ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!
Şort oluşturmak
নেত্রকোনায় মাকে হত্যার দায়ে ছেলের যাবজ্জীবন নেত্রকোনায় মাকে হত্যার দায়ে ছেলের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনা জেলা প্রতিনিধি:
নেত্রকোনায় মাকে খুনের দায়ে ছেলেকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন জেলা দায়রা জজ আদালত। সেই সাথে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে অতিরিক্ত এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন এই আদালত।এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
মঙ্গলবার (২২জুলাই) দুপুরে নেত্রকোনা জেলা দায়রা জজ মো. হাফিজুর রহমান আসামির উপস্থিতিতে এই রায় প্রদান করেছেন।
আদালতে অপরাধী মো. মোবারক হোসেন সাগর (২০) মোহনগঞ্জ উপজেলার নাগডড়া গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে।
এ ব্যাপারে বাদীপক্ষের আইনজীবী পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এ্যাডভোকেট আবুল হাসেম জানান, অভিযুক্ত সাগর দীর্ঘ দিন ধরে নেশাগ্রস্ত ছিল।মাদকাসক্ত ছেলে সাগর তার মাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতো।২০২২ সালের ২৪ আক্টোবর মা-ছেলের মধ্যে তর্কাতর্কি হয়। বিকেলে ঘরের ভেতর প্লাস্টিকের দড়ি গলায় পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে মাকে খুন করে সাগর।তার মামা ইউনুস মিয়া সাগরকে আসামি করে খুনের মামলা করেন।
ন্যায্য দাবির প্রতিপালনে যদি কোনো ধরনের নাটকীয়তা বা জবরদস্তি করা হয়, আমরা আর কোনো নির্বাচনী কার্যক্রমে দায়িত্ব পালন করব না।
আর যদি কোনো পুলিশকর্মী শিক্ষকদের ওপর লাঠিচার্জ করেন, সেক্ষেত্রে খেপুপাড়া বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পুলিশের কোন সন্তান কে ভর্তি করা হবে না।
আনোয়ার হোসেন
প্রধান শিক্ষক
খেপুপাড়া বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়
মাধবপুরে বেড়া দিয়ে রাস্তা দখল, গৃহবন্দী ১০ পরিবার!
হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার চৌমুহনী ইউনিয়নের জয়পুর গ্রামে রাস্তা দখল করে বেড়া দেওয়ায় প্রায় ১০টি পরিবার গৃহবন্দী হয়ে পড়েছে।
জানা গেছে, দীর্ঘ দুই যুগ ধরে গ্রামের মানুষ যে রাস্তা দিয়ে চলাচল করে আসছিলেন, আব্দুল গফুর ও সুলেমান মিয়া সেটি জবরদখল করে বন্ধ করে দিয়েছেন। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন এই ১০ পরিবার। অভিযুক্তরা মালিকানার দোহাই দিলেও দলিলপত্রে এটি রাস্তা হিসেবে উল্লেখ রয়েছে।"
ভুক্তভোগীরা জানান, হঠাৎ করে চলাচলের রাস্তা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এখন তারা প্রায় গৃহবন্দী হয়ে পড়েছেন। শুধু চলাচলই নয়, শৌচাগারের নোংরা পানি নিষ্কাশনেও বাধা সৃষ্টি হচ্ছে। এতে এলাকাজুড়ে অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। প্রতিবাদ করলে হামলা-মামলা ও নানা হুমকি দেওয়া হচ্ছে।"
ভুক্তভোগী জানান, আমরা গৃহবন্দী হয়ে পড়েছি। কথা বললেই হামলার শিকার হতে হয়। আমরা এর সুষ্ঠু বিচার চাই।"




