close

লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!

হাতিয়া চ্যানেলে ফিটনেসবিহীন স্পিডবোট চলাচল বন্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার নির্দেশ..

MD Abdur Rahman avatar   
MD Abdur Rahman
নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার চেয়ারম্যানঘাট-নলচিরা নৌরুটে ফিটনেসবিহীন ও অবৈধভাবে চলাচলকারী যাত্রীবাহী নৌযান (স্পিডবোট ও কান্ট্রিবোট) বন্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ..

হাতিয়া চ্যানেলে ফিটনেসবিহীন স্পিডবোট চলাচল বন্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার নির্দেশ

 

নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার চেয়ারম্যানঘাট-নলচিরা নৌরুটে ফিটনেসবিহীন ও অবৈধভাবে চলাচলকারী যাত্রীবাহী নৌযান (স্পিডবোট ও কান্ট্রিবোট) বন্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)।

 

চট্টগ্রামের ফিরিঙ্গী বাজারস্থ বিআইডব্লিউটিএ’র নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের উপপরিচালক মোঃ কামরুজ্জামান ২৭ এপ্রিল ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দে স্বাক্ষরিত স্মারক নং-১৮.১১.১৫.৪১.১৩৩.৪৫.০০৯.২৪/৩৫১ এর মাধ্যমে জানান, বর্তমানে হাতিয়া চ্যানেলের অশান্ত মৌসুমে (১৫ মার্চ থেকে ১৪ অক্টোবর) ফিটনেসবিহীন, রুট পারমিট ও সী-সার্ভে সনদবিহীন নৌযান যাত্রী পরিবহনে নিয়োজিত রয়েছে। এতে করে যাত্রীদের জীবন হুমকির মুখে পড়ছে।

 

বিআইডব্লিউটিএ জানায়, হাতিয়া চ্যানেলে বর্তমানে আধুনিক ‘বে-ক্রুজ’ নামে একটি নৌযান ও ১টি সী-ট্রাক (বিআইডব্লিউটিসি) এবং ১টি বে-ক্রসিং সনদপ্রাপ্ত জাহাজ রুট পারমিটসহ নিয়ম মেনে যাত্রী পরিবহন করছে। এ অবস্থায়, যাত্রী সেবাকে নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল রাখতে বে-ক্রসিং সনদবিহীন সকল অবৈধ নৌযান বন্ধ করা প্রয়োজন।

 

এছাড়া ইনল্যান্ড শিপিং অর্ডিন্যান্স, ১৯৭৬ এর ধারা ৫৪ ও ৫৪(ক) লঙ্ঘন করে এসব অবৈধ নৌযান চালানো দণ্ডনীয় অপরাধ, যা দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ধারা ৩০৪(ক) অনুযায়ী জনসাধারণের জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ।

 

এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, হাতিয়া থানা, বাংলাদেশ নৌবাহিনী, কোস্টগার্ডসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে অনুলিপি প্রদান করা হয়েছে।

コメントがありません