Últimos vídeos

Jahangir Alam
14 Visualizações · 5 meses atrás

গাজীপুরে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা: চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন করায় জনসমক্ষে নির্মম হত্যাকাণ্ড
গাজীপুর প্রতিনিধি:

সাংবাদিকতার স্বাধীনতা ও ন্যায়ের পথে কলম চালানোই আজ প্রাণ কেড়ে নিল গাজীপুরের এক সাহসী সংবাদকর্মীর। স্থানীয় সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে ধারাবাহিক প্রতিবেদন করায় সাংবাদিককে প্রকাশ্য দিবালোকে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এই নৃশংস ঘটনা শহরবাসীকে স্তব্ধ করে দিয়েছে এবং সংবাদমাধ্যম ও সচেতন মহলে ব্যাপক ক্ষোভের সঞ্চার করেছে।
ঘটনার বিবরণ:
গতকাল (তারিখ উল্লেখযোগ্য হলে যুক্ত করা যাবে), গাজীপুর মহানগরীর ব্যস্ততম এক এলাকায়—অন্যদের উপস্থিতিতেই—একদল মুখোশধারী দুর্বৃত্ত সাংবাদিকের উপর হামলা চালায়। প্রথমে তাকে ঘিরে ধরে বেধড়ক মারধর করে এবং পরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে ফেলে রেখে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে হাসপাতালে নেওয়ার চেষ্টা করলেও পথেই তার মৃত্যু হয়।
নিহতের শরীরে একাধিক কোপের চিহ্ন ছিল, বিশেষ করে মাথা ও ঘাড়ে। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত সাংবাদিক পরিচয়:
নিহত সাংবাদিক (নাম এখান থেকে যুক্ত করা যাবে) একজন স্থানীয় সংবাদপত্রে কর্মরত ছিলেন। তিনি সম্প্রতি গাজীপুরের একটি প্রভাবশালী সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ চক্রের বিরুদ্ধে একের পর এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে জনমত গড়ে তুলেছিলেন। এর ফলে তিনি একাধিকবার হুমকি পেয়েছিলেন বলেও জানা গেছে।
পূর্বের হুমকি ও প্রশাসনের নীরবতা:
নিহতের সহকর্মী ও পরিবার জানিয়েছেন, তিনি বিগত কয়েক সপ্তাহ ধরেই হুমকি পাচ্ছিলেন। বিষয়টি পুলিশ প্রশাসনকেও অবহিত করা হয়েছিল, কিন্তু যথাযথ নিরাপত্তা বা ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ফলে এই নির্মম হত্যাকাণ্ড প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে।
জনগণের প্রতিক্রিয়া ও আন্দোলন:
এই হত্যাকাণ্ডের পর এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ ও স্থানীয় নাগরিকরা রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানান। তারা বলেন—

“আজকের এই হত্যাকাণ্ড কেবল একজন সাংবাদিকের নয়, এটি স্বাধীন মত প্রকাশ ও সাংবাদিকতার গলায় ছুরি চালানোর শামিল।”

গাজীপুর প্রেস ক্লাব, বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠন, মানবাধিকার সংস্থা এবং সাধারণ মানুষ খুনিদের দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে।
প্রশাসনের বক্তব্য:
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন,

“আমরা ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছি। সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে এবং অপরাধীদের শনাক্তের কাজ চলছে।”

তবে এখনো পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি, যা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন নিহতের পরিবার ও সহকর্মীরা।
সাংবাদিক সমাজের আহ্বান:
দেশব্যাপী সাংবাদিক সমাজ এই ঘটনায় প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে একযোগে কর্মসূচি ঘোষণা করতে শুরু করেছে। আগামীকাল থেকে কালো ব্যাজ ধারণ, মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদানসহ বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করা হতে পারে।

উপসংহার:

এই বর্বর হত্যাকাণ্ড শুধুমাত্র একজন সংবাদকর্মীকে হত্যাই নয়, এটি গণতন্ত্র, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং সাংবাদিকতার নিরাপত্তার ওপর এক চরম আঘাত। এখন সময় এসেছে, সরকার ও প্রশাসনকে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে প্রমাণ করতে হবে—সত্য প্রকাশের কলম কখনো থেমে যাবে না।

Jahangir Alam
20 Visualizações · 5 meses atrás

গাজীপুরে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা: চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন করায় জনসমক্ষে নির্মম হত্যাকাণ্ড
গাজীপুর প্রতিনিধি:

সাংবাদিকতার স্বাধীনতা ও ন্যায়ের পথে কলম চালানোই আজ প্রাণ কেড়ে নিল গাজীপুরের এক সাহসী সংবাদকর্মীর। স্থানীয় সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে ধারাবাহিক প্রতিবেদন করায় সাংবাদিককে প্রকাশ্য দিবালোকে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এই নৃশংস ঘটনা শহরবাসীকে স্তব্ধ করে দিয়েছে এবং সংবাদমাধ্যম ও সচেতন মহলে ব্যাপক ক্ষোভের সঞ্চার করেছে।
ঘটনার বিবরণ:
গতকাল (তারিখ উল্লেখযোগ্য হলে যুক্ত করা যাবে), গাজীপুর মহানগরীর ব্যস্ততম এক এলাকায়—অন্যদের উপস্থিতিতেই—একদল মুখোশধারী দুর্বৃত্ত সাংবাদিকের উপর হামলা চালায়। প্রথমে তাকে ঘিরে ধরে বেধড়ক মারধর করে এবং পরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে ফেলে রেখে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে হাসপাতালে নেওয়ার চেষ্টা করলেও পথেই তার মৃত্যু হয়।
নিহতের শরীরে একাধিক কোপের চিহ্ন ছিল, বিশেষ করে মাথা ও ঘাড়ে। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত সাংবাদিক পরিচয়:
নিহত সাংবাদিক (নাম এখান থেকে যুক্ত করা যাবে) একজন স্থানীয় সংবাদপত্রে কর্মরত ছিলেন। তিনি সম্প্রতি গাজীপুরের একটি প্রভাবশালী সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ চক্রের বিরুদ্ধে একের পর এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে জনমত গড়ে তুলেছিলেন। এর ফলে তিনি একাধিকবার হুমকি পেয়েছিলেন বলেও জানা গেছে।
পূর্বের হুমকি ও প্রশাসনের নীরবতা:
নিহতের সহকর্মী ও পরিবার জানিয়েছেন, তিনি বিগত কয়েক সপ্তাহ ধরেই হুমকি পাচ্ছিলেন। বিষয়টি পুলিশ প্রশাসনকেও অবহিত করা হয়েছিল, কিন্তু যথাযথ নিরাপত্তা বা ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ফলে এই নির্মম হত্যাকাণ্ড প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে।
জনগণের প্রতিক্রিয়া ও আন্দোলন:
এই হত্যাকাণ্ডের পর এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ ও স্থানীয় নাগরিকরা রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানান। তারা বলেন—

“আজকের এই হত্যাকাণ্ড কেবল একজন সাংবাদিকের নয়, এটি স্বাধীন মত প্রকাশ ও সাংবাদিকতার গলায় ছুরি চালানোর শামিল।”

গাজীপুর প্রেস ক্লাব, বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠন, মানবাধিকার সংস্থা এবং সাধারণ মানুষ খুনিদের দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে।
প্রশাসনের বক্তব্য:
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন,

“আমরা ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছি। সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে এবং অপরাধীদের শনাক্তের কাজ চলছে।”

তবে এখনো পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি, যা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন নিহতের পরিবার ও সহকর্মীরা।
সাংবাদিক সমাজের আহ্বান:
দেশব্যাপী সাংবাদিক সমাজ এই ঘটনায় প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে একযোগে কর্মসূচি ঘোষণা করতে শুরু করেছে। আগামীকাল থেকে কালো ব্যাজ ধারণ, মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদানসহ বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করা হতে পারে।

উপসংহার:

এই বর্বর হত্যাকাণ্ড শুধুমাত্র একজন সংবাদকর্মীকে হত্যাই নয়, এটি গণতন্ত্র, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং সাংবাদিকতার নিরাপত্তার ওপর এক চরম আঘাত। এখন সময় এসেছে, সরকার ও প্রশাসনকে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে প্রমাণ করতে হবে—সত্য প্রকাশের কলম কখনো থেমে যাবে না।

প্রয়োজনে আপনি চাইলে এই প্রতিবেদনকে সংবাদপত্র বা অনলাইন নিউজ পোর্টালের উপযোগী করে ডিজাইন করে দিতে পারি। চান কি?

Jahangir Alam
3,713 Visualizações · 5 meses atrás

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যু এক প্রবাসির ভাইয়ের। স্বপ্ন যাবে বাড়ি ১৭ ঘন্টা স্টেটাস দেওয়া লোকটি কে এয়ারপোর্ট থেকে মাইক্রোবাসে করে নিয়ে আসতাছিলো ড্রাইভারের ঘুমহীন অথবা ব্রেক ফেইল হওয়া দূর্ঘটনায় খালে পরে যায় মাইক্রোবাস এতে ৭ জনে মৃত্যু হয়। ৩ জনে বেঁচে যায়।

Jahangir Alam
8 Visualizações · 5 meses atrás

যুবদলের প্রতিষ্টা বার্ষীকি উপলক্ষে সমাবেশ ও র‍্যালি। ও ভিবিন্ন নেতাকর্মীর র‍্যালি অনুষ্টিত।

Jahangir Alam
13 Visualizações · 6 meses atrás

গ্রামের আঞ্চলিক বিয়ে। ছোট বাচ্চাদের নাচ, গান।

Jahangir Alam
17 Visualizações · 6 meses atrás

⁣ছিনতাই কারী নিজ মুখে স্বীকার করেছে আর ছিনতাই গাজীপুর হবে না।


গাজিপুরে চলছে কিশোর গ্যাং এর ছিন্তাই,চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসি কার্যকলাপ

Jahangir Alam
822 Visualizações · 6 meses atrás

⁣গাজীপুরের পুবাইল থানার মিরের বাজারে ভুয়া পুলিশ পরিচয়ে ৬ যুবক আটক, আটককৃতদের কাছ থেকে পুলিশের ব্যবহৃত সরঞ্জামাদি পাওয়া গিয়েছে

Jahangir Alam
27 Visualizações · 7 meses atrás

জাহাঙ্গীর আলম

গাজীপুরের টঙ্গী ব্রীজে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৩৫ জন আহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে চালকসহ নারী, পুরুষ ও শিশু রয়েছে।

গাজীপুরের টঙ্গী ব্রীজে আজ দুপুরে দুই বাসের সংঘর্ষে ৩৫ জন আহত হয়েছেন। এই দুর্ঘটনা ঘটে যখন দুইটি বাসই অতিরিক্ত গতিতে চলছিল এবং নিয়ন্ত্রণ হারায়। দুর্ঘটনার ফলে বাসের সামনের অংশ সম্পূর্ণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আহতদের মধ্যে দুই বাসের চালকসহ নারী, পুরুষ ও শিশুরা রয়েছেন। তাদের টঙ্গী সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, বাস দুটি বিপরীত দিক থেকে আসছিল এবং স্পিড অতিক্রম করার সময় মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। ঈদের ছুটি উপলক্ষে যাত্রীরা বাড়ি ফিরছিলেন, এবং এই সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে। যাত্রীরা জানান, দুর্ঘটনার সময় বাসগুলো অতিরিক্ত ভরতি ছিল এবং চালকদের মাঝে কোনো প্রকার সমন্বয় ছিল না।

গাজীপুর ট্রাফিক পুলিশের একজন কর্মকর্তা বলেন, "বাস দুটির গতি সীমার বাইরে ছিল এবং চালকরা কোনো প্রকার সতর্কতা অবলম্বন করেনি। আমরা দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করছি এবং বাসগুলোর মালিকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"

বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা একটি সাধারণ সমস্যা, বিশেষ করে উৎসবের মৌসুমে। বিশ্লেষকরা বলছেন, সড়ক নিরাপত্তা বাড়াতে সরকারের আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। সড়কের অবকাঠামো উন্নত করা এবং চালকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া অত্যন্ত জরুরি।

এই দুর্ঘটনার ফলে স্থানীয় জনগণের মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে এবং তারা সড়ক নিরাপত্তা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে। অনেকেই মনে করেন, সড়কে নিয়মিত পুলিশি টহল বাড়ানো এবং চালকদের লাইসেন্স যাচাই করা হলে এ ধরনের দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব।

এদিকে, ঈদের সময়ে সড়ক দুর্ঘটনার সংখ্যা কমাতে সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধুমাত্র আইন প্রয়োগ করলেই চলবে না, জনগণের মধ্যেও সচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।

Jahangir Alam
43 Visualizações · 7 meses atrás

মানুষ জীবনের ঝুকিঁ নিয়ে তবুও বাড়ীর পথে নারীর টানে। প্রিয়োজন কে সাথে নিয়ে প্রিয়োজনের কাছে গিয়ে ঈদ করার উদ্ধেশ্য বাড়ির পথে চললো। কত মানুষ জীবনের ঝুকিঁ নিচ্ছে।

Jahangir Alam
717 Visualizações · 7 meses atrás




বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে প্লাস্টিক দূষণের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী সচেতনতামূলক কার্যক্রমের ওপর গুরুত্বারোপ।


বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২৫ উপলক্ষে সারা বিশ্বে পরিবেশ সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম আয়োজন করা হচ্ছে। এ বছরের থিম 'প্লাস্টিক দূষণের অবসান', যা প্লাস্টিকের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে জনসাধারণকে সচেতন করতে এবং এই দূষণ রোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে উৎসাহিত করবে।

বিশ্ব পরিবেশ দিবস প্রতি বছর ৫ জুন পালিত হয়। ১৯৭২ সালের ৫-১৬ জুন জাতিসংঘের সাধারণ সভায় 'মানবিক পরিবেশ সম্মেলন' এর আয়োজনের মাধ্যমে এর সূচনা হয়। ১৯৭৪ সালে প্রথম এই দিবসটি অনুষ্ঠিত হয়। এর পর থেকে প্রতি বছর ভিন্ন ভিন্ন থিমের মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন শহরে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।

এই দিবসের মূল লক্ষ্য হল পরিবেশ সুরক্ষায় জনসাধারণকে সচেতন করা এবং পরিবেশের অবক্ষয় রোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে উৎসাহিত করা। বর্তমানে বিশ্বের ১৪৩টি দেশে এই দিবসটি পালিত হয়।

১. প্লাস্টিক দূষণ: প্লাস্টিক দূষণ বর্তমান বিশ্বের অন্যতম প্রধান পরিবেশগত সমস্যা। প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ প্লাস্টিক বর্জ্য জমা হচ্ছে যা মাটি, জল এবং বায়ুকে দূষিত করছে। এ বছর বিশ্ব পরিবেশ দিবসের থিম প্লাস্টিক দূষণের অবসান, যা প্লাস্টিক দূষণের ক্ষতিকর প্রভাব এবং এর মোকাবেলা করার জন্য সচেতনতা বাড়াতে সাহায্য করবে।

২. জলবায়ু পরিবর্তন: জলবায়ু পরিবর্তন এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা বর্তমান বিশ্বে পরিবেশগত সমস্যাগুলির মধ্যে অন্যতম। এ নিয়ে বিভিন্ন দেশ সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য নানা উদ্যোগ নিচ্ছে। পরিবেশ সুরক্ষায় গাছ লাগানো, পুনর্ব্যবহারযোগ্য পণ্য ব্যবহার এবং শক্তি সঞ্চয়ী প্রযুক্তি ব্যবহার সহ বিভিন্ন ধরণের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে মানুষকে উৎসাহিত করা হচ্ছে।

৩. জনসাধারণের ভূমিকা: পরিবেশ সুরক্ষায় জনসাধারণের ভূমিকা অপরিসীম। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কিছু ছোট ছোট পরিবর্তন এনে আমরা পরিবেশের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারি। যেমন- প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো, বিদ্যুৎ সঞ্চয় করা এবং জ্বালানি সাশ্রয়ী যানবাহন ব্যবহার করা।

বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন দেশ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা বিভিন্ন সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। সচেতনতা বৃদ্ধি এবং কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে আমরা পরিবেশ সুরক্ষায় সফল হতে পারব। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় পৃথিবীকে একটি বাসযোগ্য স্থান হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।

Mostre mais