close

ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!

Shorts Skapa

#viral

Akm Kaysarul Alam

0

0

20

চাঁদপুরের কচুয়া বিশ্বরোডের দুইপাশের অবৈধ স্থাপনা উপজেলা প্রশাসন পৌর প্রশাসন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে বুলডোজার দিয়ে ভেঙ্গে গুড়ি দেওয়া হয়েছে। ২২ সেপ্টেম্বর সোমবার সকাল দশটা থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও পৌর প্রশাসক হেলাল চৌধুরী, সহকারি কমিশনার ভূমি আবু নাসের, কচুয়া থানা ওসি আজিজুল ইসলাম ও সেনাবাহিনী ক্যাপ্টেন ওয়াহিদুজ্জামান। অবৈধ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনার পূর্ব থেকেই মাইকিং ও নোটিশ করে ফুটপাত দখলকারীদের অভিযানের ব্যপারে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানান ইউএনও। উচ্ছেদ অভিযানের সময় উপস্থিত জনসাধারণের মাঝে মিত্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। অনেকে বলেন রাস্তার দুই পাশে অবৈধ স্থাপনা কেন্দ্র করে পূর্বের পেশীবাদী আওয়ামীলীগ পালিয়ে যাওয়ার পর বিএনপি'র কয়েকটি গ্রুপ বাস স্ট্যান্ড সিএনজি স্ট্যান্ড ও ফুটপাত দখল করে এক কারেন্ট টাকা ও দৈনিক প্রশাসনের নাম ভাঙ্গিয়ে নিয়মিত টাকা উত্তোলন করতো। উচ্ছেদে অভিযানে অনেকেই সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন উপজেলা প্রশাসনের প্রতি। আবার কেউ কেউ উচ্ছেদে অভিযানে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বিএনপি নেতা বলেন হারুন স্কয়ারের সামনে বিশ্ব রোডের একোয়ারের পরে মালিকানা জায়গা থেকেও হারুন স্কোয়ারের মালিকের কাছ থেকে ৩০ লাখ টাকা খেয়ে প্রশাসন এখানকার বৈধ দোকানপাট গুলো ভেঙ্গে দিয়েছে বলে অভি্যোগ করেন। এদিকে দিনভর উচ্ছেদ অভিযানে ফায়ার সার্ভিসের উত্তর পাশেও মালিকানা জায়গা থেকে বিল্ডিং উচ্ছেদ করা হয়েছে বলে ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেন। ওসি আজিজুল ইসলাম বলেন আমাদের পরবর্তী অভিযান সাঁচার ও রহিমা নগর বাজার দখল মুক্ত করা।

shahadat hossain Munsy

0

0

2

⁣Shewrapara Kacha Bazar

Akm Kaysarul Alam

0

0

37

⁣#news #Bd #Bangladesh

আই নিউজ বিডি ডেস্ক

0

0

39

⁣কুতুবদিয়ায় মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে চার ফার্মেসিকে ২৩ হাজার ⁣টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সাদাত হোসেন।

‎বুধবার (০২ জুলাই) দুপুরের দিকে উপজেলার ধূরুং বাজারে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসআই হাসমত আলীর নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম অভিযানে অংশ নেয়।

‎অভিযানে কুতুবদিয়া উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর আব্দুল মালেকও ছিলেন।

‎ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ৫১ ধারা এবং ড্রাগ আইন ১৯৪০ অনুযায়ী মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়া ওষুধ সংরক্ষণ ও বিক্রির কারণে চারটি ফার্মেসিকে মোট ২৩,০০০ টাকা জরিমানা করা হয়। এর মধ্যে সেবা ফার্মেসিকে ৫,০০০ টাকা, লোকনাথ ফার্মেসিকে ৩,০০০ টাকা, নকীব মেডিকেল হলকে ৫,০০০ টাকা এবং মালেক শাহ ফার্মেসিকে ১০,০০০ টাকা জরিমানা করা হয়।

‎অভিযানের সময় হোসাইন ফার্মেসির সব কাগজপত্র ও ওষুধের মেয়াদ ঠিক ছিল, এজন্য তাদের ধন্যবাদ জানানো হয়।

‎প্রশাসন জানিয়েছে, জনস্বাস্থ্য রক্ষার উদ্দেশ্যে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে চলবে।

Nazrul Islam

0

0

9