close

ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!

ভোটারদের অভিমত ।। ঠাকুরগাঁও-২ আসনে মির্জা ফয়সল আমীনের বিকল্প কেউ'ই হতে পারে না..

শামীম রেজা avatar   
শামীম রেজা
রিপোর্টার: শামীম রেজা

সীমান্তঘেঁষা_পিছিয়ে_পড়া_ঠাকুরগাঁও_২
(#বালিয়াডাংগী_হরিপুর) আসনের কিছু ক্ষণস্থায়ী ভৌত কাঠামোগত পরিবর্তন সাধিত হলেও ব্যাপক অর্থে দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়নের ছোঁয়া এই আসনের মানুষজন কখনো পায়নি। এই আসনটির শিক্ষা,স্বাস্থ্য,অর্থনীতি,প্রযুক্তি, যোগাযোগ ব্যবস্থা, কৃষি, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান, মানবসম্পদ উন্নয়নের মতো অতীব জনগুরুত্বপূর্ণ চাহিদাগুলোর কথাও কেউ সেভাবে গুরুত্ব দেয়নি। আসনটির জীবনমান এতটাই পিছিয়ে যে আসনটির দুটি উপজেলার কোনোটিই এখন পর্যন্ত পৌরসভার মর্যাদা পর্যন্ত পায়নি। যদিও ঠাকুরগাঁও জেলার বাকি তিনটি উপজেলাই পৌরসভার মর্যাদা অর্জন করেছে। দীর্ঘদিন একটি দখলদার ভোট ডাকাত সন্ত্রাসী পরিবারের কাছে এই অঞ্চলের নিপীড়িত মানুষ পুরোপুরি বন্দি ছিল।

তিন লক্ষাধিকের অধিক ভোটার নিয়ে গঠিত এই আসনে বিএনপির অবস্থান সবসময় বেশ দৃঢ় হলেও সংসদীয় আসনে যোগ্য প্রতিনিধি না থাকায় এখানকার বিএনপির অবস্থান দিনে দিনে ভঙ্গুর হয়েছে। এলাকার নেতৃবৃন্দের বিভাজনের কারণও এটি। সঠিক নেতৃত্ব না পেলে অপার সম্ভাবনাময় এই অঞ্চলের উন্নয়ন সামনেও যে খুব একটা ত্বরান্বিত হবে তা আশা করা যায় না। তবে এই আসনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটতে পারে যদি আসনটিতে মির্জা পরিবারের কেউ নেতৃত্বের হাল ধরেন।

ঠাকুরগাঁওয়ের প্রভাবশালী এক রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য হয়েও মির্জা ফয়সল আমীন নিজ মেধা,মনন বিচক্ষণতা ও যোগ্যতায় ঠাকুরগাঁওয়ে তার নেতৃত্বের অবস্থান সুদৃঢ় করেছেন। ঠাকুরগাঁও-২ আসনে উনার নির্বাচন করা হবে ঐ অঞ্চলের জাতীয়তাবাদের জন্য আশীর্বাদ স্বরুপ। বিশেষ করে ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষের জন্য মির্জা রুহুল আমিন-মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্যার ও তার পরিবারের যে অবদান তার ধারাবাহিকতায় উনিই হতে পারেন একমাত্র ভরসার জায়গা। নির্বাচনে উনি জয়ী হলে সবচেয়ে বেশি লাভবান হবে ওই এলাকার আপামর জনসাধারণ। এই আসনের বিএনপির অবস্থানকে আরো শক্তিশালী ও দৃঢ় করার জন্য মির্জা  ফয়সল আমীন  বিকল্প আর কেউই নেই,হতেও পারে না।

 

Keine Kommentare gefunden