বুধবার (২৭ আগস্ট) একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টকশোতে অংশ নিয়ে রুমিন ফারহানা বলেন, “আমার কথায় বা আমার কোনো অযৌক্তিক ব্যবহারে কিংবা শব্দচয়নে যদি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকেন, অবশ্যই আমি দুঃখিত।”
তিনি আরও বলেন, “আমি যদি নিজেকে আরও নিয়ন্ত্রণ করতে পারতাম, তাহলে ভালো হতো। কিন্তু দিনশেষে আমি একজন মানুষ, আর মানুষের ধৈর্যেরও একটা সীমা আছে। দীর্ঘদিন ধরে যখন কেউ ট্রলড হতে থাকে, তখন একসময় মনে হয় জবাব দেওয়া উচিত। তবে সেটা না হলেই ভালো হতো।”
রুমিন ফারহানার এই বক্তব্যকে ঘিরে রাজনৈতিক মহলে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে। অনেকেই একে তার ইতিবাচক আত্মসমালোচনা ও নম্রতার বহিঃপ্রকাশ হিসেবে দেখছেন। অন্যদিকে কেউ কেউ মনে করছেন, সাম্প্রতিক বিতর্ক ও সমালোচনার প্রেক্ষাপটে এটি একটি কৌশলগত পদক্ষেপ।
প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও রাজনৈতিক অঙ্গনে বেশ কিছু বক্তব্যের কারণে রুমিন ফারহানা আলোচনায় ছিলেন। তার এই দুঃখ প্রকাশ নতুন করে রাজনৈতিক বিতর্কে মাত্রা যোগ করেছে।