কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!
Shorts Skapa
হবিগঞ্জ: স্মৃতির টানে প্রিয় প্রাঙ্গণে এসো মিলি প্রাণের বন্ধনে’ স্লোগানে শতবর্ষী হবিগঞ্জ হাইস্কুল এন্ড কলেজের ১৯১৩ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের ঈদ পুনর্মিলনী ও মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সন্ধ্যায় কলেজ প্রাঙ্গণে এক আনন্দমুখর পরিবেশে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উদযাপন পরিষদের আহ্বায়ক এডভোকেট আফতাব উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব সৈয়দ মুশফিকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি, সাবেক ও বর্তমান শিক্ষকদের ফুল দিয়ে এবং সম্মাননা ক্রেস্ট দিয়ে প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা বরণ করেন। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার শরফ উদ্দিন চৌধুরী ইকবাল। এসমসয় কলেজের অধ্যক্ষ জহিরুল ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান আউয়াল, সাংবাদিক ফজলুর রহমান, ডা.জিতু মিয়া, ব্যাংকার নোমানসহ প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা বক্তৃতা করেন।
এদিকে পুনর্মিলনী উৎসবে প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা মেতে উঠেছিলেন আনন্দে, যেন তারা ফিরে গেছেন নিজেদের শৈশবে। পুরোনো বন্ধুদের সঙ্গে আবার একত্রিত হতে পেয়ে তাদের সব ক্লান্তি যেন দূর হয়ে গিয়েছিল। একে অপরের সঙ্গে কুশল বিনিময় ও কোলাকুলির মাধ্যমে বন্ধুত্বের নতুন দ্বার তৈরি করছিলেন তারা এবং আনন্দময় মুহূর্তগুলো ক্যামেরাবন্দি করছিল।
আলোচনা শেষে শিক্ষাজীবনের স্মৃতিচারণ, নৃত্য ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পুরো আয়োজনে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। সেখানে একে অপরের সঙ্গে আনন্দে মেতে ওঠেন প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা, এবং সবার মধ্যে এক অনন্য বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ তৈরি হয়।অনুষ্ঠানে হবিগঞ্জ নিত্য নিকেতন, নিত্যকুড়ি নৃত্যালয় সম্মাননা ক্রেস্ট গ্রহন করে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ঢাকা বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার শরফ উদ্দিন চৌধুরী ইকবাল বলেন, হবিগঞ্জ হাই স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষকের বাসভবন ও কলেজের পুকুরসহ জমি বে-দখল হয়েছে তা খুবই দুঃখজনক। একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জায়গা দখল এটা কোনো ভাবেই গ্রহনযোগ্য বিষয় হতে পারে না, জমি দখলমুক্ত ও পুনরুদ্ধার করতে সবরকম সহায়তার আশ্বাস দেন তিনি।
তারিখঃ ১১ জুন ২০২৫
বরগুনা জেলার প্রশাসন ব্যবস্থায় নতুন উদ্দীপনা ও আশার প্রতীক হয়ে উঠে এসেছেন সদ্য যোগদান করা জেলা প্রশাসক (ডিসি) মিজ্ তাছলিমা আক্তার। জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই তিনি মানবিকতা, আন্তরিকতা ও উন্নয়নমুখী দৃষ্টিভঙ্গিকে সামনে রেখে একের পর এক কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করছেন। প্রথমবারের মতো বরগুনা একজন নারী জেলা প্রশাসক পাওয়ায় জেলাজুড়ে সৃষ্টি হয়েছে ইতিবাচক সাড়া।
শীত মৌসুমের শুরুতে তিনি ব্যক্তিগত উদ্যোগ এবং সরকারি ব্যবস্থাপনায় অসহায়, শীতার্ত ও দরিদ্র মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ, ভিক্ষুক পুনর্বাসন, শিক্ষা সহায়তা এবং সামাজিক সুরক্ষায় উদ্যোগ নিচ্ছেন,
দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই তিনি জেলার বিভিন্ন এলাকার উন্নয়ন প্রকল্প, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্যসেবা, রাস্তা-ঘাট এবং নদীভাঙনসহ গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাগুলো সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ শুরু করেন। স্থানীয় প্রশাসন ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের মাধ্যমে তিনি বাস্তব সমস্যাগুলো খুব কাছ থেকে জেনেছেন এবং সমাধানের উদ্যোগ নিয়েছেন।
জেলার প্রতিটি উপজেলা, শহর ও সুবিধাবঞ্চিত এলাকায় সরেজমিন পরিদর্শন শুরু করেন। জনগণের সমস্যা জানার পাশাপাশি চলমান উন্নয়নকাজগুলো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন তিনি



