close

কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!

شارٹس بنانا

⁣প্রতিনিধি, হাসিনুজ্জামান মিন্টু,,
ঠাকুরগাঁওয়ে দৈনিক করতোয়া পত্রিকার ৫০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করা হয়। মঙ্গলবার ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাব হলরুমে কেক কেটে ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন করা হয়।
দৈনিক করতোয়া পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি, ও ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবের সভাপতি মনসুর আলীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন, রানীশংকৈল উপজেলা প্রতিনিধি মো: বিপ্লব ।

হাসিনুজ্জামান মিন্টু,,

0

0

5

ফকিরহাটে আহত ১

আসাদুজ্জামান শেখ সোবহান, জেলা প্রতিনিধি

0

2

32

⁣নববর্ষে সংসদ ভবন আকাশে ২৬শ ড্রোন দিয়ে করা হয়ে জুলাই আন্দোলন শো ⁣#short, #shorts#news#newsupdate#fbreelsvideo#newsupdate#dryounus#bangladesh#azharinewwaz

Mahamud Mithu

0

0

19

⁣কক্সবাজার জেলার ভয়ঙ্কর শীর্ষ সন্ত্রাসী সীমান্ত মাফিয়া শাহীন যৌথ-বাহিনী হাতে গ্রেফতার!

Abir Hossain Sun

0

0

13

⁣শ্যামনগরে শতবর্ষী গিরিধরের চড়ক পূজা

শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি ঃ সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার সুন্দরবনের কোলঘেঁসা মুন্সীগঞ্জ ইউনিয়নের জেলেখালি গ্রামের প্রত্যন্ত এলাকায় শতবর্ষ কাল পূর্বে চড়ক পূজা কেন্দ্র করে ছোট্ট একটি পরিচয়ের একটি মেলা হতো, শেষ পর্যন্ত গিরিধারী চড়ক মেলা নামে পরিচিতি লাভ করেছে। বিভিন্ন সময়ের পালা বদলে বাংলা নববর্ষ ও দক্ষিণবাংলায় গিরিধারী চড়ক মেলায় এলাকার মানুষের মধ্যে উৎসাহ উদ্দীপনা বয়ে চলেছে দীর্ঘকাল। চৈত্র সংক্রান্তের শেষে অনুষ্ঠিত হচ্ছে গিরিধারী চড়ক মেলা। দক্ষিণবাংলায় শ্যামনগরে গিরিধারী সড়ক মেলা ইতিহাস খ্যাত। এছাড়া শ্যামনগরে উপজেলায় আটটি স্থানে চড়ক মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২০২৫ সালে অর্থাৎ ১৪৩২ বঙ্গাব্দে চৈত্রমাসে চড়কপূজার শতবর্ষ পূর্ণ হলো। সেই উপলক্ষ্যে অতীতের সোনালি দিনগুলোকে তুলে ধরার জন্য চেষ্টা করা হয়েছে। সাথে গিরিধারে চড়ক মেলা পূজা উদযাপন কমিটির জন্মের লেখক শিক্ষক দেবপ্রসাদ মন্ডল ও নব কুমার মন্ডল তাদের তথ্য অনুসন্ধানে কাজটি আরও বেশি প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছে ।
বাংলাদেশের বাঙালিদের অতি প্রাচীনতম লোক উৎসব চড়ক পূজা শিবের গাজন। ক্রমে ক্রমে ব্রাহ্মণ পুরোহিতরা এই গাজনকে শিব উৎসবে পরিণত করেছেন। শিবক্রমে প্রধান গ্রাম দেবতা গাজন সহজে শিবের গাজন নামে পরিণত লাভ করে। পন্ডিতেরা মনে করেন যে গাজন ও গাজনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চড়ক উৎসব আদিম সমাজ থেকে এসেছে।

Ranajit Barman

0

1

915

⁣বরিশালের বানারীপাড়ায় অকেজো হয়ে পড়ে আছে বাসস্ট্যান্ডের যাত্রী ছাওনি। এতে চড়ম দূর্ভোগে পড়েছে যাত্রীরা। বানারীপাড়া-বরিশাল স্বরূপকাঠি রুটের মধ্যবর্তী স্ট্যান্ড বানারীপাড়া বাসস্ট্যান্ডে যাত্রী ছাওনি হয়ে পড়েছে। এক সময় এখানে ছিল একটি নির্দিষ্ট টিকিট কাউন্টার ও যাত্রীদের বসার জন্য যাত্রী ছাওনী। কিন্তু এখন অযত্ন, অবহেলায় অকেজো সেই টিকেট কাউন্টার যার কারনে চায়ের দোকানের সামনে অস্থায়ী টিকেট কাউন্টার থেকে টিকেট কাটতে হয়। এতে যাত্রীরা পড়েছে চড়ম দুর্ভোগে। কারন কাউন্টারের সামনে রয়েছে সদর রাস্তা। এখান থেকে মটর সাইকেল, মাহেন্দ্রা গাড়ি, অটো গাড়ি সহ সব গাড়ি চলা করে। একদিকে রাস্তায় জ্যামলেগে যায় অন্য দিকে টিকেট কাটতে গিয়ে অসাবধানতায় ঘটতে পারে দূর্ঘটনা। এছাড়াও পূর্বের টিকেট কাউন্টারটি সংস্কার করে পূনরায় চালু করা গেলে কমবে দূর্ঘটনার আশংকা তার সাথে কমবে যাত্রীদের দূর্ভোগ। অপর দিকে বাসের জন্য অপেক্ষার জন্য যাত্রীদের নিরাপদ ও নির্দিষ্ট যাত্রীছাওনি থাকলেও অকেজো হয়ে পড়ে আছে দীর্ঘদিন যাবত টিকেট সংগ্রহ করে অপেক্ষার করতে হচ্ছে চায়ের দোকানে। বাস আসলে ঝুকি নিয়ে যাত্রীদের সাথে থাকা ব্যাগ ও বাচ্চাদের নিয়ে ব্যাস্ত রাস্তা পার হয়ে বাসে উঠতে হচ্ছে। এতে করে আরো বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে যাত্রীদের। তাই সাধারণ যাত্রীদের যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট দাবি টিকেট কাউন্টার ও যাত্রীছাওনী সংস্কার করে পূনরায় চালু করা গেলে কমবে যাত্রীদের দূর্ভোগ।

Anamul Kabir

0

0

15