ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!
Calção Crio


কুতুবদিয়ায় মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে চার ফার্মেসিকে ২৩ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সাদাত হোসেন।
বুধবার (০২ জুলাই) দুপুরের দিকে উপজেলার ধূরুং বাজারে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসআই হাসমত আলীর নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম অভিযানে অংশ নেয়।
অভিযানে কুতুবদিয়া উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর আব্দুল মালেকও ছিলেন।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ৫১ ধারা এবং ড্রাগ আইন ১৯৪০ অনুযায়ী মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়া ওষুধ সংরক্ষণ ও বিক্রির কারণে চারটি ফার্মেসিকে মোট ২৩,০০০ টাকা জরিমানা করা হয়। এর মধ্যে সেবা ফার্মেসিকে ৫,০০০ টাকা, লোকনাথ ফার্মেসিকে ৩,০০০ টাকা, নকীব মেডিকেল হলকে ৫,০০০ টাকা এবং মালেক শাহ ফার্মেসিকে ১০,০০০ টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযানের সময় হোসাইন ফার্মেসির সব কাগজপত্র ও ওষুধের মেয়াদ ঠিক ছিল, এজন্য তাদের ধন্যবাদ জানানো হয়।
প্রশাসন জানিয়েছে, জনস্বাস্থ্য রক্ষার উদ্দেশ্যে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে চলবে।

গতকাল সাবেক প্রধান বিচারপতি জনাব খাইরুল হক সাহেবের মামলার শুনানির এক পর্যায়ে রাষ্ট্রপক্ষের ডিএজি এডভোকেট রাসেল কোর্টকে ধমকের সুরে জানান— “আজ শুনানি হবে না, এক সপ্তাহ পরে করতে হবে।”
এ সময় খায়রুল হক সাহেবের পক্ষের আইনজীবীগণ— কামরুল হক সিদ্দিকী, মহসিনুর রহমান, জেড আই খান পান্না, এম কে রহমান, মনসুরুল হক চৌধুরী, মঞ্জিল মোর্শেদ প্রমুখ আপত্তি জানিয়ে বলেন— “আপনি কোর্টকে ডিকটেট করতে পারেন না, আপনার সাবমিশন দিতে পারেন।”
ঠিক তখনই এজি জসিম, ইব্রাহিম খলিল, উজ্জ্বলসহ কয়েকজন বেঞ্চ থেকে লাফিয়ে উঠে বিচারপতির সামনেই আইনজীবীদের ওপর চড়াও হন। শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি ও হেনস্তা, এমনকি আইনজীবী বেলায়েত হোসেনকে মারধোর পর্যন্ত করা হয়। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে, বিচারপতি বাধ্য হয়ে শুনানির তারিখ পিছিয়ে পরবর্তী রবিবার ধার্য করেন।
এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়— রাষ্ট্রপক্ষ আগে থেকেই কিছু “আইনজীবী” নামধারী মব সন্ত্রাসী নিয়োগ দিয়েছে, যাদের ভয়ে সাধারণ আইনজীবী থেকে শুরু করে বিচারপতিরাও হামলা ও হেনস্তার শঙ্কায় থাকেন। ইতিপূর্বে বিচারপতিকে ডিম নিক্ষেপ ও এজলাস ভাঙচুর-এর ঘটনাও ঘটেছে। এখন তো প্রকাশ্য আদালতে সিনিয়র আইনজীবীরাও নিরাপদ নন।
বর্তমানে বিচারালয়ে বিএনপির এই অসভ্য আচরণই বলে দেয় কেন এদেরকে এতদিন কড়া শাসনে রেখেছিলেন শেখ হাসিনা!
এস.এম হাসিবুল হাসান হাদী
আই নিউজ বিডি

"কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ সরকারি কলেজ ছাত্রদলের পক্ষ থেকে এস এস সি পরীক্ষার্থীদের মাঝে পানি বিতরণ করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কিশোরগঞ্জ জেলা জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সহ সভাপতি তনয় মোল্লা, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক মাজহারুল ইসলাম, সদস্য সচিব রাকিব আকঞ্জি, করিমগঞ্জ সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি ওবায়দুল হক মুন্নাসহ জেলা, উপজেলা নেতৃবৃন্দ।