লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!
شارٹس بنانا



বরিশালের বানারীপাড়ায় অকেজো হয়ে পড়ে আছে বাসস্ট্যান্ডের যাত্রী ছাওনি। এতে চড়ম দূর্ভোগে পড়েছে যাত্রীরা। বানারীপাড়া-বরিশাল স্বরূপকাঠি রুটের মধ্যবর্তী স্ট্যান্ড বানারীপাড়া বাসস্ট্যান্ডে যাত্রী ছাওনি হয়ে পড়েছে। এক সময় এখানে ছিল একটি নির্দিষ্ট টিকিট কাউন্টার ও যাত্রীদের বসার জন্য যাত্রী ছাওনী। কিন্তু এখন অযত্ন, অবহেলায় অকেজো সেই টিকেট কাউন্টার যার কারনে চায়ের দোকানের সামনে অস্থায়ী টিকেট কাউন্টার থেকে টিকেট কাটতে হয়। এতে যাত্রীরা পড়েছে চড়ম দুর্ভোগে। কারন কাউন্টারের সামনে রয়েছে সদর রাস্তা। এখান থেকে মটর সাইকেল, মাহেন্দ্রা গাড়ি, অটো গাড়ি সহ সব গাড়ি চলা করে। একদিকে রাস্তায় জ্যামলেগে যায় অন্য দিকে টিকেট কাটতে গিয়ে অসাবধানতায় ঘটতে পারে দূর্ঘটনা। এছাড়াও পূর্বের টিকেট কাউন্টারটি সংস্কার করে পূনরায় চালু করা গেলে কমবে দূর্ঘটনার আশংকা তার সাথে কমবে যাত্রীদের দূর্ভোগ। অপর দিকে বাসের জন্য অপেক্ষার জন্য যাত্রীদের নিরাপদ ও নির্দিষ্ট যাত্রীছাওনি থাকলেও অকেজো হয়ে পড়ে আছে দীর্ঘদিন যাবত টিকেট সংগ্রহ করে অপেক্ষার করতে হচ্ছে চায়ের দোকানে। বাস আসলে ঝুকি নিয়ে যাত্রীদের সাথে থাকা ব্যাগ ও বাচ্চাদের নিয়ে ব্যাস্ত রাস্তা পার হয়ে বাসে উঠতে হচ্ছে। এতে করে আরো বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে যাত্রীদের। তাই সাধারণ যাত্রীদের যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট দাবি টিকেট কাউন্টার ও যাত্রীছাওনী সংস্কার করে পূনরায় চালু করা গেলে কমবে যাত্রীদের দূর্ভোগ।

কুষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে কুষ্টিয়ায় বিক্ষোভ মিছিল ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করছে এনসিপি, গণ অধিকার পরিষদ ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা।
১০ই মে (শনিবার) বিকেলে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক এর কার্যালয়ের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে মজমপুর গোলচত্বর গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে বিক্ষোভ মিছিল শেষ হয়।
এ সময় ভার্চুয়ালি উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ গণধিকার পরিষদের সভাপতি ভিপি নূর। আরো উপস্থিত ছিলেন গণধিকার পরিষদ,নাগরিক কমিটি ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা কর্মীরা।
এ সময় বক্তারা বলেন, দল হিসেবে গণহত্যার দায় আওয়ামী লীগের। তাই দল হিসেবে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই। অবিলম্বে ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে। এ দলটিকে নিষিদ্ধ না করা পর্যন্ত জনতা ঘরে ফিরে যাবে না।প্রয়োজনে আরো একবার রক্ত দিব।