Video terbaru
ন্যায্য মূল্যের ব্যানার টাঙিয়ে বাড্ডায় চলছে ভয়াবহ প্রতারণা ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রকাশ্য প্রতারণা। কাগজে-কলমে এক দাম, বাস্তবে আরেক দাম—এ যেন গরিবের পকেট কাটার সরকারি ছত্রছায়ায় আয়োজন!
ক্রেতারা প্রশ্ন তুললেই মিলছে হুমকি, দুর্ব্যবহার ও গুন্ডামি। তাহলে ন্যায্য মূল্যের দোকান কি জনগণের সেবায়, নাকি কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর অবৈধ আয়ের লাইসেন্স?
এই অনিয়ম কি প্রশাসন জানে না, নাকি জেনেও চুপ?
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, স্থানীয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অবিলম্বে অভিযান ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।
এলাকা: বাড্ডা, ঢাকা
জনগণের দাবি: প্রতারণা বন্ধ করো, লুটপাট বন্ধ করো
বাড্ডা এলাকায় পেট্রোল পাম্পের সামনে ‘অছিম পরিবহন’-এর একটি বাসে আগুন লাগে। আগুনের উৎস এখনো নিশ্চিত নয়। ঘটনায় সড়কে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
বাড্ডা পেট্রোল পাম্পের সামনে ‘অছিম পরিবহন’-এর একটি বাসে হঠাৎ আগুন লাগে। আগুনের কারণ তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি, তবে ফিটনেস সমস্যার সন্দেহ করা হচ্ছে। ঘটনায় এলাকায় তীব্র আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
বাড্ডায় গণঅধিকার পরিষদের আয়োজন—গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা, প্রতিজ্ঞা ও প্রতিবাদের নতুন বার্তা।
ভিপি নূর বলেন, যেকোনো দলের দায়িত্ব জনগণের কাছে জবাবদিহি করা, শুধু প্রতিপক্ষকে আক্রমণ করে নয়—নিজেদের মানদণ্ড ঠিক করে।
গণঅধিকার পরিষদ ঢাকা মহানগর উত্তর-এর আয়োজনে ১৮ জুলাই শুক্রবার বিকেল ৪টায় অনুষ্ঠিত হয় “স্মরণে গণসমাবেশ”।
বক্তব্য রাখেন গণঅধিকার পরিষদের সদস্যসচিব ও সাবেক ভিপি নুরুল হক নূর, ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক মোঃ রাশেদ খান, সদস্যসচিব মোঃ জিল্লুর রহমান জুয়েলসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
অনুষ্ঠানে ৩৬ জুলাই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের চেতনা ও দাবি আদায়ের সংগ্রামকে স্মরণ করা হয়।
ভিপি নুর স্পষ্ট করে বলেছেন—পিআর ছাড়া রাজনীতি এখন অসম্পূর্ণ। আপনি রাজপথে হাঁটছেন, মিছিল করছেন, কিন্তু জনগণ জানে না—তাহলে সেটা স্রেফ হাঁটা, নেতৃত্ব নয়।
একসময় গ্রামীণ স্বপ্নের প্রতিচ্ছবি ছিল বাড্ডা, আজ তা নাগরিক দুঃস্বপ্নের এক ঘনঘটা। ঢাকার এই অংশটি এখন যেন শহরের এক অনিয়ন্ত্রিত, উপেক্ষিত এবং অসম্ভাব্য অধ্যায়।
ঢাকা বেরাইদ বালু নদী দখল ও দূষণের কবলে, অবৈধ চাঁদাবাজির শিকার স্থানীয় জনগণ।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের নিচে একটি অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির লাশ ভেসে ওঠে। পানিতে কচুরিপানা ও আবর্জনার স্তূপের মধ্যে লাশটি আটকে থাকতে দেখা যায়।
দীর্ঘদিনের বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে রাজধানীর রাজপথে নামলেন শত শত পোশাক শ্রমিক। বিক্ষোভে ক্ষোভের বিস্ফোরণ—“আমাদের ঘাম, আমাদের অধিকার—বেতন চাই, এখনই চাই!” মালিকপক্ষ ও প্রশাসনের প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে জানালেন, বকেয়া না মেটালে চলবে লাগাতার আন্দোলন।
ঢাকা গুলশানের রাস্তায় চলছিল একটি মোটরসাইকেল, তাতে চড়ে বসেছে তিনজন। অথচ তাদের মধ্যে দুজনের মাথায় নেই হেলমেট। এ দৃশ্য চোখে পড়তেই তাৎক্ষণিকভাবে বাইকটি থামিয়ে দেয় ট্রাফিক পুলিশ। শুরু হয় কড়া জিজ্ঞাসাবাদ, নেওয়া হয় আইনগত ব্যবস্থা। সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশের এই তৎপরতা কতটা কার্যকর হচ্ছে, দেখুন ভিডিওতে।
চলন্ত রিকশা থামিয়ে যাত্রীদের নামিয়ে দিচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ। চালক-যাত্রী উভয়ই পড়ছেন বিপাকে।
একই প্রযুক্তির যান হলেও কিছু যানবাহনকে আটক, কিছুকে ছেড়ে দিচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ। চালকদের প্রশ্ন—দুর্নীতি ছাড়া এমন বৈষম্য হয় কীভাবে?
১০০ ফিট সড়কে হাঁটতে গিয়ে মানুষ যেন অংশ নিচ্ছে ধুলো সহ্য করার প্রতিযোগিতায়—মুখে মাস্ক, চোখে জ্বালা, গলায় খুসখুসে কাশি।
রাজধানীর অন্যতম ব্যস্ত সড়ক বাড্ডা প্রগতি সরণিতে সোমবার সকাল ১০টার দিকে দেখা গেছে তীব্র যানজটের দৃশ্য। অফিসগামী মানুষ, শিক্ষার্থীরা এবং সাধারণ পথচারীরা চরম ভোগান্তির মুখে পড়েন।
ফুটপাত—নামেই যার পরিচয়, হাঁটার পথ। অথচ সরেজমিনে দেখা যাচ্ছে ভিন্ন গল্প। মানুষের জন্য বরাদ্দ পথেই এখন চাকার দাপট। হেলমেটধারী একজন চালক নিশ্চিন্তে বাইক চালাচ্ছেন ফুটপাতে, পাশে দাঁড়িয়ে আরেকজন যেন সাক্ষী এই নিঃশব্দ দখলের। পথচারীরা কোথায় যাবেন? কার কাছে বলবেন? নাকি মেনে নেবেন—এই শহরে হেঁটে চলাও এখন সাহসের বিষয়?
শাহবাগ চত্বর আজ যেন আন্দোলনের কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। রাজনৈতিক উত্তেজনার আবহে ধর্মীয় পরিচয় ঘেরা একটি শক্তিশালী বার্তা ছুঁড়ে দিয়েছে এই সমাবেশ।
জুলাই মাসে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ গণহত্যা, যেখানে মাত্র ২২ দিনে প্রাণ হারায় দুই হাজারেরও বেশি মানুষ, সেই আন্দোলনের কোনো পোস্টে 'হা হা' রিয়্যাক্ট দেওয়াটা অত্যন্ত বেদনাদায়ক এবং নিন্দনীয়। যারা এমন অমানবিক আচরণ করছে, তারা যেন নিহতদের আত্মার প্রতিও উপহাস করছে। এই ঘটনায় সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠেছে, এবং মানুষ এই ধরনের বিবেকহীনতার দৃষ্টান্তের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাইছে।
আসর নামাজের সময় হতেই গণসমাবেশস্থলে এক বিরতির সৃষ্টি হয়। বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা কাতারবন্দী হয়ে জামাতের সাথে আসরের নামাজ আদায় করেন। শাহবাগের উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে ইবাদতের এই দৃশ্য সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও ধর্মীয় মূল্যবোধের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে।
আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী এই শিরোনাম ও বর্ণনা ব্যবহার করতে পারেন।
