লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!
Shorts Skapa
#নীলফামারী( ডিমলায়) উপজেলায় হিন্দু যুবকের কাছে এক লাখ টাকা চাঁদা আদায়ের অভিযোগ ছাত্রদল-যুবদলের বিরুদ্ধে
হাবিবুর রহমান উপজেলা প্রতিনিধি ডিমলা
নীলফামারীর (ডিমলায়) গতরাত (১৫-৬-২৫) হিন্দু যুবক সজল কুমার ঘোষ কে আটক করে জোরপূর্বক এক লাখ টাকা চাঁদা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে জেলা ও উপজেলা ছাত্রদল-যুবদলের নেতাদের বিরুদ্ধে।
ভুক্তভোগী সজল জানান, যুবদল নেতা কামরুজ্জামান কামরুল চা খাওয়ার কথা বলে তাকে ডেকে নিয়ে গাড়িতে তুলে নীলসাগরে নিয়ে যান। সেখানে তাকে হুমকি দিয়ে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয় এবং না দিলে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার ভয় দেখানো হয়। পরে জেলা ছাত্রদল সভাপতি মারুফ পারভেজ প্রিন্সের মধ্যস্থতায় ৩০ হাজার টাকা দিলে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। বাসায় আসার পর ডিমলা উপজেলার ছাত্রদের সদস্য সচিব রাসেল সরকারের বাড়ির গরু বিক্রি করে ৭০ হাজার টাকা নিয়ে যায় ও গ্রেফতারের ভয় দেখায়
মায়ের মতো আর কেউ ভালোবাসতে পারে না।
https://ekhon.tv/category/education
ফরিদগঞ্জে চাল নিয়ে ইউপি প্রশাসনিক কর্মকর্তার চালবাঁজি।
ভিজিএফের চাল নিয়ে চালবাঁজি করেছেন ফরিদগঞ্জ উপজেলার পাইকপাড়া উত্তর ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তার গোলাম মোস্তফা শামিম ।
ভিজিএফের চাল বিতরনের জন্য ইউপি চেয়াম্যান, সদস্য, সংরক্ষিত সদস্যদের সাথে আলাপ আলোচনা নাকরে নিজেস্ব কথিত বাহিনী দিয়ে কার্ড বিতরন করার গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। শুধু নিজেস্ব বাহিনী দিয়ে কার্ড বিতরন করেই ক্ষান্ত্র হননি ইউপি সচিব মোস্তফা কামাল চাল বিতরন ও করেছেন তার নিজেস্ব বাহিনী দিয়ে।
ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম পুলিশ সদস্যরা জানান, আমরা সবাই থাকার পরও তিনি তার লোক দিয়ে সকল কিছু তদারকি করেছেন। তিনিই (গোলাম মোস্তফা) সবাইকে কার্ড দিয়েছেন , কেউ কার্ড কেড়ে নেয়নি।
নাম প্রকাশ নাকরার শর্তে একাধিক ইউপি সদস্যরা জানান, সচিব তার নিজেস্ব বাহিনী দিয়ে পরিষদ পরিচালনা করে। পরিষদে আমরা থেকেও নাই।
খোদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু তাহের জানান , আমি ফ্যাসিবাদের আমলে জনগনের ভোটে নির্বাচিত চেয়ারম্যান। তারা আমাকে ভালোবেসে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন। আমি তাদের একটা ভিজিএফের একটা কার্ড দিতে পারিনা। সচিব আমাকে নাজানিয়ে নিজে নিজে কাকে কিভাবে কি দিচ্ছে আমি জানিনা।
প্রশাসনিক কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা শামিম বলেন, আমার টেবিলে সকলের সাথে আলোচনা হয়েছে। চেয়ারম্যান সকল বিষয়ে অবগত হয়ে সাক্ষর করেছেন। তিনি আরো বলেন,
আমরা চাল বিতরন করে কার্ড সংগ্রহ করতেছি এমন সময়
সমন্বয়ক পরিচয়ে মোস্তফা ১০টি কার্ড ছিনিয়ে নিয়ে যায় এবং হট্রগোল সৃষ্টি করে। এবিষয়ে মোস্তফা জানান, কার্ড ছিনিয়ে নেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ন্য মিথ্যা। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুলতানা রাজিয়া বলেন, বিষয়টি আমি জেনেছি তাদের সাথে কথা বলে ব্যাবস্থা নিব।


