close

ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!

রাষ্ট্রপতির ছবি অপসারণের নির্দেশনা: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত..

RAFIQUL ISLAM avatar   
RAFIQUL ISLAM
বাংলাদেশের বিদেশি কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, যা টেলিফোনের মাধ্যমে জানানো হয়েছে।..

বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দেশটির সব বিদেশি কূটনৈতিক মিশন, কনস্যুলেট, কূটনীতিকদের কার্যালয় ও বাসভবন থেকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ছবি সরানোর নির্দেশ দিয়েছে। এই নির্দেশনা আনুষ্ঠানিক চিঠি বা ই-মেইলের মাধ্যমে জানানো হয়নি, বরং টেলিফোনের মাধ্যমে অঞ্চলভিত্তিক কয়েকজন রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারকে অবহিত করা হয়েছে। পরবর্তীতে তারা সংশ্লিষ্ট অন্যান্য মিশনগুলোতে বিষয়টি পৌঁছে দিয়েছেন।

 

একাধিক কূটনীতিক এই নির্দেশনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন এবং জানান যে, সরকার এই ছবি অপসারণের বিষয়টি তদারকির দায়িত্ব নির্দিষ্ট রাষ্ট্রদূতদের ওপর অর্পণ করেছে। তবে অনেক মিশন এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে এই নির্দেশনা পাননি বলে জানানো হয়েছে।

 

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এক কূটনীতিক বলেন, কিছু মিশন ইতোমধ্যেই আগেই এই পরিবর্তন কার্যকর করেছে। তবে এর ফলশ্রুতিতে মিশনগুলোর মধ্যে কিছুটা বিভ্রান্তি ও উদ্বেগের সৃষ্টি হচ্ছে।

 

বিশ্লেষকদের মতে, এই সিদ্ধান্তের পেছনে বিশেষ কোনো কারণ থাকতে পারে যা এখনো প্রকাশ করা হয়নি। রাষ্ট্রপতির ছবি অপসারণের এই নির্দেশনা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক প্রথার ওপর প্রভাব ফেলতে পারে।

 

এ বিষয়ে একজন রাজনৈতিক বিশ্লেষক মন্তব্য করেন, 'এই ধরনের পদক্ষেপ কূটনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা হতে পারে। এটি আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থার প্রতিফলনও হতে পারে।'

 

এদিকে, সমাজ-সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটে এই ঘটনার প্রভাব নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। অনেক নাগরিক এই পদক্ষেপকে দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন হিসেবে দেখছেন।

 

ভবিষ্যতে এই ধরনের সিদ্ধান্ত আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশের অবস্থান ও কূটনৈতিক কার্যক্রমে কীভাবে প্রভাব ফেলবে তা দেখার অপেক্ষায় রয়েছে। এই পরিস্থিতির পর্যবেক্ষণ এবং বিশ্লেষণের জন্য বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন।

कोई टिप्पणी नहीं मिली