close

লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!

বিএনপি হল ১৬ বছরের ক্ষুধার্ত রোহিঙ্গা। এরা ক্ষমতায় গেলে হাসিনার চেয়েও বড় স্বৈরাচার হবে..

Sampadakiya Anuchchhed avatar   
Sampadakiya Anuchchhed
ডেসক্রিপশন: এই উক্তিটি গভীর রাজনৈতিক ও সামাজিক বিশ্লেষণের ফল, যেখানে ধর্মীয় বৈষম্য ও হিংসার মাধ্যমে ক্ষমতা অর্জনের রাজনীতি কীভাবে একটি রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা ও সহাবস্থানকে ধ্বংস করে দিতে পারে, তা তুলে ..

বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতা বিএনপির দীর্ঘ প্রতীক্ষা ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের চ্যালেঞ্জ

বিএনপি হল ১৬ বছরের ক্ষুধার্ত রোহিঙ্গা

 

বিএনপি, বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল, ২০০৬ সালে ক্ষমতা হারানোর পর থেকে রাজনৈতিক অঙ্গনে সক্রিয় উপস্থিতি হারিয়েছে। এই দীর্ঘ সময়ে দলটি নানা প্রতিকূলতার মুখোমুখি হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে মামলা, গ্রেপ্তার, এবং রাজনৈতিক নিপীড়ন। দলের নেতাকর্মীরা মামলা ও গ্রেপ্তারের ভয়ে আত্মগোপনে চলে গেছেন। অনেকেই বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন বা মানবেতর জীবনযাপন করেছেন।

এই পরিস্থিতিতে দলের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে, যা আন্দোলন পরিচালনার ক্ষেত্রে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিএনপির এই দীর্ঘ অনুপস্থিতি রাজনৈতিক অঙ্গনে তাদের অবস্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

এরা আওয়ামী লীগের পিটানি খেয়ে গণপিটুনি খেয়ে ১৬ বছর পালিয়ে ছিল

বিএনপির নেতাকর্মীরা আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসেবে বিভিন্ন সময়ে সহিংসতার শিকার হয়েছেন। এই সহিংসতা এবং রাজনৈতিক নিপীড়নের কারণে অনেকেই আত্মগোপনে চলে গেছেন। দলের নেতারা বিভিন্ন সময়ে আন্দোলনের ঘোষণা দিলেও বাস্তবে তা কার্যকর হয়নি।

এই দীর্ঘ সময়ে দলের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

রাজপথে ঈদের পরে আন্দোলন দেবে বলে ঘোষণা দিতেন কিন্তু দীর্ঘ ষোল বছর কেটে গেছে

বিএনপির নেতারা বিভিন্ন সময়ে ঈদের পরে আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন। তবে বাস্তবে এসব আন্দোলন কার্যকর হয়নি। দলের নেতাকর্মীরা মামলা ও গ্রেপ্তারের ভয়ে আত্মগোপনে চলে গেছেন। অনেকেই বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন বা মানবেতর জীবনযাপন করেছেন।

এই পরিস্থিতিতে দলের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

এরা গর্তে থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে চেয়েছিলেন কিন্তু তারপরেও পারেননি

বিএনপির নেতারা বিভিন্ন সময়ে আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন। তবে বাস্তবে এসব আন্দোলন কার্যকর হয়নি। দলের নেতাকর্মীরা মামলা ও গ্রেপ্তারের ভয়ে আত্মগোপনে চলে গেছেন। অনেকেই বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন বা মানবেতর জীবনযাপন করেছেন।

এই পরিস্থিতিতে দলের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

এরা যদি কোনরকম একবার ক্ষমতায় যেতে পারে তাহলে এদের দুর্নীতি চাঁদাবাজি জবরদখল খুন হত্যা ভূমি দখল

বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে বিভিন্ন সময়ে দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, জবরদখল, খুন, হত্যা এবং ভূমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। এই অভিযোগগুলো দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করেছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

এই পরিস্থিতিতে দলের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

জনগণের প্রতি যে জুলুম অত্যাচার নিগ্রহ নির্যাতন চালাবে সেটা সীমার বাইরে

বিএনপির বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে জনগণের প্রতি জুলুম, অত্যাচার, নিগ্রহ এবং নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। এই অভিযোগগুলো দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করেছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

এই পরিস্থিতিতে দলের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

তার প্রমাণ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এই দীর্ঘ ১০ মাস

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিএনপির বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, জবরদখল, খুন, হত্যা এবং ভূমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। এই অভিযোগগুলো দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করেছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

এই পরিস্থিতিতে দলের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

এই সামান্য দশ মাসে ওরা এমন কোন অপরাধ নেই যা তারা করেনি

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিএনপির বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, জবরদখল, খুন, হত্যা এবং ভূমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। এই অভিযোগগুলো দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করেছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

এই পরিস্থিতিতে দলের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

আওয়ামী লীগ এই যাবতকালে যা কিছু রেখে গেছেন তার প্রত্যেকটির হাল তারা ধরেছেন

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিএনপি আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্রকল্প এবং উদ্যোগের হাল ধরেছে। এই পরিস্থিতিতে দলের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

এই পরিস্থিতিতে দলের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

আওয়ামী লীগ যেভাবে যেখানে যেরকম ভাবে যে প্রতিষ্ঠানগুলো জোরপূর্বক হাতিয়ে নিয়েছিল সেই হাতিয়ে নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোতে তারা রাজত্ব করছে

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিএনপি আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্রকল্প এবং উদ্যোগের হাল ধরেছে। এই পরিস্থিতিতে দলের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

এই পরিস্থিতিতে দলের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

বগুড়াতে যেমন বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান তারা দখলে নিয়েছে

বগুড়াসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিএনপি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান দখল করে নিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে দলের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

এই পরিস্থিতিতে দলের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

ঠিক একইভাবে বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে পাড়া মহল্লায় নানাভাবে এরা দখলদারিত্ব বজায় রেখেছে

বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিএনপি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান দখল করে নিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে দলের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

এই পরিস্থিতিতে দলের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

সব সেক্টরে এদের হাত পড়েছে এমন কোন সেক্টর বাদ নেই যে সেক্টরে তারা হাত দেননি

বাংলাদেশের বিভিন্ন সেক্টরে বিএনপি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান দখল করে নিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে দলের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

এই পরিস্থিতিতে দলের সাংগঠনিক কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতৃত্বের অভাবও এই পরিস্থিতিকে আরও

প্রশাসন নিরব কিন্তু কেন?

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এই দশ মাসে বিএনপির বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উঠেছে—তা বিস্তৃত এবং গভীর। এই সময়কালে প্রশাসনের ভূমিকা ছিল রহস্যজনকভাবে নিরব। দলটির নেতাকর্মীরা নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ার অভিযোগ পেলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে তেমন কোনো দৃশ্যমান ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বরং কিছু ক্ষেত্রে মনে হয়েছে, প্রশাসন যেন এই পরিস্থিতিকে মেনে নিয়েই চলছে।

অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন—এই নিরবতা কেন? প্রশাসন কি আদৌ নিরপেক্ষভাবে কাজ করছে, নাকি তারা কোনো চাপে পড়ে অথবা স্বার্থসংশ্লিষ্ট কারণে উদাসীন ভূমিকা পালন করছে? এই প্রশ্নের উত্তর স্পষ্ট নয়, কিন্তু পরিস্থিতির গভীরে ঢুকলে বোঝা যায়—প্রশাসনের এই নীরবতা কোনোভাবে পরিস্থিতিকে আরও দুর্বল এবং শঙ্কাজনক করে তুলেছে।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে কেন তারা সহযোগিতা করছে না

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মূল লক্ষ্য ছিল একটি নিরপেক্ষ প্রশাসনিক কাঠামোর মাধ্যমে অস্থায়ীভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা এবং ভবিষ্যতের সুষ্ঠু রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিশ্চিত করা। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, প্রশাসন কিংবা অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো এই সরকারকে যথাযথভাবে সহযোগিতা করছে না। কেন করছে না?

এখানেই আরও এক স্তর গভীরতার জন্ম হয়। প্রশ্ন উঠছে—এই অনীহার পেছনে কি কোনো রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র আছে? নাকি এটি একটি সচেতন কৌশল, যার মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কার্যকারিতা প্রশ্নবিদ্ধ করা যায়? এই মুহূর্তে এ প্রশ্নগুলোর নির্দিষ্ট উত্তর নেই, কিন্তু বাস্তবতা হলো—এই সহযোগিতা না করার প্রবণতা প্রশাসনিক শৃঙ্খলা ভাঙছে, রাষ্ট্র পরিচালনায় অনিশ্চয়তা তৈরি করছে এবং জনগণের মধ্যে সন্দেহ ও উদ্বেগ সৃষ্টি করছে।

এই রাজনৈতিক দুর্বিপাকে তথ্য ও প্রমাণভিত্তিক বিশ্লেষণ এখন সময়ের দাবি। দুর্বল রাষ্ট্রব্যবস্থা এবং স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর দৌরাত্ম্য ভবিষ্যৎ বাংলাদেশকে কোথায় নিয়ে যাবে, তা নিয়ে প্রশ্ন থাকতেই পারে। তবে একথা নিশ্চিত—এই পরিস্থিতির গভীর বিশ্লেষণ এবং প্রমাণসহ তথ্য তুলে ধরাই কেবল সত্যিকারের উত্তরদাতা হতে পারে।

 

একটা উক্তি মনে হল বলি তাই বললাম:"

যখন রাষ্ট্রশক্তির চালকের আসনে বসে থাকে বৈষম্যমূলক মনোবৃত্তি, তখন গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি কেঁপে ওঠে। বিএনপির হিন্দুবিরোধী দৃষ্টিভঙ্গি শুধু ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা সংকটে ফেলেনি, বরং পুরো দেশের সামাজিক ভারসাম্য ও আইনশৃঙ্খলাকে চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। এই সংকীর্ণ রাজনীতি রাষ্ট্রের প্রতিটি স্তরে ঘৃণা, অস্থিরতা ও বিভেদ জন্ম দেয়, যেখানে জাতীয় ঐক্য শুধুই কাগুজে শ্লোগানে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে।

 

Nessun commento trovato