ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দুটি ইউনিটের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও ফায়ার সার্ভিস আসতে আসতে অগ্নিকান্ডে ল্যাপটপ, কম্পিউটার, প্রিন্টার, ইন্টারনেট, আসবাবপত্রসহ কক্ষের সব গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। জন্ম নিবন্ধনের আবেদনের নথিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা গেছে।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ধারণা, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে প্রায় দুই লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। পরবর্তীতে তদন্ত সাপেক্ষে বোঝা যাবে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
নিজামপুর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সকালে দফাদার ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় আগুনের ধোয়া দেখতে পান। পরে নিচে নেমে এসে দেখেন সচিবের কক্ষে আগুন দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। আগুনে কক্ষের অনেক কিছু পুড়ে গেছে। কোনো সহযোগিতা না পেলে জনগণকে সেবা দেওয়া খুব কঠিন হয়ে পড়বে।
নিজামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সেলিম রেজা বিপুল বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ইউনিয়ন পরিষদের সচিবের কক্ষে থাকা অনেক প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুড়ে গেছে। বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।’
শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল আলীম বলেন, অগ্নিকান্ডের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ফায়ার সার্ভিসের তথ্যমতে এটি বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিটের কারণে ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তারপরও তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।



















