close

ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!

السراويل القصيرة خلق

⁣তারুণ্যের প্রথম ভোেট ধানের শীষের পক্ষে হোক-মাসুদুল হক, পাবনা ১ আসনের বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী।

Mirza Mizanur Rahman Mizan

0

0

557

এমপি হলেও তার নাম ভিপি নুর থাকবে,বলেছেন রিজওয়ানা আহমেদ

Dr Md Jonaid

0

1

7

আশুলিয়ার নরসিংহপুর এলাকার একটা গ্যাসের দোকানের সিলিন্ডার বি*ষ্ফো*র*ণ হয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটছে।

Alamin hosen suvo

0

0

16

⁣বরগুনায় পুরাকাটা ফেরিঘাটে ছুরিকাঘাতে খেয়ার মাঝি নিহত,স্বজনদের আহাজারি

MD .KHALED MOSHARRAF SHOHEL

0

0

1

নেত্রকোনা জেলা প্রতিনিধি:

নেত্রকোনার সীমান্তবর্তী দুর্গাপুরে হতদরিদ্রদের সঞ্চিত অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ব্যাংক এশিয়া, বিরিশিরি শাখার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছেন ভুক্তভোগীরা।

বুধবার দুপুরে দুর্গাপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে প্রায় দুই শতাধিক নারী -পুরুষ এ মানববন্ধনে অংশ নেন।


বক্তারা বলেন, বিজিডি কার্ডধারী, ডিপিএস গ্রাহক, মাতৃত্বভাতা ও এলাকার সাধারণ সঞ্চয়কারীদের ৩ শতাধিক মানুষের প্রায় ৪০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে।পরে হঠাৎ করেই ব্যাংক অফিস তালাবদ্ধ করে গা-ঢাকা দেন শাখার কর্মকর্তাসহ মাঠকর্মীরা।

এ মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন ভুক্তভোগী তাসলিমা আক্তার, কামরুন নাহার, মাসুদা খাতুন, হেলেনা আক্তার, আসমা খাতুন, রোকসানা, রুজিনা, সাহারা বেগম, শামছুর নাহার প্রমুখ।

ভুক্তভোগীদের দাবি, অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র ও অসহায়। তাদের টাকা ফেরত দিতে হবে। এই ঘটনায় দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা ও টাকা উদ্ধারে সরকারের হস্তক্ষেপ চান তারা”

Bijoy Chandra Das

0

0

8

⁣গতকাল সাবেক প্রধান বিচারপতি জনাব খাইরুল হক সাহেবের মামলার শুনানির এক পর্যায়ে রাষ্ট্রপক্ষের ডিএজি এডভোকেট রাসেল কোর্টকে ধমকের সুরে জানান— “আজ শুনানি হবে না, এক সপ্তাহ পরে করতে হবে।”

এ সময় খায়রুল হক সাহেবের পক্ষের আইনজীবীগণ— কামরুল হক সিদ্দিকী, মহসিনুর রহমান, জেড আই খান পান্না, এম কে রহমান, মনসুরুল হক চৌধুরী, মঞ্জিল মোর্শেদ প্রমুখ আপত্তি জানিয়ে বলেন— “আপনি কোর্টকে ডিকটেট করতে পারেন না, আপনার সাবমিশন দিতে পারেন।”

ঠিক তখনই এজি জসিম, ইব্রাহিম খলিল, উজ্জ্বলসহ কয়েকজন বেঞ্চ থেকে লাফিয়ে উঠে বিচারপতির সামনেই আইনজীবীদের ওপর চড়াও হন। শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি ও হেনস্তা, এমনকি আইনজীবী বেলায়েত হোসেনকে মারধোর পর্যন্ত করা হয়। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে, বিচারপতি বাধ্য হয়ে শুনানির তারিখ পিছিয়ে পরবর্তী রবিবার ধার্য করেন।

এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়— রাষ্ট্রপক্ষ আগে থেকেই কিছু “আইনজীবী” নামধারী মব সন্ত্রাসী নিয়োগ দিয়েছে, যাদের ভয়ে সাধারণ আইনজীবী থেকে শুরু করে বিচারপতিরাও হামলা ও হেনস্তার শঙ্কায় থাকেন। ইতিপূর্বে বিচারপতিকে ডিম নিক্ষেপ ও এজলাস ভাঙচুর-এর ঘটনাও ঘটেছে। এখন তো প্রকাশ্য আদালতে সিনিয়র আইনজীবীরাও নিরাপদ নন।

বর্তমানে বিচারালয়ে বিএনপির এই অসভ্য আচরণই বলে দেয় কেন এদেরকে এতদিন কড়া শাসনে রেখেছিলেন শেখ হাসিনা!
এস.এম হাসিবুল হাসান হাদী
আই নিউজ বিডি

HasanHadi

0

0

5