close

ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!

বাঁশখালীর মাইজপাড়ার বউ জামাই,দু’জনই ডাকাত!

Md Sahadat Hossain avatar   
Md Sahadat Hossain
বাঁশখালীর মাইজপাড়ার বউ জামাই,দু’জনই ডাকাত!
স্বামী স্ত্রী দুজনই ডাকাত।ভালো মতোই চলছিল কাজ কাম।কিন্তু আচানক বেকায়দায়।ধরা পড়তে হলো অস্ত্র ও স্বর্ণালংকারসহ। ধরা পড়েছে লোহাগাড়া থানা পুলিশের হাতে।..

স্বামী স্ত্রী দুজনই ডাকাত। ।কিন্তু আচানক বেকায়দায়।ধরা পড়তে হলো অস্ত্র ও স্বর্ণালংকারসহ। ধরা পড়েছে লোহাগাড়া থানা পুলিশের হাতে।

শুক্রবার (২০ জুন) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় লোহাগাড়া থানাধীন আধুনগর এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে দেশীয় তৈরি ২ টি অস্ত্র, স্বর্ণালংকারসহ লুন্ঠিত মালামাল উদ্ধার করা হয়।

পুলিশ জানায়,শুক্রবার দিবাগত রাত আনুমানিক সাড়ে 1 টায় আমিরাবাদ বাজার হতে চুনতি বাজার এলাকায় যাওয়ার সময় লোহাগাড়া থানাধীন আধুনগর ইউনিয়নের আধুনগর খাসমহল এলাকায় মহাসড়কের পাশে এক দোকানের সামনে ফাঁকা জায়গা তারা দাঁড়িয়েছিল। ওই এলাকায় ডিউটিতে থাকা পুলিশের সন্দেহ হয় তাদের দেখে। এক পর্যায়ে তল্লাশি করা হলে তাদের কাছে মেল ডাকাতির অস্ত্র স্বর্ণ ও অন্যান্য মালামাল।
এ ডাকাত দম্পতি এখন থাকে
বান্দরবানের লামা উপজেলার আজিজনগর হিমছড়িপাড়া এলাকায়।নাম মো. মনজুর আলম (৫২) এবং তার স্ত্রী হাছিনা বেগম (৪০)।

জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তাদের হতে উদ্ধারকৃত আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে তারা পটিয়া থানা এলাকায় একটি বসত বাড়িতে ডাকাতি করেছিল। ডাকাতি শেষে এলাকায় স্থানীয় জনসাধারণের ধাওয়া খেয়ে অস্ত্র-গুলি, স্বর্ণালংকার ও টাকা আধুনগরের খাসমহল এলাকায় একটি পরিত্যক্ত ঝোপের মধ্যে লুকিয়ে রেখেছিল।

আজ সুযোগ বুঝে লুকানে মালামাল আনতে যাচ্ছিল।কিন্ত পথি মধ্যে তারা শোনে চুনতি এলাকায় পুলিশি অভিযান আছে। এ খবর পেয়ে বাস থেকে নেমে ভিন্ন কৌশলে বাড়িতে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছিল।কিন্তু বিধি বাম।

জানা গেছে, আটক মোঃ মনজুর আলমের বিরুদ্ধে অর্ধ ডজন ডাকাতির মামলা রয়েছে।লোহাগাড়া থানা পুলিশ জানায় তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্হা নেয়া হচ্ছে।

Ingen kommentarer fundet