ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!
Calção Crio
ডা:মো: মিজানুর রহমান- (হৃদরোগ, বক্ষব্যাধি ও রক্তনালী রোগ বিশেষজ্ঞ) সহকারী অধ্যাপক হিসেবে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ঢাকায় কর্মরত আছেন। তিনি অত্যন্ত সৎ, মানবিক, প্রচার বিমুখ চিকিৎসক তিনি ফরিদগঞ্জ পৌর এলাকার বড়ালী গ্রামের কৃতি সন্তান।
সরকারি হাসপাতাল রোর্ডের পাটওয়ারী মার্কেটের ২য় তলায়, কনকর্ড ডক্টরস কর্নারে প্রতি শুক্রবার
বিকাল ৫:০০টা থেকে রাত ৮:০০টা পর্যন্ত
দীর্ঘ ২৫ বছর যাবত ফরিদগঞ্জের হতদরিদ্র,অসহায় রোগী ও আত্বীয়-স্বজনদের প্রায় বিনামূল্য চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছেন।
#নীলফামারী( ডিমলায়) উপজেলায় হিন্দু যুবকের কাছে এক লাখ টাকা চাঁদা আদায়ের অভিযোগ ছাত্রদল-যুবদলের বিরুদ্ধে
হাবিবুর রহমান উপজেলা প্রতিনিধি ডিমলা
নীলফামারীর (ডিমলায়) গতরাত (১৫-৬-২৫) হিন্দু যুবক সজল কুমার ঘোষ কে আটক করে জোরপূর্বক এক লাখ টাকা চাঁদা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে জেলা ও উপজেলা ছাত্রদল-যুবদলের নেতাদের বিরুদ্ধে।
ভুক্তভোগী সজল জানান, যুবদল নেতা কামরুজ্জামান কামরুল চা খাওয়ার কথা বলে তাকে ডেকে নিয়ে গাড়িতে তুলে নীলসাগরে নিয়ে যান। সেখানে তাকে হুমকি দিয়ে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয় এবং না দিলে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার ভয় দেখানো হয়। পরে জেলা ছাত্রদল সভাপতি মারুফ পারভেজ প্রিন্সের মধ্যস্থতায় ৩০ হাজার টাকা দিলে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। বাসায় আসার পর ডিমলা উপজেলার ছাত্রদের সদস্য সচিব রাসেল সরকারের বাড়ির গরু বিক্রি করে ৭০ হাজার টাকা নিয়ে যায় ও গ্রেফতারের ভয় দেখায়
বরিশালের বানারীপাড়ায় অকেজো হয়ে পড়ে আছে বাসস্ট্যান্ডের যাত্রী ছাওনি। এতে চড়ম দূর্ভোগে পড়েছে যাত্রীরা। বানারীপাড়া-বরিশাল স্বরূপকাঠি রুটের মধ্যবর্তী স্ট্যান্ড বানারীপাড়া বাসস্ট্যান্ডে যাত্রী ছাওনি হয়ে পড়েছে। এক সময় এখানে ছিল একটি নির্দিষ্ট টিকিট কাউন্টার ও যাত্রীদের বসার জন্য যাত্রী ছাওনী। কিন্তু এখন অযত্ন, অবহেলায় অকেজো সেই টিকেট কাউন্টার যার কারনে চায়ের দোকানের সামনে অস্থায়ী টিকেট কাউন্টার থেকে টিকেট কাটতে হয়। এতে যাত্রীরা পড়েছে চড়ম দুর্ভোগে। কারন কাউন্টারের সামনে রয়েছে সদর রাস্তা। এখান থেকে মটর সাইকেল, মাহেন্দ্রা গাড়ি, অটো গাড়ি সহ সব গাড়ি চলা করে। একদিকে রাস্তায় জ্যামলেগে যায় অন্য দিকে টিকেট কাটতে গিয়ে অসাবধানতায় ঘটতে পারে দূর্ঘটনা। এছাড়াও পূর্বের টিকেট কাউন্টারটি সংস্কার করে পূনরায় চালু করা গেলে কমবে দূর্ঘটনার আশংকা তার সাথে কমবে যাত্রীদের দূর্ভোগ। অপর দিকে বাসের জন্য অপেক্ষার জন্য যাত্রীদের নিরাপদ ও নির্দিষ্ট যাত্রীছাওনি থাকলেও অকেজো হয়ে পড়ে আছে দীর্ঘদিন যাবত টিকেট সংগ্রহ করে অপেক্ষার করতে হচ্ছে চায়ের দোকানে। বাস আসলে ঝুকি নিয়ে যাত্রীদের সাথে থাকা ব্যাগ ও বাচ্চাদের নিয়ে ব্যাস্ত রাস্তা পার হয়ে বাসে উঠতে হচ্ছে। এতে করে আরো বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে যাত্রীদের। তাই সাধারণ যাত্রীদের যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট দাবি টিকেট কাউন্টার ও যাত্রীছাওনী সংস্কার করে পূনরায় চালু করা গেলে কমবে যাত্রীদের দূর্ভোগ।



