close

কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!

লুৎফুজ্জামান বাবর দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ, তার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ সম্পূর্ণরূপে অগ্রহণযোগ্য: রাফি..

আই নিউজ বিডি ডেস্ক  avatar   
আই নিউজ বিডি ডেস্ক
Rafi, a student leader, has dismissed recent allegations against former State Minister Lutfozzaman Babar as politically motivated, calling him a patriotic and proven leader cleared by the courts.

 সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরকে ঘিরে সাম্প্রতিক অভিযোগের প্রতিবাদ জানিয়ে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের নেতা রাফি বলেছেন, বাবর একজন নির্দোষ ও দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ।

সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক সময়ে কিছু অভিযোগ উঠে আসায় রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে বিতর্ক শুরু হয়েছে। তবে এই অভিযোগগুলোকে সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছেন গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক খান তালাত মাহমুদ রাফি।

একটি ফেসবুক স্ট্যাটাসে রাফি বলেন, জনাব লুৎফুজ্জামান বাবর একজন পরীক্ষিত, মজলুম ও দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ। তাঁর বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলো সম্প্রতি আবারও আলোচনায় এসেছে, সেগুলোর বিচার দেশের আদালতে হয়েছে এবং তিনি সেসব মামলায় নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, একজন নির্যাতিত রাজনীতিবিদকে কেন্দ্র করে এমন বিভ্রান্তিকর প্রচারণা অত্যন্ত দুঃখজনক। এটি ন্যায়বোধ এবং রাজনৈতিক শিষ্টাচারের পরিপন্থী।

রাফির এই বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে এবং তা নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন আলোচনা। বিশেষ করে রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও ছাত্রনেতারা বিষয়টিকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অংশ হিসেবে দেখছেন। অনেকেই বলছেন, একজন রাজনীতিবিদের অতীত আইনি নিষ্পত্তি সত্ত্বেও তাঁকে ঘিরে এভাবে অভিযোগ তোলা রাজনৈতিক শিষ্টাচার পরিপন্থী।

এদিকে বাবরকে ঘিরে আবারও আলোচনার সূত্রপাত হওয়ায় তার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ এবং নতুন করে সক্রিয় ভূমিকার সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা শুরু হয়েছে। যদিও তিনি এখনো সরাসরি কোনো প্রতিক্রিয়া দেননি, তবে তার ঘনিষ্ঠ মহল বলছে—তিনি বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছেন এবং সময়মতো প্রয়োজনীয় প্রতিক্রিয়া জানাবেন।

রাফি আরও বলেন, “দেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে ন্যায়বিচার, সম্মান ও যুক্তিবোধ ফিরে আসা দরকার। একজন নেতাকে ঘিরে যদি বারবার ভিত্তিহীন অভিযোগ তোলা হয়, তবে সাধারণ মানুষের আস্থা রাজনীতির প্রতি নষ্ট হয়।”

সামাজিক মাধ্যমে অনেকেই রাফির বক্তব্যের প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। তারা বলছেন, আদালতের রায়ে যিনি নির্দোষ, তাকে বারবার অভিযুক্ত করা একধরনের সামাজিক ও রাজনৈতিক হিংসা। এমন পরিস্থিতি দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য নেতিবাচক বার্তা বহন করে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, এই ধরনের বিতর্ক রাজনৈতিক অঙ্গনের ভেতরে গভীর বিভাজন এবং আস্থার সংকট সৃষ্টি করতে পারে। অতীতের ঘটনাগুলো বারবার সামনে এনে যদি ব্যক্তি চরিত্র হননের চেষ্টা হয়, তাহলে রাজনৈতিক পরিবেশ আর কখনোই সুস্থ ধারায় ফিরবে না।

Ingen kommentarer fundet