মৃত হৃদয় স্থানীয় আবদুর রহিমের ছেলে। আবদুর রহিম শহরে চায়ের দোকান করেন। হৃদয় এসএসসি পাসের পর দুই বছর ধরে রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন।
মৃত যুবকের বেডরুমে বালিশের পাশে একটি চিরকুট পাওয়া গেছে, যেখানে লেখা ছিল—“আমার মরার পিছনে কারো হাত নেই, আমি স ইচ্ছায় ফাসি খাইছি, ভালো থেকো আম্মু আব্বু, সবাই ভালো থেকো।”
পরিবারের সদস্যরা জানান, রোববার রাত ১১টার দিকে হৃদয় বাড়ি থেকে বের হয়ে বন্ধুদের সঙ্গে বাইরে যান। তার একটি বিয়েতে যাওয়ার কথা ছিল, তবে মা তাকে দ্রুত ফিরে আসার নির্দেশ দিয়েছিলেন। রাতে ফিরে না আসায় সোমবার সকালে পরিবারের সদস্যরা তাকে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন।
রাউজান থানার ওসি মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, “ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার বিস্তারিত জানতে তদন্ত চলছে।”