কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!
ショーツ 作成


চাঁদপুরের কচুয়া বিশ্বরোডে তৃপ্তি হোটেল ও কমিউনিটি সেন্টারে জাতীয় দৈনিক নতুন আশা পত্রিকার তৃতীয় বার্ষিকী উপলক্ষে প্রধান অতিথির ভাষণে কচুয়া উপজেলা চেয়ারম্যান, কচুয়া পৌর প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার হেলাল চৌধুরী বলেন, সাংবাদিকরা সমাজের দর্পণ আপনারা আমার ও আমার উপজেলা প্রশাসনের বিরুদ্ধে যেকোনো তথ্য নির্দেশ তুলে ধরবেন। তবে সংবাদ প্রকাশের আগে যাচাই-বাছাই করে দেখবেন সত্য ঘটনা তুলে ধরবেন। তিনি আরো বলেন, আমি কচুয়া আসার পর কচুয়া সার্বিক উন্নয়নে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি এক বছরে কি কাজ করতে পারলাম আমরা জনসাধারণের সামনে তা তুলে ধরব। সোমবার ২৯ সেপ্টেম্বর নতুন আসা পত্রিকার তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে এ বক্তব্য রাখেন। নতুন আসা পত্রিকা ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আকাশ মিয়াজীর সভাপতিত্বে প্রেসক্লাবের সেক্রেটারি প্রফেসর এমদাদুল্লাহর পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সরকারি কমিশনার ভূমি পাব নাসির, কচুয়া থানা ওসি আজিজুল ইসলাম,শিক্ষা অফিসার সেলিনা বেগম,কচুয়া কন্ঠের সম্পাদক হাবিবুল্লাহ হাবিব, কচুয়া প্রেসক্লাব সভাপতি আতাউল করিম, সাবেক সভাপতি খোরশেদ আলম সিকদার, আবুল হোসেন প্রমুখ।

এবারে রাঙ্গুনিয়ায় বোরো ধানের বাম্পার ফলন, শ্রমিকের দাম বৃদ্ধিতে বিপাকের কৃষক
দেশের শস্যভান্ডার খ্যাত রাঙ্গুনিয়ার গুমাই বিলসহ বিভিন্ন বিলে এবারে বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ইতোমধ্যে সবুজ ধান সোনালি বৰ্ণ হয়ে পাকতে শুরু করলে গুমাই বিলসহ বিভিন্ন বিলে ধান কাটা শুরু করেছে কৃষকরা। অনেক কৃষক ধান কেটে মাড়াই করে ঘরে তুলেছেন। তবে এবার শ্রমিকের দাম বৃদ্ধি হওয়ায় বিপাকে পড়েছে কৃষকরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, গুমাইবিলসহ উপজেলায় ৩ হাজার ৯৮০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। গত মৌসুমে রাঙ্গুনিয়ায় ধান ও চালের ন্যায্যমূল্য পাওয়ায় এ বছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি আবাদ হয়েছে। বাংলাদেশে প্রধান চলনবিলের পরে দ্বিতীয় বিল হিসেবে পরিচিত এ গুমাই বিল। জানা যায়, গুমাইবিলে প্রতি বোরো মৌসুমে দেড় হাজার হেক্টর জমিতে আবাদ হয়। এ বছর প্রায় ২ হাজার হেক্টর বেশি জমিতে আবাদ হয়েছে।
এদিকে গুমাই বিলসহ অন্যান্য বিলে গিয়ে দেখা যায় এবারে বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। তবে কৃষকরা বিপাকে পড়েছে শ্রমিকের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে। অন্যান্য বারের তুলনায় এবারে শ্রমিক সংকট ও শ্রমিকের দাম ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা বৃদ্ধি হয়েছে।
তবে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় হাসিমুখে ধান কেটে ঘরে তুলছেন কৃষকরা।