বাংলাদেশ সময় দিবাগত রাতে যুক্তরাষ্ট্রের হার্ড রক স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এই ম্যাচে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক খেলেছে দুই দল।
ম্যাচের শুরুতেই চমকে দেয় বায়ার্ন। ষষ্ঠ মিনিটেই আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে যায় তারা। নবম মিনিটে হ্যারি কেইনের গোল ব্যবধান দ্বিগুণ করেন। এরপর ৩৩তম মিনিটে এক গোল শোধ করে ঘুরে দাঁড়ানোর আভাস দেয় ফ্ল্যামেঙ্গো। তবে বিরতির আগে (৪১তম মিনিটে) লিওন গোরেটজকার গোলে আবারও দুই গোলের লিড নেয় বায়ার্ন।
দ্বিতীয়ার্ধেও থেমে থাকেননি কেইন। ৭৩তম মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোল করে বায়ার্নের হয়ে চতুর্থ গোলটি নিশ্চিত করেন তিনি। শেষ দিকে একাধিক সুযোগ তৈরি করলেও ফিনিশিং দুর্বলতার কারণে ব্যবধান কমাতে পারেনি ফ্ল্যামেঙ্গো।
পুরো ম্যাচজুড়েই বল দখল এবং আক্রমণে এগিয়ে ছিল ফ্ল্যামেঙ্গো, তবে স্কোরলাইনে জয় ধরা দেয়নি। ফলাফল—৪-২ গোলে জয় পেয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে যায় বায়ার্ন মিউনিখ। সেখানে তাদের প্রতিপক্ষ ফরাসি চ্যাম্পিয়ন পিএসজি।