দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর আতাহার আলী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ঘটনাস্থল থেকে চারটি গুলির খোসা ও একটি অব্যবহৃত গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। তবে হত্যার পেছনে কারা জড়িত বা কী উদ্দেশ্যে তাকে হত্যা করা হয়েছে, তা এখনও স্পষ্ট নয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শুক্রবার দুপুরে মাহবুবুর রহমান বাড়ির সামনে নিজ প্রাইভেটকার পরিষ্কার করছিলেন। এ সময় মোটরসাইকেলে করে তিনজন ব্যক্তি এসে হেলমেট পরে গাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে তাকে লক্ষ্য করে পরপর গুলি চালায়। তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়লে দুর্বৃত্তরা তার মৃত্যু নিশ্চিত করতে ধারালো অস্ত্র দিয়ে দুই পায়ের রগ কেটে দেয়।
ওসি আতাহার আলী বলেন, মাথায় গুলি লাগার পর মাহবুব মাটিতে পড়ে যান এবং এরপর তার দুই পায়ের রগ কেটে দেওয়া হয়। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ইতোমধ্যে হত্যাকারীদের শনাক্ত ও হত্যার পেছনের কারণ অনুসন্ধানে কাজ শুরু করেছে পুলিশ।