কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!
Korte broek Opprett


হাতপাখা গ্রামীণ ঐতিহ্যের প্রতীক। কিন্তু এখন আগের মতো খুব একটা দেখা যায় না হাতপাখা তৈরির কারিগর। আধুনিকতার ছোঁয়ায় বৈদ্যুতিক ফ্যান, এয়ার কন্ডিশনারসহ নানা ধরনের প্লাস্টিক ও ফাইবারের তৈরি হাতপাখার একচ্ছত্র আধিপত্যের কারণে নেত্রকোনাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ক্রমেই হারিয়ে যাচ্ছে প্রচন্ড গরমে এক সময়ের দেহমনে শান্তির পরশ বোলানো বাংলার ঐতিহ্যবাহী তালপাতার হাতপাখা। by Mahamud Mithu I#short #shorts, #news, #newsupdate,#bd,#bagladesh,#bangla

কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে সালুয়া ইউনিয়নের ডুমরাকান্দা বাজার সংলগ্ন ব্রহ্মপুত্র নদের ঘাটে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব অষ্টমীস্নানে হাজারো পুণ্যার্থীর ঢল নেমেছে। ভগবানের কৃপা ও পাপমুক্তির আশায় শিশু ও বৃদ্ধরাও বাদ যায়নি স্নানোৎসব বরণ করতে।
আজ শনিবার সকাল থেকে শুরু হয়ে দুপুর পর্যন্ত কুলিয়ারচর উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় অষ্টমী স্নানোৎসবের আয়োজন করে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ কুলিয়ারচর উপজেলা শাখা ও পৌর শাখা।
অষ্টমী স্নান পরিদর্শন করেন, কুলিয়ারচর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. হেলাল উদ্দিন পিপিএম, সালুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ কাইয়ুম, সালুয়া ইউনিয়ন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফারুক হোসাইন, সাধারণ সম্পাদক খায়রুল ইসলাম বকুল, কুলিয়ারচর পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি পীযূষ কান্তি ঘোষ, সাধারণ সম্পাদক বিজয় দাস, কুলিয়ারচর উপজেলা বিএনপির সহ-ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম সহ ইউনিয়ন বিএনপি নেতৃবৃন্দরা।
অষ্টমী স্নান উপলক্ষ্যে উপজেলার সালুয়া ইউনিয়নের ডুমরাকান্দা বাজার সংলগ্ন ব্রহ্মপুত্র নদের ঘাট বসে অষ্টমীর মেলা। মেলায় দোকানিরা নানা খেলনা, মিষ্টি জাতীয় খাবার ও বাহারি গ্রামীণ পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেন। অষ্টমীর স্নানোৎসব ও মেলাকে কেন্দ্র করে উৎসবের আমেজ বিরাজ করে।
উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদের কুলিয়ারচর পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি পীযূষ কান্তি ঘোষ জানান, ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী গীতাপাঠ, মাল্যজপ, ধ্যান, প্রসাদ বিতরণ, হরিনাম সংকীর্তনের মধ্যদিয়ে পুণ্যার্থীরা স্নানোৎসব সম্পন্ন করেন।

নেত্রকোনায় বড়বাজার সড়কে আখড়ার মোড়ে অবস্থিত কাঁচাবাজারে ড্রেন নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ায় অধিকাংশ দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। হাতেগোনা কয়েকটি দোকান খোলা রাখা হলেও ক্রেতা নেই। অথচ এসব ব্যবসায়ীর আয়ের উৎস একমাত্র দোকানদারি।
ফলে ব্যবসায়ী, ক্রেতা বিক্রেতার সকলের দাবি দ্রুত ড্রেন নির্মাণ কাজ যেন শেষ করা হয়।