শনিবার বিকেলে স্থানীয় দলীয় কার্যালয় থেকে নেতাকর্মীদের নিয়ে একটি মহড়া বের করেন আশা ও তার ভাই মইদুল (৩০)। মিছিলটি জামতলা মোড় এলাকায় পৌঁছালে বিপ্লব নামে এক নেতার নেতৃত্বে বিএনপির অপর একটি গ্রুপ বাধা দেয়। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে বাগবিতণ্ডা থেকে শুরু হয়ে সংঘর্ষে রূপ নেয়। সংঘর্ষে ইট-পাটকেল ছোড়াসহ দেশীয় অস্ত্রের ব্যবহারে গুরুতর আহত হন আশা ও মইদুল।
আহত অবস্থায় তাদের যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। আশার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়, যেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। রোববার সকালে তার ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়। আহত মইদুল যশোর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ ঘটনায় আশার বোন নাসিমা বেগম বাদী হয়ে ঝিকরগাছা থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। ঝিকরগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বাবলুর রহমান খান জানান, ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ছয়জনকে আটক করা হয়েছে এবং অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
کوئی تبصرہ نہیں ملا