স্থানীয় বাসিন্দা মো. রাকিবুল রহমান ও তার বাবা আ. জলিল শেখ খালের পানি চলাচলের সুবিধার্থে আবর্জনা পরিষ্কার করার সময় কাপড়ে মোড়ানো একটি ব্যাগের ভেতর লোহার মতো বস্তু দেখতে পান। ব্যাগ খুলে তারা গ্রেনেড সদৃশ বস্তু দেখতে পেয়ে দ্রুত সদর থানায় খবর দেন।
সংবাদ পেয়ে সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফোর্সসহ ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রথমে চারটি গ্রেনেড উদ্ধার করেন। পরে আরও দুটি উদ্ধার করে মোট ছয়টি গ্রেনেড নিজেদের হেফাজতে নেন। খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর একটি বিশেষজ্ঞ দল ঘটনাস্থলে গিয়ে গ্রেনেডগুলোকে নিরাপদে পানিভর্তি বালতিতে সংরক্ষণ করে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও পুলিশের ধারণা, উদ্ধারকৃত গ্রেনেডগুলো বহু পুরোনো এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়কার হতে পারে। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক আতঙ্ক ও কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য জানানো হয়নি।