Shorts News Create
নেত্রকোনা জেলা প্রতিনিধি:
নেত্রকোনা সীমান্তে দুর্গাপুরে কুল্লাগড়া ইউনিয়নের কুড়ালিয়া গ্ৰামে বসতঘর থেকে স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রবিবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটেছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, জেলার সীমান্তবর্তী দুর্গাপুরে কুল্লাগড়া ইউনিয়নের কুড়ালিয়া গ্ৰামে বসতঘর থেকে স্বামী সোহাগ মিয়া ও তার স্ত্রী ঝুমা আক্তারের মরদেহ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ।
মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে মৃত্যুর কারণ জানা যায়নি। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার উত্তর রাঙ্গামাটিয়া আদর্শ গ্রাম এলাকার আশ্রয়ণ প্রকল্পের একটি ঘর থেকে মো. মনছুর বৈদ্য (৫২) নামের এক ব্যক্তির গলা কাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার (৮ আগস্ট) দুপুরে।
নিহত মনছুর বৈদ্য হারুয়ালছড়ি ইউনিয়নের বেতুয়ারখীল এলাকার মৃত শফিউল আলমের ছেলে।
জানা যায়, তিনি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরে একা বসবাস করতেন, তবে তার পরিবার থাকতো আলাদা।
সকালবেলা ঘরের ভেতরে মনছুরের নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন।
পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে এবং আইনগত প্রক্রিয়া শুরু করে।
ফটিকছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূর আহম্মদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এখনও পর্যন্ত হত্যাকাণ্ডের কারণ স্পষ্ট নয়, তদন্ত চলছে।
স্থানীয়দের মাঝে আতঙ্ক ও শোকের ছায়া নেমে এসেছে এই নির্মম ঘটনায়।
আর কত প্রাণ ঝরবে এভাবে?"**
বর্তমান সময়ে কবিতা এক নিরব ভাষা হয়ে উঠেছে যেখানে অনুভূতি ছড়ায় নিঃশব্দে। ঠিক এমনই একটি কবিতা, যার নাম “আমাকে হারালে তুমি,” সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় তরুণ পাঠকদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।
কবিতাটি মূলত এক জোড়া চোখের বেদনার কথা বলে, যা হারালে মানুষ হারায় জীবনের আলোও। “আমাকে হারালে তুমি খুব বেশি কিছুই হারাবে না, হারাবে এক জোড়া চোখ যা সারাজীবন তোমার জন্য কাঁদবে”—এই ভাবনাটি পাঠকদের মধ্যে গভীর সাড়া সৃষ্টি করেছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই কবিতার সরল ভাষা আর গভীর মর্মস্পর্শী অর্থ আজকের তরুণ প্রজন্মের মনকে ছুঁয়ে যাচ্ছে। কবিতার সহজ অথচ হৃদয়স্পর্শী গঠন মানুষের ভেতরের একান্ত অনুভূতিকে প্রকাশ করে, যা আত্মার অবচেতন স্তরে পৌঁছে যায়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে “আমাকে হারালে তুমি” কবিতাটি হাজার হাজার শেয়ার ও মন্তব্যের মধ্য দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছে। বিশেষ করে ভালোবাসার ব্যর্থতা, বিচ্ছেদ ও নস্টালজিয়ার স্মৃতিচারণায় যারা বিচলিত, তাদের কাছে এটি এক অমুল্য সান্ত্বনা।
কবিতার লেখক জানান, এই কবিতার মূল অনুপ্রেরণা এসেছে ব্যক্তিগত কিছু হারানোর অনুভূতি থেকে, যা বহু মানুষের জীবনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তাই পাঠকরা নিজেদের অবস্থান ও আবেগকে খুঁজে পাচ্ছেন এর পঙক্তিতে।
আজকের দিনে “আমাকে হারালে তুমি” কবিতাটি প্রমাণ করেছে—সত্যিকার শিল্প শুধু মন ছুঁয়েই থেমে থাকে না, তা মানুষের জীবনে আলো জ্বালিয়ে দেয়, নতুন শক্তি এনে দেয়।



