close

কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!

ভূজপুর রাবারড্যাম শিশু পার্ক জামে মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন আল্লামা শেখ হুসাইন মুহাম্মদ শাহজাহান ইসলামাবাদী..

আসগর সালেহী avatar   
আসগর সালেহী
আসগর সালেহী

ভূজপুর রাবারড্যামের পশ্চিম পাশে শিশু পার্ক সংলগ্ন হাজী জামে মসজিদের নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে।

 

শুক্রবার (৪ জুলাই) সকালে এহইয়াউচ্ছুন্নাহ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের অর্থায়নে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন ইসলামি চিন্তাবিদ, সমাজসেবক ও এহইয়াউচ্ছুন্নাহ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান আল্লামা শেখ হুসাইন মুহাম্মদ শাহজাহান ইসলামাবাদী। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কুয়েতের সম্মানিত আলেম শায়খ আহমদ হাসান আল গাল্লাফ হাফিজাহুল্লাহ।

 

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ভূমিদাতা হাফেজ হাশেম। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- ভূজপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাওলানা শফিউল আলম নূরী ও ইব্রাহিম তালুকদার, জামিয়া ইসলামিয়া ভূজপুর কাজিরহাট মাদরাসার পরিচালক মাওলানা জুনায়েদ বিন জালাল, কাজিরহাট বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মাওলানা জাসিম উদ্দিন, রাবারড্যাম মাদরাসার পরিচালক মাওলানা আবু তালেব, হালদাভ্যালী টি-এস্টেটের ম্যানেজার মুহাম্মদ মহসিন হুসাইন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ফয়েজুল ইসলাম, ওমান প্রবাসী কুসুম সাহেব, সমাজসেবক নুরুল আবছারসহ আরও অনেকে।

 

ভূমিদাতাদের মধ্যে ছিলেন- মাওলানা হাশেম, ডা. কাশেম ও হাফেজ শোয়াইব।

 

এছাড়া অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- কুয়েত প্রবাসী ইদ্রিস তালুকদার, ইউপি সদস্য লোকমান হোসেন (৫নং ওয়ার্ড), সোহেল মুন্সী (৭নং ওয়ার্ড), মাওলানা মুসলিম সিকদার (৯নং ওয়ার্ড), দুবাই প্রবাসী মাওলানা নুরুল আবছার, মাওলানা নিজাম উদ্দিন (খাদেম, এহইয়াউচ্ছুন্নাহ ফাউন্ডেশন), সহকারী পরিচালক মাওলানা হাবিবুল্লাহ দিদু, মাওলানা সেলিম মাহমুদ (সহ সাধারণ সম্পাদক, এহইয়াউচ্ছুন্নাহ ফাউন্ডেশন), মাসুদ তালুকদার (ব্যবসায়ী, কাজিরহাট বাজার), কর্মকর্তা মাওলানা কামাল উদ্দিন, হেলাল উদ্দিন, ওসমান মাহমুদ, সাংবাদিক আকতারুজ্জামান রুবেল, সিনিয়র শিক্ষক মাওলানা মোর্শেদুল আলম, মঈন উদ্দিন, তারেকুল ইসলাম, আলাউদ্দিন এবং মোজাম্মেল প্রমুখ।

 

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আল্লামা শাহজাহান বলেন,

“ভ্রমণপিপাসুদের নামাজের কষ্ট লাঘবে এই মসজিদ অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ছিল। ইনশাআল্লাহ, মসজিদটি পূর্ণাঙ্গভাবে নির্মিত হলে পর্যটক ও এলাকাবাসীর উপকারে আসবে। এলাকার উন্নয়নে প্রতিযোগিতা থাকা উচিত, তবে তা যেনো হিংসা-বিদ্বেষমুক্ত হয়। দলমত নির্বিশেষে সকলে উন্নয়নে এগিয়ে এলে প্রতিটি এলাকা আলোকিত হবে।”

نظری یافت نشد