ইসলামী ছাত্রশিবির, ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ (আপ বাংলাদেশ), জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), ইনকিলাব মঞ্চ, ইসলামী ছাত্র আন্দোলনসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মী ও ছাত্র-জনতা তাদের সঙ্গে রয়েছেন। শনিবার রাত ৯টার দিকে সেখানে অবস্থান নেন তারা।
এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ শাহবাগে গণজমায়েত থেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সুস্পষ্ট রোডম্যাপ (পথনকশা) না পাওয়ায় ‘মার্চ টু যমুনা’ র ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, যেহেতু আগের দেওয়া সময়সীমার মধ্যে সরকারের ঘোষণা আসেনি, তাই শাহবাগ থেকে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে রাজসিক মোড়ে এখন অবস্থান নেব আমরা। হাসনাতের এই ঘোষণার পরপর শাহবাগে অবস্থান করা জমায়েত যমুনার অদূরে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের দিকে এগোতে থাকে।
এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে এক ঘণ্টার মধ্যে সুস্পষ্ট রোডম্যাপ (পথনকশা) চেয়ে সময়সীমা বেঁধে দেন হাসনাত। ওই সময় তিনি বলেছিলেন, এক ঘণ্টার মধ্যে পথনকশা না পেলে ‘মার্চ টু যমুনা’ (অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন) ঘোষণা করা হবে।
আজ দ্বিতীয় দিনের মতো আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়। সংহতি জানিয়ে এ বিক্ষোভে যোগ দেন একাধিক রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা।
ব্লকেডের কারণে আজও বন্ধ ছিল এই মোড়ের চারপাশের সড়কের যান চলাচল। আজও ব্লকেডের কারণে বন্ধ ছিল এই মোড়ের চারপাশের সড়কের যান চলাচল। তবে অ্যাম্বুলেন্সসহ জরুরি সেবার যানগুলোকে চলাচলের সুযোগ দেওয়া হয়েছে।