Quần short Tạo ra

বরিশালের বানারীপাড়ায় অকেজো হয়ে পড়ে আছে বাসস্ট্যান্ডের যাত্রী ছাওনি। এতে চড়ম দূর্ভোগে পড়েছে যাত্রীরা। বানারীপাড়া-বরিশাল স্বরূপকাঠি রুটের মধ্যবর্তী স্ট্যান্ড বানারীপাড়া বাসস্ট্যান্ডে যাত্রী ছাওনি হয়ে পড়েছে। এক সময় এখানে ছিল একটি নির্দিষ্ট টিকিট কাউন্টার ও যাত্রীদের বসার জন্য যাত্রী ছাওনী। কিন্তু এখন অযত্ন, অবহেলায় অকেজো সেই টিকেট কাউন্টার যার কারনে চায়ের দোকানের সামনে অস্থায়ী টিকেট কাউন্টার থেকে টিকেট কাটতে হয়। এতে যাত্রীরা পড়েছে চড়ম দুর্ভোগে। কারন কাউন্টারের সামনে রয়েছে সদর রাস্তা। এখান থেকে মটর সাইকেল, মাহেন্দ্রা গাড়ি, অটো গাড়ি সহ সব গাড়ি চলা করে। একদিকে রাস্তায় জ্যামলেগে যায় অন্য দিকে টিকেট কাটতে গিয়ে অসাবধানতায় ঘটতে পারে দূর্ঘটনা। এছাড়াও পূর্বের টিকেট কাউন্টারটি সংস্কার করে পূনরায় চালু করা গেলে কমবে দূর্ঘটনার আশংকা তার সাথে কমবে যাত্রীদের দূর্ভোগ। অপর দিকে বাসের জন্য অপেক্ষার জন্য যাত্রীদের নিরাপদ ও নির্দিষ্ট যাত্রীছাওনি থাকলেও অকেজো হয়ে পড়ে আছে দীর্ঘদিন যাবত টিকেট সংগ্রহ করে অপেক্ষার করতে হচ্ছে চায়ের দোকানে। বাস আসলে ঝুকি নিয়ে যাত্রীদের সাথে থাকা ব্যাগ ও বাচ্চাদের নিয়ে ব্যাস্ত রাস্তা পার হয়ে বাসে উঠতে হচ্ছে। এতে করে আরো বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে যাত্রীদের। তাই সাধারণ যাত্রীদের যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট দাবি টিকেট কাউন্টার ও যাত্রীছাওনী সংস্কার করে পূনরায় চালু করা গেলে কমবে যাত্রীদের দূর্ভোগ।

নেত্রকোনা সীমান্তে দুর্গাপুরে স্বামী স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনা জেলা প্রতিনিধি:
নেত্রকোনা সীমান্তে দুর্গাপুরে বসতঘর থেকে স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার সকালে উপজেলার কুল্লাগড়া ইউনিয়নের কুরালিয়া গ্ৰামে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, স্বামী সোহাগ একজন রাজমিস্ত্রী।সে তিন বছর আগে ঝুমা আক্তারকে বিয়ে করে শ্বশুর বাড়িতে বসবাস করছেন।গত শনিবার রাতে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক বিষয় নিয়ে দুজনের মাঝে তর্কবিতর্ক হয়।তারা তাদের বাচ্চাকে ঝুমা আক্তারের বাবার কাছে রেখে পাশের ঘরে ঘুমাতে যায়।
মধ্যরাতে হঠাৎ ঝুমার বাচ্চা তার মায়ের কাছে যেতে চাইলে ঝুমার বাবা তাকে নিয়ে গিয়ে পাশের ঘরে ঝুমা ও তার স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পায়।
খবর পেয়ে রোববার দুপুরে দুর্গাপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে জানা যাবে।