কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!
شارٹس بنانا


এটাকে চিনেন নাকি #reelsfbシ #fb #fbreels2025

গতকাল সাবেক প্রধান বিচারপতি জনাব খাইরুল হক সাহেবের মামলার শুনানির এক পর্যায়ে রাষ্ট্রপক্ষের ডিএজি এডভোকেট রাসেল কোর্টকে ধমকের সুরে জানান— “আজ শুনানি হবে না, এক সপ্তাহ পরে করতে হবে।”
এ সময় খায়রুল হক সাহেবের পক্ষের আইনজীবীগণ— কামরুল হক সিদ্দিকী, মহসিনুর রহমান, জেড আই খান পান্না, এম কে রহমান, মনসুরুল হক চৌধুরী, মঞ্জিল মোর্শেদ প্রমুখ আপত্তি জানিয়ে বলেন— “আপনি কোর্টকে ডিকটেট করতে পারেন না, আপনার সাবমিশন দিতে পারেন।”
ঠিক তখনই এজি জসিম, ইব্রাহিম খলিল, উজ্জ্বলসহ কয়েকজন বেঞ্চ থেকে লাফিয়ে উঠে বিচারপতির সামনেই আইনজীবীদের ওপর চড়াও হন। শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি ও হেনস্তা, এমনকি আইনজীবী বেলায়েত হোসেনকে মারধোর পর্যন্ত করা হয়। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে, বিচারপতি বাধ্য হয়ে শুনানির তারিখ পিছিয়ে পরবর্তী রবিবার ধার্য করেন।
এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়— রাষ্ট্রপক্ষ আগে থেকেই কিছু “আইনজীবী” নামধারী মব সন্ত্রাসী নিয়োগ দিয়েছে, যাদের ভয়ে সাধারণ আইনজীবী থেকে শুরু করে বিচারপতিরাও হামলা ও হেনস্তার শঙ্কায় থাকেন। ইতিপূর্বে বিচারপতিকে ডিম নিক্ষেপ ও এজলাস ভাঙচুর-এর ঘটনাও ঘটেছে। এখন তো প্রকাশ্য আদালতে সিনিয়র আইনজীবীরাও নিরাপদ নন।
বর্তমানে বিচারালয়ে বিএনপির এই অসভ্য আচরণই বলে দেয় কেন এদেরকে এতদিন কড়া শাসনে রেখেছিলেন শেখ হাসিনা!
এস.এম হাসিবুল হাসান হাদী
আই নিউজ বিডি

ভায় আরও উল্লেখ করা হয়, কুতুবদিয়া উপকূলের প্রায় ৬০ হাজার মানুষ সরাসরি সাগরের মৎস্য আহরণের সঙ্গে যুক্ত। সাগরে জেলেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জলদস্যুতা রোধ, জেলেদের নিবন্ধন কার্যক্রম যথাযথভাবে সম্পন্ন করা এবং মাছ ধরার ট্রলারগুলোকে প্রশাসনের সুনির্দিষ্ট নজরদারির আওতায় আনার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়।
উপজেলা মেরিন ফিসারিজ কর্মকর্তা নাজমুস সাকিব-এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এ সভায় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।