আই নিউজ বিডি ডেস্ক
|Подписчики
Последние видео
যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে দেশটির অভিবাসন ও শুল্ক প্রয়োগকারী সংস্থা (U.S. Immigration and Customs Enforcement - ICE) এবং অভিবাসন-বিরোধী বিক্ষোভকারীদের মধ্যে এক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আইস কর্তৃপক্ষ তাদের অফিশিয়াল এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্ট থেকে একটি ড্রোন ফুটেজ প্রকাশ করে দাবি করেছে, বিক্ষোভকারীরা তাদের অভিযানে বাধা দিয়েছে এবং এক কর্মকর্তা টিয়ার গ্যাসের ক্যানিস্টার ছুড়ে মেরেছে।
আইস জানায়, শিকাগোতে 'অপারেশন মিডওয়ে ব্লিটজ' নামের একটি অভিযান চলাকালীন এই ঘটনা ঘটে। তাদের প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যায়, একদল বিক্ষোভকারী একটি ফেডারেল ভবনের গেটের বাইরে অবস্থান নিয়ে কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালনে বাধা দিচ্ছে।
এক বিবৃতিতে সংস্থাটি জানায়, "আমাদের কর্মকর্তারা যখন ফেডারেল সম্পত্তি রক্ষার চেষ্টা করছিলেন, তখন সুপারহিরোর পোশাক পরা এক আন্দোলনকারী, যিনি গত সপ্তাহেও সংবাদ শিরোনামে এসেছিলেন, একটি টিয়ার গ্যাসের ক্যানিস্টার তুলে নিয়ে আমাদের কর্মকর্তাদের দিকে ছুড়ে মারেন।"
আইস আরও নিশ্চিত করেছে যে, ওই ব্যক্তিকে ঘটনাস্থল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে আইস একটি বহুল সমালোচিত সংস্থা। দেশটির অভিবাসন নীতি প্রয়োগ, অভিবাসীদের আটক এবং তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর মতো কঠোর কার্যক্রমের জন্য সংস্থাটি মানবাধিকার কর্মীদের দ্বারা প্রায়ই সমালোচিত হয়। এর প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে প্রায়শই আইস-বিরোধী বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়, যা কখনও কখনও উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে রূপ নেয়। শিকাগোর এই ঘটনাটি যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন নীতি নিয়ে চলমান উত্তেজনারই সর্বশেষ উদাহরণ।
The Giga Casting Process at Giga Berlin - now even better
গাজার জলসীমায় সুমুদ ফ্লোটিলার প্রবেশ
সুয়েজ সংকটে মিশরের কৌশল ও বৈশ্বিক রাজনীতি
মার্কিন ফেডারেল শাটডাউন: কারণ ও প্রভাব
যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত কেনেডি পরিবারের সদস্য এবং ট্রাম্প প্রশাসনে স্বাস্থ্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালনরত রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়র, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের স্বাস্থ্যসেবা নীতির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) হোয়াইট হাউস থেকে দেওয়া এক ভাষণে তিনি ট্রাম্পকে স্বাস্থ্যখাতে মার্কিন জনগণের জন্য সবচেয়ে সাহসী পদক্ষেপ নেওয়া প্রেসিডেন্ট হিসেবে অভিহিত করেন।
পরবর্তীতে নিজের ভেরিফায়েড এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে কেনেডি জুনিয়র লেখেন, “স্বাস্থ্যসেবার বিষয়ে মার্কিন জনগণের জন্য কোনও প্রেসিডেন্ট এত সাহসের সাথে দাঁড়াননি। আপনার নেতৃত্বের কারণেই, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প, আমরা ‘মোস্ট ফেভারড নেশন’ নীতি বাস্তবায়ন করতে পারব।”
রাজনৈতিকভাবে তাৎপর্যপূর্ণ জোট:
রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়র যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জন এফ. কেনেডির ভাতিজা। কেনেডি পরিবার ঐতিহ্যগতভাবে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির সবচেয়ে প্রভাবশালী পরিবারগুলোর একটি। অন্যদিকে, ডোনাল্ড ট্রাম্প হলেন রিপাবলিকান পার্টির শীর্ষ নেতা। এমন পরিস্থিতিতে ভিন্ন রাজনৈতিক আদর্শের দুই ব্যক্তির এই জোট এবং প্রকাশ্য প্রশংসা মার্কিন রাজনীতিতে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
কেনেডি জুনিয়রের উল্লিখিত ‘মোস্ট ফেভারড নেশন’ নীতিটি মূলত ওষুধের দাম কমানোর একটি পদক্ষেপ। এই নীতির অধীনে, যুক্তরাষ্ট্র সরকার ওষুধের জন্য অন্য উন্নত দেশগুলোর দেওয়া সর্বনিম্ন দামের চেয়ে বেশি অর্থ প্রদান করবে না।
ডেমোক্র্যাট পরিবারের সন্তান হয়েও রিপাবলিকান প্রেসিডেন্টের প্রশাসনে কেনেডি জুনিয়রের যোগদান এবং তার নীতির প্রতি এই জোরালো সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের প্রচলিত রাজনৈতিক বিভাজনের মধ্যে একটি ভিন্ন চিত্র তুলে ধরেছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং সেদেশের প্রতিরক্ষা হিসাব বিভাগের (Defence Accounts Department) ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেছেন, এই বিভাগটিই আর্থিক ব্যবস্থাপনা ও নিরীক্ষার মাধ্যমে সশস্ত্র বাহিনীর আর্থিক শক্তি এবং প্রস্তুতি (operational readiness) নিশ্চিত করে থাকে।
বুধবার (১ অক্টোবর) নিজের ভেরিফায়েড এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “প্রতিরক্ষা হিসাব বিভাগ তার আর্থিক পরামর্শ, অডিট, অ্যাকাউন্টিং এবং বাজেট ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে প্রতিরক্ষা পরিষেবাগুলোর আর্থিক मजबूती এবং প্রস্তুতি সুনিশ্চিত করে।”
প্রতিরক্ষা হিসাব বিভাগ হলো ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি পুরোনো এবং গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ, যা সেনাবাহিনীর আর্থিক লেনদেন, বেতন, পেনশন এবং সরঞ্জাম ক্রয়ের বাজেট ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকে।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং এমন এক সময়ে এই বিভাগের প্রশংসা করলেন, যখন ভারত দ্রুততার সাথে নিজেদের সামরিক বাহিনীকে আধুনিকীকরণের পথে হাঁটছে এবং বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম কিনছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, এই বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয়ের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা এবং সঠিক বাজেট ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত জরুরি। প্রতিরক্ষা হিসাব বিভাগ সেই কাজটিই করে থাকে, যা সেনাবাহিনীকে যেকোনো পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকতে সহায়তা করে।
রাজনাথ সিংয়ের এই বার্তা বিভাগটির কর্মীদের মনোবল বাড়াবে এবং প্রতিরক্ষা খাতে আর্থিক শৃঙ্খলা বজায় রাখার বিষয়ে সরকারের গুরুত্বকেই তুলে ধরেছে বলে মনে করা হচ্ছে।
‘আরআরআর’ সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে খ্যাতি পাওয়া দক্ষিণ ভারতের জনপ্রিয় অভিনেতা রাম চরণ এবার এক নতুন ভূমিকায় অবতীর্ণ হচ্ছেন। অভিনয়ের পাশাপাশি এবার তিনি ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছেন। ভারতে প্রথমবারের মতো আয়োজিত হতে যাওয়া ‘আর্চারি প্রিমিয়ার লিগ’ (Archery Premier League) চালু করার ঘোষণা দিয়েছেন এই তারকা।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে এ বিষয়ে একটি পোস্ট করেন রাম Charan। তিনি লেখেন, “প্রথমবারের মতো আর্চারি প্রিমিয়ার লিগ চালু করতে পেরে আমি গর্বিত। এটি হবে সঠিক নিশানা, শক্তি এবং আবেগের এক দারুণ উদযাপন।”
পোস্টে তিনি আরও জানান, আগামী ২ অক্টোবর দিল্লির যমুনা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে এই লিগের উদ্বোধন হবে। অনুষ্ঠানটি সন্ধ্যা ৭:৩০ থেকে রাত ৯:৩০ পর্যন্ত সনি লিভ (SonyLiv) প্ল্যাটফর্মে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।
ভারতে ক্রিকেট, ফুটবল বা কাবাডির মতো খেলার প্রিমিয়ার লিগ ব্যাপক জনপ্রিয় হলেও তিরন্দাজি বা আর্চারি নিয়ে এই ধরনের উদ্যোগ এটিই প্রথম। ‘আরআরআর’ সিনেমায় রাম চরণের তিরন্দাজির দৃশ্য দর্শকদের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। এবার বাস্তবেও সেই খেলার প্রসারে এগিয়ে এলেন তিনি।
চলচ্চিত্র তারকারা ক্রীড়া জগতের সঙ্গে যুক্ত হলে সেই খেলার জনপ্রিয়তা বহুগুণে বেড়ে যায়। রাম চরণের মতো একজন বড় মাপের তারকার অংশগ্রহণে ভারতের আর্চারি এক নতুন মাত্রা পাবে বলে আশা করছেন ক্রীড়া বিশ্লেষকরা।
ভারতের হিন্দুত্ববাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘকে (আরএসএস) তীব্র ভাষায় আক্রমণ করেছে দিল্লির सत्तासीन দল আম আদমি পার্টি (আপ)। আরএসএস-এর ইতিহাসকে ‘দেশবিরোধী’ এবং তাদের জাতীয়তাবাদকে ‘ভুয়ো’ বলে আখ্যা দিয়েছেন আপ নেতা ও দিল্লির মন্ত্রী সৌরভ ভরদ্বাজ।
বুধবার নয়াদিল্লিতে আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে সৌরভ ভরদ্বাজ এই মন্তব্য করেন। পরে আম আদমি পার্টির ভেরিফায়েড এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্ট থেকে তার বক্তব্যের ভিডিও প্রকাশ করে বলা হয়, “আরএসএস-এর ভুয়ো রাষ্ট্রবাদ, সমস্ত মিথ্যাচার এবং দেশবিরোধী ইতিহাসকে ফাঁস করেছেন আপ নেতা সৌরভ ভরদ্বাজ।”
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপির মূল আদর্শিক উৎস হিসেবে আরএসএস পরিচিত। ফলে সংগঠনটির বিরুদ্ধে এই ধরনের আক্রমণকে বিজেপির বিরুদ্ধে আপের একটি বড় রাজনৈতিক পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
সাংবাদিক সম্মেলনে সৌরভ ভরদ্বাজ ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে আরএসএস-এর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন এবং তাদের দেশপ্রেমের দাবিকে কটাক্ষ করেন।
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দলের এই আক্রমণে ভারতের জাতীয় রাজনীতিতে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। আরএসএস বা বিজেপির পক্ষ থেকে এই বিষয়ে এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি।
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং দেশের তিন সশস্ত্র বাহিনীর (সেনা, নৌ এবং বিমান বাহিনী) মধ্যে ঐক্য, সংহতি এবং একীকরণ (integration) বাড়ানোর ওপর জোর দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এটিই তার সরকারের প্রধান লক্ষ্য। মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫) নিজের ভেরিফায়েড এক্স (পূর্বে টুইটার) অ্যাকাউন্টে এক ভাষণের ভিডিও শেয়ার করে তিনি এই বার্তা দেন।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী তার পোস্টে হিন্দিতে লেখেন, "আমাদের সরকারের লক্ষ্য হলো তিন বাহিনীর মধ্যে ঐক্য এবং সংহতিকে আরও বাড়িয়ে তোলা।" এই মন্তব্যটি ভারতের চলমান সামরিক সংস্কার, বিশেষ করে 'থিয়েটার কমান্ড' গঠনের প্রক্রিয়ার প্রতি সরকারের দৃঢ় অঙ্গীকারের প্রতিফলন বলে মনে করা হচ্ছে।
একইসাথে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ভূয়সী প্রশংসা করে রাজনাথ সিং বলেন, "আমাদের সেনাবাহিনী কেবল বিশ্বের অন্যতম সেরা সেনাবাহিনী হিসেবেই গণ্য হয় না, বরং তাদের মূল্যবোধ এবং বীরত্বের প্রশংসা সারা বিশ্বে হয়।"
প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্য এমন এক সময়ে এলো যখন ভারত তার সামরিক বাহিনীকে আরও আধুনিক, কার্যকর এবং সমন্বিত করার জন্য একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তিন বাহিনীর মধ্যে আরও ভালো বোঝাপড়া এবং যৌথভাবে কাজ করার ক্ষমতা বৃদ্ধি করা এই সংস্কার প্রক্রিয়ার একটি মূল উদ্দেশ্য। রাজনাথ সিংয়ের এই বার্তা সশস্ত্র বাহিনীর মনোবলকে আরও দৃঢ় করবে এবং সরকারের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার বিষয়ে একটি স্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেবে বলে মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা।
উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ নারীশক্তির (Nari Shakti) গুরুত্ব এবং ভারতীয় ঐতিহ্যে তাদের উচ্চস্থান নিয়ে এক গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেছেন। বুধবার (১ অক্টোবর, ২০২৫) নিজের ভেরিফায়েড এক্স (পূর্বে টুইটার) অ্যাকাউন্টে তিনি বলেন যে, ভারতের পরম্পরা প্রতিটি যুগেই নারীশক্তিকে সম্মান ও শ্রদ্ধা জানিয়ে এসেছে।
নিজের পোস্টে মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ হিন্দিতে লেখেন, "প্রত্যেক যুগে ভারতের ঐতিহ্য নারীশক্তিকে সম্মান দিয়েছে, তাদের প্রতি শ্রদ্ধার ভাব রেখেছে..."। তার এই অসম্পূর্ণ বাক্যটি একটি দীর্ঘ ভাষণের অংশ বলে মনে করা হচ্ছে, যা তিনি সংযুক্ত ভিডিওতে প্রদান করেছেন।
ভিডিওতে দেখা যায়, মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ সংবাদমাধ্যমের সামনে বক্তব্য রাখছেন। তার এই বার্তাটি এমন এক সময়ে এলো যখন দেশজুড়ে নারী সুরক্ষা এবং ক্ষমতায়ন নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে।
যোগী আদিত্যনাথের এই মন্তব্যকে ভারতের সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের এক শক্তিশালী হিসেবে দেখা হচ্ছে। তিনি প্রায়শই তার ভাষণে ভারতীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের কথা তুলে ধরেন। নারীশক্তিকে সম্মান জানানোর এই ঐতিহ্যকে সামনে এনে তিনি বর্তমান সমাজকে নারীদের প্রতি আরও শ্রদ্ধাশীল হওয়ার বার্তা দিতে চেয়েছেন বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। তার এই পোস্টটি সামাজিক মাধ্যমে ইতিবাচকভাবে গৃহীত হয়েছে এবং বহু ব্যবহারকারী এর সমর্থনে মন্তব্য করেছেন।
দর্শন, বিজ্ঞান ও সেবার মেলবন্ধনে ২০৪৭-এ 'বৈভবশালী ভারত' গড়ব: প্রধানমন্ত্রী মোদি
সাদিক কায়েমকে নিয়ে শিক্ষার্থীদের উল্লাস
