close

কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!

Pantalones cortos crear

⁣ভিউ বাড়াতে এধরণের ভিডিও বানাবেন, প্রচুর ভিউ হয়

Md Hamidul Islam

0

3

24

⁣যমুনা নদীতে ২৭ জন যাত্রী নিয়ে তলিয়ে গেল স্পিডবোট কাজিরহাট-আরিচা রোড়ে।

Mirza Mizanur Rahman Mizan

0

0

16

⁣তা’মীরুল মিল্লাতের শিক্ষার্থীদের ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিক্ষোভ


ফিলিস্তিনের উপর হামলার প্রতিবাদে গত ১৬ এপ্রিল তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (টাকসু)-এর উদ্যোগে টঙ্গীর এরশাদ নগরে এক বিশাল বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মাদ্রাসার প্রধান ফটক থেকে শুরু হওয়া মিছিলটি এরশাদ নগরের বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করে এশিয়া পাম্পের সামনে এসে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়। এই প্রতিবাদ মিছিলে তা’মীরুল মিল্লাতের প্রায় আট হাজার শিক্ষার্থী স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে।

মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা "ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ", "তুমি কে আমি কে - আজাদী" ইত্যাদি স্লোগানে পুরো এলাকা মুখরিত করে তোলে। এছাড়াও, শিক্ষার্থীরা ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের আহ্বান জানায়।

সমাবেশে তুরাগ শিল্পীগোষ্ঠীর সদস্যরা একটি প্রতিবাদী পথনাটক পরিবেশন করে। নাটকের মাধ্যমে তারা ফিলিস্তিনের প্রতিবেশী দেশ তথা মধ্যপ্রাচ্যের আরব দেশগুলোর প্রতি ফিলিস্তিনিদের মানবাধিকার রক্ষায় এগিয়ে আসার আহ্বান জানায়।

তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (টাকসু)-এর সভাপতি ইকবাল কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মাদ্রাসার সম্মানিত প্রিন্সিপাল মাওলানা মিজানুর রহমান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ইসহাক আলী। এছাড়াও, টাকসুর বিভিন্ন স্তরের দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন টাকসুর সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির।

সমাবেশে বক্তারা ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি প্রকাশ করেন এবং সকল মুসলিম দেশকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান। একইসাথে, তারা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলোর প্রতি ফিলিস্তিনের মানুষের জীবন ও মর্যাদা রক্ষায় তাদের দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান।

Sabbir Hossain

0

1

14

⁣সংসদ এলাকায় পুলিশ ও জুলাই যোদ্ধাদের মধ্যে সামান্য ধস্তাধস্তি

Mamun Sorder

0

0

2

⁣গতকাল সাবেক প্রধান বিচারপতি জনাব খাইরুল হক সাহেবের মামলার শুনানির এক পর্যায়ে রাষ্ট্রপক্ষের ডিএজি এডভোকেট রাসেল কোর্টকে ধমকের সুরে জানান— “আজ শুনানি হবে না, এক সপ্তাহ পরে করতে হবে।”

এ সময় খায়রুল হক সাহেবের পক্ষের আইনজীবীগণ— কামরুল হক সিদ্দিকী, মহসিনুর রহমান, জেড আই খান পান্না, এম কে রহমান, মনসুরুল হক চৌধুরী, মঞ্জিল মোর্শেদ প্রমুখ আপত্তি জানিয়ে বলেন— “আপনি কোর্টকে ডিকটেট করতে পারেন না, আপনার সাবমিশন দিতে পারেন।”

ঠিক তখনই এজি জসিম, ইব্রাহিম খলিল, উজ্জ্বলসহ কয়েকজন বেঞ্চ থেকে লাফিয়ে উঠে বিচারপতির সামনেই আইনজীবীদের ওপর চড়াও হন। শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি ও হেনস্তা, এমনকি আইনজীবী বেলায়েত হোসেনকে মারধোর পর্যন্ত করা হয়। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে, বিচারপতি বাধ্য হয়ে শুনানির তারিখ পিছিয়ে পরবর্তী রবিবার ধার্য করেন।

এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়— রাষ্ট্রপক্ষ আগে থেকেই কিছু “আইনজীবী” নামধারী মব সন্ত্রাসী নিয়োগ দিয়েছে, যাদের ভয়ে সাধারণ আইনজীবী থেকে শুরু করে বিচারপতিরাও হামলা ও হেনস্তার শঙ্কায় থাকেন। ইতিপূর্বে বিচারপতিকে ডিম নিক্ষেপ ও এজলাস ভাঙচুর-এর ঘটনাও ঘটেছে। এখন তো প্রকাশ্য আদালতে সিনিয়র আইনজীবীরাও নিরাপদ নন।

বর্তমানে বিচারালয়ে বিএনপির এই অসভ্য আচরণই বলে দেয় কেন এদেরকে এতদিন কড়া শাসনে রেখেছিলেন শেখ হাসিনা!
এস.এম হাসিবুল হাসান হাদী
আই নিউজ বিডি

HasanHadi

0

0

5