লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!
Şort oluşturmak
উত্তরা ভালুকা সমিতির উদ্যোগে ফলজ গাছের চারা বিতরণ | Tree Plantation by Uttara Bhaluka Samiti
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা এবং সবুজায়নের লক্ষ্যে ঢাকার উত্তরা ভালুকা সমিতির উদ্যোগে ভালুকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফলজ গাছের চারা বিতরণ করা হয়েছে। আজ, মঙ্গলবার, ৯ সেপ্টেম্বর, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাসান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদের উপস্থিতিতে এই কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এই ভিডিওতে দেখুন কীভাবে এই উদ্যোগটি শিক্ষার্থীদের বৃক্ষরোপণে উৎসাহিত করছে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভূমিকা রাখছে।
Subscribe for more community-centric videos
Cover Topic -
Bhaluka, Bhaluka Upazila, Mymensingh, Uttara Bhaluka Samiti, Tree Plantation, Fruit Tree Distribution, Environmental Protection, Student Engagement, Community Service, ভালুকা, ভালুকা উপজেলা, ময়মনসিংহ, উত্তরা ভালুকা সমিতি, বৃক্ষরোপণ, গাছের চারা বিতরণ, পরিবেশ সুরক্ষা, সামাজিক কাজ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষার্থী, ফলজ গাছ, Info Today Bangla, PuloKito, Info Today, Bangla News,
#bhaluka #treeplantation #communityservice #infotodaybangla #pulokito #mymensingh #uttora
শ্যামনগরে শতবর্ষী গিরিধরের চড়ক পূজা
শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি ঃ সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার সুন্দরবনের কোলঘেঁসা মুন্সীগঞ্জ ইউনিয়নের জেলেখালি গ্রামের প্রত্যন্ত এলাকায় শতবর্ষ কাল পূর্বে চড়ক পূজা কেন্দ্র করে ছোট্ট একটি পরিচয়ের একটি মেলা হতো, শেষ পর্যন্ত গিরিধারী চড়ক মেলা নামে পরিচিতি লাভ করেছে। বিভিন্ন সময়ের পালা বদলে বাংলা নববর্ষ ও দক্ষিণবাংলায় গিরিধারী চড়ক মেলায় এলাকার মানুষের মধ্যে উৎসাহ উদ্দীপনা বয়ে চলেছে দীর্ঘকাল। চৈত্র সংক্রান্তের শেষে অনুষ্ঠিত হচ্ছে গিরিধারী চড়ক মেলা। দক্ষিণবাংলায় শ্যামনগরে গিরিধারী সড়ক মেলা ইতিহাস খ্যাত। এছাড়া শ্যামনগরে উপজেলায় আটটি স্থানে চড়ক মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২০২৫ সালে অর্থাৎ ১৪৩২ বঙ্গাব্দে চৈত্রমাসে চড়কপূজার শতবর্ষ পূর্ণ হলো। সেই উপলক্ষ্যে অতীতের সোনালি দিনগুলোকে তুলে ধরার জন্য চেষ্টা করা হয়েছে। সাথে গিরিধারে চড়ক মেলা পূজা উদযাপন কমিটির জন্মের লেখক শিক্ষক দেবপ্রসাদ মন্ডল ও নব কুমার মন্ডল তাদের তথ্য অনুসন্ধানে কাজটি আরও বেশি প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছে ।
বাংলাদেশের বাঙালিদের অতি প্রাচীনতম লোক উৎসব চড়ক পূজা শিবের গাজন। ক্রমে ক্রমে ব্রাহ্মণ পুরোহিতরা এই গাজনকে শিব উৎসবে পরিণত করেছেন। শিবক্রমে প্রধান গ্রাম দেবতা গাজন সহজে শিবের গাজন নামে পরিণত লাভ করে। পন্ডিতেরা মনে করেন যে গাজন ও গাজনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চড়ক উৎসব আদিম সমাজ থেকে এসেছে।




