ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!
Calção Crio

মতলব উত্তরে বরোপিট দখল করতে এসে
বাড়ি ঘরে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগ
শহিদুল ইসলাম খোকন :
চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের বরোপিট (ফিসারী) দখল করতে এসে প্রতিপক্ষের বাড়িতে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। শনিবার ৫ এপ্রিল দুপুরে উপজেলার গজরা ইউনিয়নের কৃষ্ণপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।
ঘটনা সূত্রে জানা যায়, কৃষ্ণপুর গ্রামের পশ্চিম পাড়া প্রধান বাড়ি সংলগ্ন পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটি বরোপিট আছে, যা এলাকার ৩০ জন লোক মিলে একটি সমিতি ঘটনা করে, ২০ বছর আগে পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে লিজ নিয়ে মাছ চাষ করতো।
২০০৯ সালে ঐ লিজের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে গনি প্রধান জোর করে সে একাই বরোপিট ভোগ করতো। কিন্তু ৫ আগষ্টেরপর আবার সবাই মিলে ঐ ৩০ পরিবার ভোগ করতে চাইলে গনি প্রধান তাতে রাজি হয়নি। এই নিয়ে গত ৭ মার্চ তাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। পরে স্থানীয়রা মিলে ঐ ৩০ পরিবারকে ভোগ করার সিদ্ধান্ত দেয়। গনি প্রধান স্থানীয়দের কথা অমান্য করে জোর করে আবার দখল, হামলা ও লুটপাট করে।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী আলী আরশাদের ছেলে আনিছ প্রধান বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ৫ এপ্রিল শনিবার দুপুরে গনি প্রধান ও মামুন মনিরের হুকুমে,গনির ছেলে ছেলে রাহাত, জাহিদ, উত্তর লুধুয়ার আকাশ ও জিহাদ সহ আরো অজ্ঞাতনামা ১৫/২০ জন মিলে বরোপিটের সাইনবোর্ড ভেঙ্গে এবং আরশাদ আলীর ঘরে হামলা, ভাংচুর, মোবাইল, স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ লুটপাট করে।
আলী আরশাদের স্ত্রী জয়নব বেগম, তার ছেলে আনিছ ও মাহফুজ বলেন, গণি প্রধানের নির্দেশে তার দুই ছেলে রাহাত, জাহিদ, গজরার মামুন মনির ও উত্তর লুধুয়া থেকে লোক ভাড়া করে এনে আমাদের বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা করে। ঘরের সমস্ত আসবাবপত্র ভেঙে ফেলে এবং ঘরে থাকা নগদ ২ লাখ টাকা ও স্বর্ণালংকার ও মোবাইল নিয়ে যায়। ককটেল বোমা নিয়ে এসে আমাদেরকে মেরে ফেলার হুমকি দেয় এবং দুই বৃদ্ধ মহিলাকে মারধর করেছে।
এ বিষয়ে গনি প্রধান বলেন, হামলা, ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেনি। পূর্বে আমি লিজ এনেছিলাম। বর্তমানে লিজ দেওয়া বন্ধ থাকায় নতুন করে লিজ আনতে পাড়িনি।
এ ঘটনার পর মতলব উত্তর থানার পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।


কুতুবদিয়ায় মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে চার ফার্মেসিকে ২৩ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সাদাত হোসেন।
বুধবার (০২ জুলাই) দুপুরের দিকে উপজেলার ধূরুং বাজারে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসআই হাসমত আলীর নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম অভিযানে অংশ নেয়।
অভিযানে কুতুবদিয়া উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর আব্দুল মালেকও ছিলেন।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ৫১ ধারা এবং ড্রাগ আইন ১৯৪০ অনুযায়ী মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়া ওষুধ সংরক্ষণ ও বিক্রির কারণে চারটি ফার্মেসিকে মোট ২৩,০০০ টাকা জরিমানা করা হয়। এর মধ্যে সেবা ফার্মেসিকে ৫,০০০ টাকা, লোকনাথ ফার্মেসিকে ৩,০০০ টাকা, নকীব মেডিকেল হলকে ৫,০০০ টাকা এবং মালেক শাহ ফার্মেসিকে ১০,০০০ টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযানের সময় হোসাইন ফার্মেসির সব কাগজপত্র ও ওষুধের মেয়াদ ঠিক ছিল, এজন্য তাদের ধন্যবাদ জানানো হয়।
প্রশাসন জানিয়েছে, জনস্বাস্থ্য রক্ষার উদ্দেশ্যে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে চলবে।

tere Liye Tere Liye
#iamaakboR
#AakboR
#AakboR
#MrAkboR
#fyp