৫ ই মে চট্টগ্রাম সহ সারাদেশে ৩ ঘন্টার জন্য অবরোধ করে বাংলাদেশ ছাত্রসেনা এবং আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত।
এতে সারাদেশে শান্তিপূর্ণভাবে অবরোধ চলাকালে। বেশ কিছু জায়গায় পুলিশের সাথে ছাত্রদের
জানজট নিয়ে বাড়াবাড়ি হয়।
এতে করে দেখা যায় পুলিশের সাথে। কিছু সিভিল লোকদেরকে
দেশীয় অস্ত্র হাতে সহ ছাত্রদের উপর হামলা করে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে
মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়ে তাদের ছবি
অনেকেই তাদের পরিচয়
প্রচার করছে অনলাইন মাধ্যমে
কিছু জামাত-শিবির এবং বিএনপির লোক ছিল বলে
যানা গেছে পরিচয় পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ ছাত্রসেনা এবং আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের
নেতৃবৃন্দরা বলছেন
একজন আলেম হত্যার বিচারের
দাবিতে আজ অবরোধ চলছে
ছাত্রদের উপর হামলা মেনে নেওয়া যায় না
যারা হামলা করেছে তারা যদি মুসলিম হয় তাহলে একজন মুসলিম আর একজন মুসলিমের ভালো কাজে কেন বাধা হয়ে দাঁড়ালো হামলা করলো।
মাওলানা রইস হত্যার বিচারের দাবিতে আজ ৬-৭ দিন ধরে সমাবেশ এবং অবরোধ
করার জন্য বাধ্য করেছে প্রশাসন
প্রশাসনের উচিত ছিল প্রথম দিন মামলা নাম তদন্ত করে আসামিদের গ্রেপ্তার করা।
কিন্তু প্রশাসন যখন চুপ হয়ে আছে কোন আসামিকে এ পর্যন্ত ধরতে পারলো না। সমাবেশ করার কয়েকদিন পরে মামলা নিল। তাহলে এদেশের সাধারণ মানুষ কিভাবে বিচার চাইবে প্রশাসনের কাজ।
বাংলাদেশে, প্রধানমন্ত্রী এবং মন্ত্রী মিনিস্টার যারা দায়িত্ব আছেন
তারা হতে হবে নিরপেক্ষ
বাংলাদেশে অনেক ধরনের দল থাকবে এক দলের জন্য সাপোর্ট করবে অন্য দলের জন্য কোন কিছুই করবে না এটা প্রশাসনের কাজ হতে পারে না।
জনগণ প্রশাসনের উপর নির্ভরশীল থাকে সবসময়
কিন্তু প্রশাসন যখন চুপ হয়ে থাকে উপরের মহলের ফোনে
তখন এদেশে সুবিচার পাওয়ার সকলের জন্য কষ্টকর।
কেন একজন ইমাম হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন সমাবেশ করতে হবে।
প্রশাসনের কাছে গেলে তো আমরা নিতে বাধ্য থাকবে।