লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!
শর্টস সৃষ্টি
ব্যাচেলর পয়েন্ট নাটকের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ার কারণ হলো, নাটকের কিছু পর্বে অশ্লীলতা, সামাজিক অবক্ষয় ও নৈতিক বিচ্যুতির অভিযোগ আনা হয়েছে। নির্মাতাদের বিরুদ্ধে আইনি নোটিশও পাঠানো হয়েছে।
ব্যাচেলর পয়েন্ট নাটকটি বেশ জনপ্রিয় হলেও, এর সাম্প্রতিক সিজনগুলোতে কিছু দৃশ্য ও সংলাপ নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে, কিছু দর্শক ও সমালোচকের মতে, নাটকের কিছু অংশে মাত্রাতিরিক্ত কৌতুক এবং কিছু সংলাপ সমাজের জন্য ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। এই কারণেই নাটকের নির্মাতা ও সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলা করার জন্য আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
বর্তমান সময়ে কবিতা এক নিরব ভাষা হয়ে উঠেছে যেখানে অনুভূতি ছড়ায় নিঃশব্দে। ঠিক এমনই একটি কবিতা, যার নাম “আমাকে হারালে তুমি,” সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় তরুণ পাঠকদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।
কবিতাটি মূলত এক জোড়া চোখের বেদনার কথা বলে, যা হারালে মানুষ হারায় জীবনের আলোও। “আমাকে হারালে তুমি খুব বেশি কিছুই হারাবে না, হারাবে এক জোড়া চোখ যা সারাজীবন তোমার জন্য কাঁদবে”—এই ভাবনাটি পাঠকদের মধ্যে গভীর সাড়া সৃষ্টি করেছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই কবিতার সরল ভাষা আর গভীর মর্মস্পর্শী অর্থ আজকের তরুণ প্রজন্মের মনকে ছুঁয়ে যাচ্ছে। কবিতার সহজ অথচ হৃদয়স্পর্শী গঠন মানুষের ভেতরের একান্ত অনুভূতিকে প্রকাশ করে, যা আত্মার অবচেতন স্তরে পৌঁছে যায়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে “আমাকে হারালে তুমি” কবিতাটি হাজার হাজার শেয়ার ও মন্তব্যের মধ্য দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছে। বিশেষ করে ভালোবাসার ব্যর্থতা, বিচ্ছেদ ও নস্টালজিয়ার স্মৃতিচারণায় যারা বিচলিত, তাদের কাছে এটি এক অমুল্য সান্ত্বনা।
কবিতার লেখক জানান, এই কবিতার মূল অনুপ্রেরণা এসেছে ব্যক্তিগত কিছু হারানোর অনুভূতি থেকে, যা বহু মানুষের জীবনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তাই পাঠকরা নিজেদের অবস্থান ও আবেগকে খুঁজে পাচ্ছেন এর পঙক্তিতে।
আজকের দিনে “আমাকে হারালে তুমি” কবিতাটি প্রমাণ করেছে—সত্যিকার শিল্প শুধু মন ছুঁয়েই থেমে থাকে না, তা মানুষের জীবনে আলো জ্বালিয়ে দেয়, নতুন শক্তি এনে দেয়।
ফরিদপুরে হিন্দু- মুসলিম দম্পতির গোপন বিয়ে প্রকাশ, চাঞ্চল্য
ফরিদপুর প্রতিনিধি | ২১ আগস্ট ২০২৫, বৃহস্পতিবার বিকাল
ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার আধারকোঠা ছোলনা হেমায়েত মৃধার বাড়ির ভাড়াটিয়া ও শিশু খাদ্য ব্যবসায়ী গোপাল শিকদার (হিন্দু ধর্মাবলম্বী, দুই সন্তানের জনক) চার বছর আগে গোপনে বিবাহ করেন মুসলিম পরিবারের দুই সন্তানের জননী হাসনাহেনাকে।
ঘটনাটি দীর্ঘদিন গোপন থাকলেও বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) বিকেলে এলাকাবাসীর প্রশ্নের মুখোমুখি হলে এ তথ্য প্রকাশ্যে আসে।
ঘটনাপ্রবাহ
গোপাল শিকদার, মধুখালী থানার আড়াকান্দি পূর্বপাড়া গ্রামের মৃত মহেশ্বর শিকদারের ছেলে।
বোয়ালমারী বাজার এলাকায় শিশু খাদ্য ব্যবসা করেন এবং হেমায়েত মৃধার বাড়িতে ভাড়া থাকেন।
এলাকাবাসী জানান, বোরখা পরে এক নারীকে নিয়মিত ওই বাসায় আসা-যাওয়া করতে দেখা যেত।
অনুসন্ধানে জানা যায়, ওই নারী হলেন মধুখালী থানার মহিশাপুর খলিফা পাড়ার আব্দুল জব্বার খলিফার মেয়ে হাসনাহেনা।
তারা নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে চার বছর আগে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, কেউ নিজের ধর্ম পরিবর্তন করেননি এবং তারা নির্বিঘ্নে সংসার চালিয়ে আসছিলেন।
পরিণতি
ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর গোপাল শিকদারের প্রথম স্ত্রী ছেলে সন্তানসহ বোয়ালমারীতে চলে আসেন। এলাকায় এ নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য ও আলোচনা চলছে।




