close

কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!

শান্তি ও সম্প্রীতির বাংলাদেশে ডুমুরিয়া মহিলা কলেজে সংলাপ অনুষ্ঠিত..

শেখ আমিনুর হোসেন, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার: avatar   
শেখ আমিনুর হোসেন, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার:
পিএফজি গ্রুপের সহযোগিতায় ২৮ মে ২০২৫ ডুমুরিয়া মহিলা কলেজে শান্তি ও সম্প্রীতির সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়..
শেখ আমিনুর হোসেন, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার:  
 
সংঘাত নয়, শান্তি ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ি, প্রতিপাদ্যে পিস ফ্যাসিলিটেটর গ্রুপ (পিএফজি) ডুমুরিয়ার আয়োজনে ও দি হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশ এর এমআইপিএস প্রকল্পের সহযোগিতায় ২৮  মে ২০২৫  বুধবার  সকাল ১০.৩০  মিনিটে ডুমুরিয়া মহিলা কলেজে সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়।
 
সংলাপ অনুষ্ঠানে  অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ডুমুরিয়া মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ  শেখ শহিদুল  ইসলাম, ডুমুরিয়া থানার অফিসার ইনচাজ মোঃ মাসুদরা রানা,বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী উপজেলা প্রতিনিধি মাও আজাহারুল ইসলাম, ডুমুরিয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি এস.এম জাহাঙ্গীর আলম। সভায় সভাপতিত্ব করেন পিএফজি কোঅরডিনেটর শেখ ফরহাদ হোসেন। জাতীয় সঙ্গীত,পবিত্র কোরান তেলাওয়াত,পবিত্র গীতা পাঠ ও পবিত্র বাইবেল পাঠের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের  শুভ সূচনা হয়। সভাটি সঞ্চালনা করেন যৌথভাবে এরিয়া কো-অরডিনেটর এস.এম রাজু জবেদ ও ফিল্ড -কোঅরডিনেটর মোঃ আবু তাহের। সভায় শুভেচ্ছা বক্তব্য,সংলাপের সার সংক্ষেপ ও করণীয় নির্ধারণ বিষয়ে আলোচনা করেন দি হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশ এর খুলনা রিজিওনের রিজওনাল কো- অরডিনেটর মাসুদুর রহমান । সংলপের ঘোষণাপত্র পাঠ  করেন সহকারি অধ্যাপক ও পিস অ্যাম্বাসেডর মোঃ আব্দুল হালিম ডালি।
 
সংলাপ অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে  বিভিন্ন ধর্ম,বর্ণ,গোত্র ও সম্প্রাদায়ের মানুষের বসবাস। বাংলাদেশ একটি ধর্মীয় ও জাতীগত সম্প্রীতির দেশ। ধর্ম কখনও বিভেদ সৃষ্টি করতে পারে না। কিন্ত বিপথগামী মানুষ  ধর্মকে পুজি করে সমাজে বিভেদ সূষ্টি করে, যা থেকে আমাদের সাবধান থাকতে হবে। আমাদের ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবে। সেজন্য সকল ধর্মের ধর্মীয় নেতাদের বিশেষ ভূমিকা রাখতে হবে। গুজবে কান না দিয়ে সত্য তথ্য জানতে হবে। কেউ যেন গুজব বা উস্কানী না দেয় সেদিকে আমাদের সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। মানুষে মানুষে ভেদাভেদ ভুলে একটি অসম্প্রদায়িক শান্তি ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ বিনির্মানে কাজ করে যেতে হবে, গড়ে তুলতে হবে মানবিক ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা  যেখানে প্রত্যেক ধর্ম ও সংস্কৃতিক মানুষ  নিরাপদ থা কবে।।তারা প্রতিটি ইউনিয়নে আন্তঃধমীয় সংলাপ আয়োজনের প্রস্তাব করেন এবং প্রতিটি ইউনিয়নে শান্তি-সম্প্রীতি রক্ষায় সম্প্রীতি রক্ষা কমিটি নামে কমিটি গঠন করার উদ্যোগ গ্রহণ করবেন।
 
সবশেষে উপজেলার আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষার্থে সর্বসম্মতিক্রমে ১১টি ঘোষণা সম্বলিত ঘোষণাপত্রে উপস্থিত সকল অংশগ্রহণকারীগণ স্বাক্ষর করেন
Nessun commento trovato


News Card Generator