লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!
Quần short Tạo ra
কচুয়া চৌমুহনী মাদ্রাসায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত।।
চাঁদপুরের কচুয়ায় চৌমুহনী মাদ্রাসায় চৌমুহনী সমাজ কল্যাণ পরিষদ ও দিশারী মেডিকেল (নরমাল ডেলিভারি) সেন্টারের উদ্দোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৭ অক্টোবর শুক্রবার চৌমুহনী মাদ্রাসার অডিটরিয়ামে চৌমুহনী সমাজকল্যাণ পরিষদের সহ-সভাপতি চৌমুহনীবাজার মসজিদের খতিব প্রভাষক মাওলানা শহীদুল্লাহ খানের সার্বিক সহযোগিতায় সকাল ৯ টা থেকে সারাদিন ব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৩ শতাধিক রোগীকে চিকিৎসা সেবা ও ফ্রি ঔষধ প্রদান করা হয়েছে। কচুয়া দিগন্ত দিশারী ফাউন্ডেশন ও চৌমুহনী সমাজ কল্যাণ পরিষদের যৌথ তত্ত্বাবধানে এই ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছে। ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের সভাপতিত্ব করেন নব দিগন্ত সম্পাদক কচুয়া দিশারী স্কুল মাদ্রাসা ও দিশারী মেডিকেল পরিচালক, কচুয়া প্রেসক্লাবের সেক্রেটারি অধ্যক্ষ শাহাদাত হোসেন মুন্সী। স্থানীয় জামায়াত নেতা ও কচুয়া প্রেসক্লাব সহ-সভাপতি মাওলানা আবু হানিফ নোমানের সঞ্চালনায় মেডিকেল ক্যাম্প উত্তর আলোচনায় প্রধান অতিথির বিশিষ্ট সমাজসেবক ডাক্তার নাসরিন সুলতানা, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন আবু তাহের মুন্সি, কচুয়া আল ফাতেহা মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা মিয়াজী মোহাম্মদ আব্দুল কাদের, শরিফুল ইসলাম, ফারুক মুন্সী, ফয়েজ মুন্সী, আব্দুল হাকিম, ইঞ্জিনিয়ার রায়হান হোসেন, ও ছাত্র নেতা রামিম হোসেন, ডাঃ নাছরিন সুলতানা এমবিবিএস, পিজিটি গাইনী, ও চক্ষু ডাঃ সাগর চন্দ্র রায়। মেডিকেল ক্যাম্পে সার্বিক সহযোগিতা করেন, আসিফ মাহমুদ, অধ্যক্ষ মাওলানা আবু জাফর,, ওয়ালী উল্লাহ মীর, হোসনেয়ারা বেগম, আমিনুল ইসলাম মীর স্থানীয় ছাত্র শিবির নেতৃবৃন্দ প্রমুখ। ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে স্থানীয় এতিমখানা শিক্ষার্থী, বয়স্ক পুরুষ মহিলা শিশুসহ সকল শ্রেণীর রোগীদের স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করা হয়। এতে উপস্থিত সকলের সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন এবং দিশারী মেডিকেলের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করেন।
মতলব উত্তরে বরোপিট দখল করতে এসে
বাড়ি ঘরে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগ
শহিদুল ইসলাম খোকন :
চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের বরোপিট (ফিসারী) দখল করতে এসে প্রতিপক্ষের বাড়িতে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। শনিবার ৫ এপ্রিল দুপুরে উপজেলার গজরা ইউনিয়নের কৃষ্ণপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।
ঘটনা সূত্রে জানা যায়, কৃষ্ণপুর গ্রামের পশ্চিম পাড়া প্রধান বাড়ি সংলগ্ন পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটি বরোপিট আছে, যা এলাকার ৩০ জন লোক মিলে একটি সমিতি ঘটনা করে, ২০ বছর আগে পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে লিজ নিয়ে মাছ চাষ করতো।
২০০৯ সালে ঐ লিজের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে গনি প্রধান জোর করে সে একাই বরোপিট ভোগ করতো। কিন্তু ৫ আগষ্টেরপর আবার সবাই মিলে ঐ ৩০ পরিবার ভোগ করতে চাইলে গনি প্রধান তাতে রাজি হয়নি। এই নিয়ে গত ৭ মার্চ তাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। পরে স্থানীয়রা মিলে ঐ ৩০ পরিবারকে ভোগ করার সিদ্ধান্ত দেয়। গনি প্রধান স্থানীয়দের কথা অমান্য করে জোর করে আবার দখল, হামলা ও লুটপাট করে।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী আলী আরশাদের ছেলে আনিছ প্রধান বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ৫ এপ্রিল শনিবার দুপুরে গনি প্রধান ও মামুন মনিরের হুকুমে,গনির ছেলে ছেলে রাহাত, জাহিদ, উত্তর লুধুয়ার আকাশ ও জিহাদ সহ আরো অজ্ঞাতনামা ১৫/২০ জন মিলে বরোপিটের সাইনবোর্ড ভেঙ্গে এবং আরশাদ আলীর ঘরে হামলা, ভাংচুর, মোবাইল, স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ লুটপাট করে।
আলী আরশাদের স্ত্রী জয়নব বেগম, তার ছেলে আনিছ ও মাহফুজ বলেন, গণি প্রধানের নির্দেশে তার দুই ছেলে রাহাত, জাহিদ, গজরার মামুন মনির ও উত্তর লুধুয়া থেকে লোক ভাড়া করে এনে আমাদের বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা করে। ঘরের সমস্ত আসবাবপত্র ভেঙে ফেলে এবং ঘরে থাকা নগদ ২ লাখ টাকা ও স্বর্ণালংকার ও মোবাইল নিয়ে যায়। ককটেল বোমা নিয়ে এসে আমাদেরকে মেরে ফেলার হুমকি দেয় এবং দুই বৃদ্ধ মহিলাকে মারধর করেছে।
এ বিষয়ে গনি প্রধান বলেন, হামলা, ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেনি। পূর্বে আমি লিজ এনেছিলাম। বর্তমানে লিজ দেওয়া বন্ধ থাকায় নতুন করে লিজ আনতে পাড়িনি।
এ ঘটনার পর মতলব উত্তর থানার পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।




