহা প্রসঙ্গে:
তারিখ: ০৩/০৬/২০২৫ইং
বার: মঙ্গলবার
সময়: ১১.০০টা
অতিথি: মির্জা মোস্তফা জামান, সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী, সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপি।
সাক্ষাৎকার: মো. জুয়েল হোসেন, আই নিউজ বিডি, সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি।
ক্যামেরায়: সহকর্মী রাকিবুল ইসলাম।
