أحدث مقاطع الفيديو

Ratan Entiser
30 المشاهدات · منذ 1 شهر

অসহায় পরিবারকে ইউএনও’র দেওয়া নগদ অর্থ ও ঢেউটিন ফেরত নিলেন চেয়ারম্যান!
ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান গোলাপ জামালের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় ব্যাপক অনিয়ম–দুর্নীতির অভিযোগ উঠলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো কোনো পদ‌ক্ষেপ নেওয়া হয়নি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অসহায় এক পরিবারকে মানবিক সহায়তা হিসেবে নগদ অর্থ ও ঢেউটিন প্রদান করেন। কিন্তু পরে সেই সহায়তা ফেরত নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ওঠে চেয়ারম্যান গোলাপ জামালের বিরুদ্ধে।
এমন গুরুতর অভিযোগ সত্ত্বেও কেন একজন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে যথাযথ প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না—তা জনমনে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

স্থানীয়দের দাবি, বকশীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন দ্রুত তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

আপনি চাইলে এটিকে খবরের শিরোনাম, স্ট্যাটাস, প্রেস রিলিজ বা ভিডিও স্ক্রিপ্ট—যেটা দরকার সেভাবে সাজিয়ে দিতে পারি।

Ratan Entiser
16 المشاهدات · منذ 5 الشهور

⁣বকশীগঞ্জে
নিলক্ষিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্য কর্তৃক
স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির প্রস্তুতকৃত তালিকা
বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন করেন স্থানীয় এলাকাবাসীর, ইউপি সদ্যেদের নামে ৫0 কার্ড

Ratan Entiser
22 المشاهدات · منذ 6 الشهور

জামালপুরের বকশীগঞ্জে সাংবাদিকদের অকথ্য ভাষায় গালাগালি,হেনস্থা ও প্রাণ
নাশের হুমকি দিয়েছেন বগারচর ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সোহেল রানা পলাশ।
শনিবার বিকালে রাস্তার কাজে অনিয়মের সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে ঘাষিরপাড়া
মন্ডলবাড়ি এলাকায় সাংবাদিকদের সাথে চরম অশোভন আচরন করেন তিনি। এক পর্যায়ে
স্থানীয়দের সহায়তায় চেয়ারম্যানের কবল থেকে উদ্ধার হন সাংবাদিকরা। পরেই
সাংবাদিকদের সাথে দুর্ব্যবহারের প্রায় ২ মিনিটের একটি ভিডিও চিত্র সামাজিক
যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। মুহুর্তেই বিষয়টি ভাইরাল হয়ে যায়। সমালোচনা ও
নিন্দার ঝড় উঠে। এ ঘটনায় রাত ১২ টার দিকে বকশীগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ
দিয়েছেন সাংবাদিক আল মুজাহিদ বাবু। বাবু দৈনিক নয়াদিগন্ত পত্রিকার বকশীগঞ্জ
প্রতিনিধি। এই ঘটনায় সাংবাদিকদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে।
জানা যায়, সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় ১০ লাখ টাকা ব্যায়ে
বগারচর ইউনিয়নের ঘাষিরপাড়া মন্ডলবাড়ি থেকে সামাদ হাজির বাড়ি পর্যন্ত সিসি
রাস্তার কাজ চলছে। নি¤œমানের ইট খোয়া দিয়ে রাস্তাটির কাজ করছেন চেয়ারম্যান
এমন অভিযোগ করেন এলাকাবাসী। স্থানীয় এলাকাবাসীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে
রাস্তার অনিয়মের সংবাদ সংগ্রহ করতে যান সাংবাদিক এমদাদুল হক লালন,আল
মোজাহিদ বাবু, আমিনুল ইসলাম, বাঁধন মোল্ল্যাা ও ইমরান সরকারসহ বেশ কয়েকজন
সাংবাদিক। রাস্তার অনিয়মের ভিডিও চিত্র ধারন কালে মোটরসাইকেল যোগে দ্রুত
সেখানে ছুটেঁ আসেন ভারপ্রাপ্ত ইউপি চেয়ারম্যান সোহেল রানা পলাশ। এসেই তিনি
সাংবাদিকদের সাথে মারমুখী আচরন শুরু করেন। ক্ষিপ্ত হয়ে তিনি বলেন,ক্যামেরা
বন্ধ করেন, না করলে দেখেন কি অবস্থা করি। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের
অকথ্যভাষায় গালাগালি ও প্রাণনাশের হুমকি দেন। এক পর্যায়ে তিনি হুমকি দিয়ে
বলেন, আমার এই রাস্তার কাজের ক্ষতি হলে সাংবাদিকরা জীবন্ত ফিরতে পারবে না।
যান ভিডিও করেন,যা পারেন করেন পলাশ এসবে ভয় পায়না। আপনারা পারলে রাস্তার
কাজ দেখি কেমনে বন্ধ করেন,আমি পারলে করবো।
হেনস্থার শিকার সাংবাদিক এমদাদুল হক লালন বলেন,উন্নয়ন প্রকল্পে অনিয়মের
অভিযোগের প্রেক্ষিতে সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে চেয়ারম্যান বাধাঁ দেন। কোন কথা
না শুনেই তিনি আমাদের অকথ্য ভাষায় গালমন্দ ও মারমুখী আচরণ করেন। ক্যামেরা
বন্ধ না করলে ভেঙ্গে ফেলা ও প্রাণনাশের হুমকি দেন। তার বাজে আচরনে আমরা
হতভম্ব হয়ে পড়ি। পরে রাতে আইনের আশ্রয় নিয়েছি।
বাঁধন মোল্ল্যা বলেন, আমরা সংবাদ সংগ্রহ কালে হঠাৎ ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান
পলাশ এসে খারাপ আচরণ শুরু করেন। তিনি মারমুখী ছিলেন। উত্তেজিত হয়ে তিনি
বলেন, ক্যামেরা বন্ধ না করলে কেউ জীবন্ত ফিরতে পারবে না। তার আচরনে আমরা
ভীতসন্তস্ত হয়ে পড়ি।
বকশীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি আব্দুল লতিফ লায়ন বলেন, সাংবাদিকদের সঙ্গে
ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের এমন আচরণ অগ্রহণযোগ্য। এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
জানাচ্ছি। জুলাই পরবর্তী সময়ে এমন ঘটনা মেনে নেওয়ার মত না। চেয়ারম্যানের
বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের প্রতি জোর দাবি
জানাচ্ছি। তিনি আরো বলেন,অভিযুক্ত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়া
হলে মানববন্ধন,প্রতিবাদ সভা,কলম বিরতীসহ কঠোর কর্মসূচী গ্রহন করা হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বগারচর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সোহেল
রানা পলাশ বলেন,ঘটনাটি অনাকাঙ্খিত। এ জন্য আমি সাংবাদিকদের কাছে গিয়ে দু:খ
প্রকাশ করেছি। আসলে আমার এমন আচরন করা ঠিক হয়নি।

এ বিষয়ে বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার শাকের আহম্মেদ
বলেন, লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি অধিক গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্ত
সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে

Ratan Entiser
284 المشاهدات · منذ 7 الشهور





সাবেক রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমান,সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা
জিয়া,বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি ছুড়ে ফেলে অবমাননার অভিযোগ উঠেছে। বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান মিলন ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করেছেন সমিতির সভাপতি বিপ্লব সওদাগর। শনিবার বিকালে সংবাদ সম্মেলন করে এই দাবি জানান তিনি। তবে অভিযোগ ভিত্তিহীন ও সাজানো দাবি করেছেন মিলন ও আমিনুল ইসলাম। জানা যায়,২০২৪ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর কমিটি গঠনের পর পুরাতন বাসস্ট্যান্ড মোড়ে একটি ঘর নিয়ে সমিতির কার্যক্রম চালিয়ে আসছিলেন তারা। অফিসের দেয়ালে জিয়াউর রহমান,খালেদা জিয়া,তারেক রহমানের ছবি রাখা হয়। শুক্রবার সন্ধ্যায় বকশীগঞ্জ বাস মালিক সমিতির কার্যালয় থেকে ছবি গুলো নামিয়ে মাটিতে রাখা হয়। বাস মালিক সমিতির সভাপতি যুবদল নেতা বিপ্লব সওদাগরের অভিযোগ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান মিলন ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত। তাৎক্ষনিক তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে এর প্রতিবাদ করেন। রাতেই সাধারণ সম্পাদক মিলন ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে বকশীগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। বাদী সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির। বাস মালিক সমিতির সভাপতি বিপ্লব সওদাগর বলেন,মিলন ও আমিনুল আওয়ামীলীগের দোসর বলেই তারা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান,সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি মাটিতে ফেলে রেখে অবমাননা করেছেন। তিনি আরো বলেন মিলনের স্ত্রী ছিলেন কৃষি বিশ্বদ্যিালয় ছাত্রলীগের পদধারী নেতা। কোঠায় প্রশাসন ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন। স্ত্রীর দাপট দেখিয়ে বেকার মিলন এখন অর্ধশত কোটি টাকার মালিক। ১০ টি গাড়ি একাধিক বাড়ির মালিক বনে গেছেন মিলন। তাই দুর্নীতিবাজ মিলন ও আমিনুলকে দ্রুত গ্রেফতার করতে হবে। অন্যথায় নেতাকর্মীদেও সাধে নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে কঠোন আন্দোলন গড়ে তোলার হুশিয়ারি দেন তিনি।

তবে এই অভিযোগ সাজানো দাবি করেছেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান মিলন। মাহমুদুল হাসান মিলন বলেন,বিপ্লব সওদাগরের কোন বাস নেই,আমার গাড়ি দিয়েই সে মালিক সেজেছে। তিনি সবাইকে বাদ দিয়ে একক ভাবে সব কিছু করেন। আমাকে হেয় করতে ছবি অবমাননার মিথ্যা নাটক সাজিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।

বকশীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খন্দকার শাকের আহাম্মেদ বলেন,অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

أظهر المزيد