কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!
Shorts skab
উত্তরা ভালুকা সমিতির উদ্যোগে ফলজ গাছের চারা বিতরণ | Tree Plantation by Uttara Bhaluka Samiti
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা এবং সবুজায়নের লক্ষ্যে ঢাকার উত্তরা ভালুকা সমিতির উদ্যোগে ভালুকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফলজ গাছের চারা বিতরণ করা হয়েছে। আজ, মঙ্গলবার, ৯ সেপ্টেম্বর, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাসান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদের উপস্থিতিতে এই কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এই ভিডিওতে দেখুন কীভাবে এই উদ্যোগটি শিক্ষার্থীদের বৃক্ষরোপণে উৎসাহিত করছে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভূমিকা রাখছে।
Subscribe for more community-centric videos
Cover Topic -
Bhaluka, Bhaluka Upazila, Mymensingh, Uttara Bhaluka Samiti, Tree Plantation, Fruit Tree Distribution, Environmental Protection, Student Engagement, Community Service, ভালুকা, ভালুকা উপজেলা, ময়মনসিংহ, উত্তরা ভালুকা সমিতি, বৃক্ষরোপণ, গাছের চারা বিতরণ, পরিবেশ সুরক্ষা, সামাজিক কাজ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষার্থী, ফলজ গাছ, Info Today Bangla, PuloKito, Info Today, Bangla News,
#bhaluka #treeplantation #communityservice #infotodaybangla #pulokito #mymensingh #uttora
#banglanews #banglanewstoday #banglanewsong #banglanewsong2024 #banglanewslive #banglanewsong2023 #banglanewsong2020 #banglanewstv #banglanewshortfilm #banglanewsupdate #banglanewsadsong #banglanewschannel #banglanewshortfilm2021 #banglanewshortfilm2020 #banglanewsong2019 #banglanewsong2022 #banglanewsong2021 #banglanewsong2025 #banglanewsong2018 #rbanglanews #rbanglanewslive #banglanews24
গতকাল সাবেক প্রধান বিচারপতি জনাব খাইরুল হক সাহেবের মামলার শুনানির এক পর্যায়ে রাষ্ট্রপক্ষের ডিএজি এডভোকেট রাসেল কোর্টকে ধমকের সুরে জানান— “আজ শুনানি হবে না, এক সপ্তাহ পরে করতে হবে।”
এ সময় খায়রুল হক সাহেবের পক্ষের আইনজীবীগণ— কামরুল হক সিদ্দিকী, মহসিনুর রহমান, জেড আই খান পান্না, এম কে রহমান, মনসুরুল হক চৌধুরী, মঞ্জিল মোর্শেদ প্রমুখ আপত্তি জানিয়ে বলেন— “আপনি কোর্টকে ডিকটেট করতে পারেন না, আপনার সাবমিশন দিতে পারেন।”
ঠিক তখনই এজি জসিম, ইব্রাহিম খলিল, উজ্জ্বলসহ কয়েকজন বেঞ্চ থেকে লাফিয়ে উঠে বিচারপতির সামনেই আইনজীবীদের ওপর চড়াও হন। শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি ও হেনস্তা, এমনকি আইনজীবী বেলায়েত হোসেনকে মারধোর পর্যন্ত করা হয়। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে, বিচারপতি বাধ্য হয়ে শুনানির তারিখ পিছিয়ে পরবর্তী রবিবার ধার্য করেন।
এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়— রাষ্ট্রপক্ষ আগে থেকেই কিছু “আইনজীবী” নামধারী মব সন্ত্রাসী নিয়োগ দিয়েছে, যাদের ভয়ে সাধারণ আইনজীবী থেকে শুরু করে বিচারপতিরাও হামলা ও হেনস্তার শঙ্কায় থাকেন। ইতিপূর্বে বিচারপতিকে ডিম নিক্ষেপ ও এজলাস ভাঙচুর-এর ঘটনাও ঘটেছে। এখন তো প্রকাশ্য আদালতে সিনিয়র আইনজীবীরাও নিরাপদ নন।
বর্তমানে বিচারালয়ে বিএনপির এই অসভ্য আচরণই বলে দেয় কেন এদেরকে এতদিন কড়া শাসনে রেখেছিলেন শেখ হাসিনা!
এস.এম হাসিবুল হাসান হাদী
আই নিউজ বিডি





