সভায় সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(রাজস্ব) আহমেদ মাহবুব উল ইসলাম।
সভায় মানবাধিকার সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরির বিষয়টি সুস্পষ্ট ভাবে আলোচনা করা হয়। কারাগার, শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র বা সংশোধনাগার,থানা, হেফাজতকেন্দ্র সমূহে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে আলোচনা করা হয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা সেবামূলক প্রতিষ্ঠানগুলোতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারণ ও প্রতিকার বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আহমেদ মাহবুব উল ইসলাম বলেন, জেলায় যদি কোন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা থাকে বা মানবাধিকার কর্মী থাকে তাদের দ্বারা জনসচেতন মূলক সেমিনার করতে হবে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের মাধ্যমে সৃষ্ট সমস্যা সমাধান করার পর তাদের জীবন কিভাবে কাটাচ্ছে তাদের সেই সফলতার গল্প টা তুলে ধরতে হবে। এতে করে সমাজের মানুষ সচেতন হবে এবং তারা মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতো কাজে অগ্রসর হবে না। আমরা যে সীমিত পরিসরে কাজ এগোচ্ছি এতে করে হয়তো পুরো দেশের পরিবর্তন করা সম্ভব নয় কিন্তু নিজেদের অঞ্চল ভিত্তিক পরিবর্তন করতে পারি। মানবাধিকার লংঘন সম্পর্কে সচেতনতায় গণমাধ্যম কর্মীদের বিশেষ ভূমিকা পালন করতে হবে।
এ সময় সভায় উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার আশফাকুর রহমান, চুয়াডাঙ্গা জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক সিদ্দিকা সোহেলী রশিদ, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপপরিচালক মাকসুরা জান্নাত ওয়েভ ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা কানিজ সুলতানা প্রমুখ।