এর আগে এই রেকর্ড ছিল ২০১৩ সালের ‘ওয়ার্ল্ড ওয়ার জেড’-এর দখলে, যার আয় ছিল ৫৪০ মিলিয়ন ডলার। নতুন এই সাফল্যে ব্র্যাড পিট ছাড়াও লাভবান হয়েছে অ্যাপল স্টুডিও। ‘এফ১’ এখন পর্যন্ত অ্যাপলের সবচেয়ে সফল প্রেক্ষাগৃহভিত্তিক ছবি।
এটি আয়ের দিক থেকে পেছনে ফেলেছে মার্টিন স্করসেজির ‘কিলারস অব দ্য ফ্লাওয়ার মুন’ (১৫৮ মিলিয়ন ডলার) ও রিডলি স্কটের ‘নেপোলিয়ন’ (২২১ মিলিয়ন ডলার)।
তবে ‘এফ১’-এর সামান্য ওপরে রয়েছে ‘সুপারম্যান’, যার মোট আয় দাঁড়িয়েছে ৫৫০ মিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা থেকে এসেছে ৩১৬ মিলিয়ন ডলার, বাকি ২৩৫ মিলিয়ন এসেছে আন্তর্জাতিক বাজার থেকে।
ডিসি ফিল্ম ইউনিভার্সের ‘সুপারম্যান’ ছবিটি গেল সময়ের সবচেয়ে সফল ছবি হলেও আন্তর্জাতিক বাজারে তা প্রত্যাশা অনুযায়ী ভালো করেনি। ৬০ শতাংশ আয় এসেছে কেবল যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা থেকে। অন্যদিকে, পরিচিত মুখ ও পুরনো সিরিজের সাফল্যের ভিড়ে ব্র্যাড পিট নিজের আলাদা অবস্থান গড়ে তুলেছেন ‘এফ১’ ছবির মাধ্যমে।