شلوار کوتاه ایجاد کردن

⁣স্লোগানে উত্তাল জাবি; অবৈধ শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ

Saiful Islam Shaon

0

0

10

⁣ন্যায্য দাবির প্রতিপালনে যদি কোনো ধরনের নাটকীয়তা বা জবরদস্তি করা হয়, আমরা আর কোনো নির্বাচনী কার্যক্রমে দায়িত্ব পালন করব না।
আর যদি কোনো পুলিশকর্মী শিক্ষকদের ওপর লাঠিচার্জ করেন, সেক্ষেত্রে খেপুপাড়া বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পুলিশের কোন সন্তান কে ভর্তি করা হবে না।

আনোয়ার হোসেন
প্রধান শিক্ষক
খেপুপাড়া বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়

MD MEHEDI MRIDHA

0

0

4

⁣ চিনে রাখুন ⁣সাংবাদিক তুহিন হত্যার আসামী

Mahamud Mithu

0

1

5

⁣গতকাল সাবেক প্রধান বিচারপতি জনাব খাইরুল হক সাহেবের মামলার শুনানির এক পর্যায়ে রাষ্ট্রপক্ষের ডিএজি এডভোকেট রাসেল কোর্টকে ধমকের সুরে জানান— “আজ শুনানি হবে না, এক সপ্তাহ পরে করতে হবে।”

এ সময় খায়রুল হক সাহেবের পক্ষের আইনজীবীগণ— কামরুল হক সিদ্দিকী, মহসিনুর রহমান, জেড আই খান পান্না, এম কে রহমান, মনসুরুল হক চৌধুরী, মঞ্জিল মোর্শেদ প্রমুখ আপত্তি জানিয়ে বলেন— “আপনি কোর্টকে ডিকটেট করতে পারেন না, আপনার সাবমিশন দিতে পারেন।”

ঠিক তখনই এজি জসিম, ইব্রাহিম খলিল, উজ্জ্বলসহ কয়েকজন বেঞ্চ থেকে লাফিয়ে উঠে বিচারপতির সামনেই আইনজীবীদের ওপর চড়াও হন। শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি ও হেনস্তা, এমনকি আইনজীবী বেলায়েত হোসেনকে মারধোর পর্যন্ত করা হয়। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে, বিচারপতি বাধ্য হয়ে শুনানির তারিখ পিছিয়ে পরবর্তী রবিবার ধার্য করেন।

এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়— রাষ্ট্রপক্ষ আগে থেকেই কিছু “আইনজীবী” নামধারী মব সন্ত্রাসী নিয়োগ দিয়েছে, যাদের ভয়ে সাধারণ আইনজীবী থেকে শুরু করে বিচারপতিরাও হামলা ও হেনস্তার শঙ্কায় থাকেন। ইতিপূর্বে বিচারপতিকে ডিম নিক্ষেপ ও এজলাস ভাঙচুর-এর ঘটনাও ঘটেছে। এখন তো প্রকাশ্য আদালতে সিনিয়র আইনজীবীরাও নিরাপদ নন।

বর্তমানে বিচারালয়ে বিএনপির এই অসভ্য আচরণই বলে দেয় কেন এদেরকে এতদিন কড়া শাসনে রেখেছিলেন শেখ হাসিনা!
এস.এম হাসিবুল হাসান হাদী
আই নিউজ বিডি

HasanHadi

0

0

5

⁣ট্রেনে উপচেপড়া ভীড়

Akm Kaysarul Alam

0

1

17