ব জ্র পাত থেকে রক্ষা পেতে ফায়ার সার্ভিসের ২০টি জরুরি নির্দেশনা....

Abdul malek Sumon avatar   
Abdul malek Sumon
ফায়ার সার্ভিসের প্রকাশিত ২০টি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনার মাধ্যমে বজ্রপাতের সময় নিরাপত্তার অভিযোগ করা হয়েছে।....

বজ্রপাত থেকে রক্ষা পেতে ফায়ার সার্ভিসের ২০টি জরুরি নির্দেশনাফায়ার সার্ভিসের প্রকাশিত ২০টি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনার মাধ্যমে বজ্রপাতের সময় নিরাপত্তার অভিযোগ করা হয়েছে।দেশজুড়ে এপ্রিল থেকে জুন মাস পর্যন্ত বজ্রপাতের প্রকোপ বাড়ে। প্রতিনিয়তই বজ্রাঘাতে হতাহতের খবর পাওয়া যায়। তাই জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতর বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ২০টি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা প্রকাশ করেছে। নির্দেশনাগুলো হলো: ১. বজ্রপাত ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব জিনিস যেমন কল, পাইপ, রেলিং স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। ২. প্রতিটি ভবনে বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন নিশ্চিত করুন। ৩. খোলা জায়গায় অনেক মানুষ একসাথে থাকলে বজ্রপাত শুরু হলে প্রত্যেকে ৫০-১০০ ফুট দূরে সরে যান। ৪. বাড়িতে যদি পর্যাপ্ত নিরাপত্তা না থাকে, তাহলে সবাই এক কক্ষে না থেকে আলাদা থাকুন। ৫. বড় গাছের নিচে আশ্রয় নয়; গাছ থেকে অন্তত ৪ মিটার দূরে থাকুন। ৬. ছেঁড়া বৈদ্যুতিক তার ও তারের নিচ থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকুন। ৭. বাড়ির বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির প্লাগ খুলে রাখুন। ৮. বজ্রপাতে আহতদের বৈদ্যুতিক শকে আক্রান্তদের মতো চিকিৎসা দিন। ৯. এপ্রিল-জুন মাসে আকাশে মেঘ দেখলেই ঘরে অবস্থান করুন। ১০. যত দ্রুত সম্ভব দালান বা কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন। ১১. ঘরে থাকলে জানালার কাছে বা বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের কাছে যাবেন না। ১২. ঘন মেঘ দেখা দিলে বাইরে যেতে হলে রাবারের জুতা ব্যবহার করুন। ১৩. বৈদ্যুতিক খুঁটি, মোবাইল টাওয়ার, ধাতব বস্তু থেকে দূরে থাকুন। ১৪. প্লাস্টিক বা কাঠের হাতলযুক্ত ছাতা ব্যবহার করুন, ধাতব ছাতা নয়। ১৫. খোলা জায়গা, মাঠ বা উঁচু স্থানে অবস্থান করবেন না। ১৬. নদী, পুকুর বা জলাশয়ের কাছাকাছি যাবেন না। ১৭. শিশুদের মাঠে খেলতে দেবেন না এবং নিজেরাও বিরত থাকুন। ১৮. খোলা জায়গায় থাকলে পায়ের আঙুলের উপর ভর দিয়ে, কানে আঙুল দিয়ে মাথা নিচু করে বসে পড়ুন। ১৯. গাড়িতে থাকলে ধাতব অংশ ছোঁয়া থেকে বিরত থাকুন ও কংক্রিট ছাউনির নিচে গাড়ি রাখুন। ২০. বজ্রপাতের সময় মাছ ধরা বন্ধ রেখে নৌকার ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন। জনগণের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে—এই সতর্কতাগুলো মেনে চললে বজ্রপাতে প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতির ঝুঁকি অনেকাংশে কমে আসবে।ট্যাগস: সাহায্য, নিরাপত্তা, বজ্রপাত, প্রাণহানি, সতর্কতাবজ্রপাত থেকে রক্ষা পেতে ফায়ার সার্ভিসের ২০টি জরুরি নির্দেশনাফায়ার সার্ভিসের প্রকাশিত ২০টি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনার মাধ্যমে বজ্রপাতের সময় নিরাপত্তার অভিযোগ করা হয়েছে।দেশজুড়ে এপ্রিল থেকে জুন মাস পর্যন্ত বজ্রপাতের প্রকোপ বাড়ে। প্রতিনিয়তই বজ্রাঘাতে হতাহতের খবর পাওয়া যায়। তাই জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতর বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ২০টি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা প্রকাশ করেছে। নির্দেশনাগুলো হলো: ১. বজ্রপাত ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব জিনিস যেমন কল, পাইপ, রেলিং স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। ২. প্রতিটি ভবনে বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন নিশ্চিত করুন। ৩. খোলা জায়গায় অনেক মানুষ একসাথে থাকলে বজ্রপাত শুরু হলে প্রত্যেকে ৫০-১০০ ফুট দূরে সরে যান। ৪. বাড়িতে যদি পর্যাপ্ত নিরাপত্তা না থাকে, তাহলে সবাই এক কক্ষে না থেকে আলাদা থাকুন। ৫. বড় গাছের নিচে আশ্রয় নয়; গাছ থেকে অন্তত ৪ মিটার দূরে থাকুন। ৬. ছেঁড়া বৈদ্যুতিক তার ও তারের নিচ থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকুন। ৭. বাড়ির বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির প্লাগ খুলে রাখুন। ৮. বজ্রপাতে আহতদের বৈদ্যুতিক শকে আক্রান্তদের মতো চিকিৎসা দিন। ৯. এপ্রিল-জুন মাসে আকাশে মেঘ দেখলেই ঘরে অবস্থান করুন। ১০. যত দ্রুত সম্ভব দালান বা কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন। ১১. ঘরে থাকলে জানালার কাছে বা বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের কাছে যাবেন না। ১২. ঘন মেঘ দেখা দিলে বাইরে যেতে হলে রাবারের জুতা ব্যবহার করুন। ১৩. বৈদ্যুতিক খুঁটি, মোবাইল টাওয়ার, ধাতব বস্তু থেকে দূরে থাকুন। ১৪. প্লাস্টিক বা কাঠের হাতলযুক্ত ছাতা ব্যবহার করুন, ধাতব ছাতা নয়। ১৫. খোলা জায়গা, মাঠ বা উঁচু স্থানে অবস্থান করবেন না। ১৬. নদী, পুকুর বা জলাশয়ের কাছাকাছি যাবেন না। ১৭. শিশুদের মাঠে খেলতে দেবেন না এবং নিজেরাও বিরত থাকুন। ১৮. খোলা জায়গায় থাকলে পায়ের আঙুলের উপর ভর দিয়ে, কানে আঙুল দিয়ে মাথা নিচু করে বসে পড়ুন। ১৯. গাড়িতে থাকলে ধাতব অংশ ছোঁয়া থেকে বিরত থাকুন ও কংক্রিট ছাউনির নিচে গাড়ি রাখুন। ২০. বজ্রপাতের সময় মাছ ধরা বন্ধ রেখে নৌকার ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন। জনগণের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে—এই সতর্কতাগুলো মেনে চললে বজ্রপাতে প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতির ঝুঁকি অনেকাংশে কমে আসবে।ট্যাগস: সাহায্য, নিরাপত্তা, বজ্রপাত, প্রাণহানি, সতর্কতা

No se encontraron comentarios