close

ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!

निकर सृजन करना

यह वीडियो संसाधित किया जा रहा है, कृपया कुछ मिनटों में वापस आएं

⁣জামালপুর জেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন বাতিলের দাবিতে হরতাল ঘোষণার পর মশাল মিছিল থেকে বোমা সাদৃশ বস্তু বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া গেছে। এতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে পুরো শহর জুড়ে।

আট বছর পর আগামী ২৩ আগস্ট জেলা বিএনপির উদ্যোগে জামালপুরের বেলটিয়া এলাকায় দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। সেই সম্মেলন স্থগিতের দাবি জানিয়ে আসছে বিএনপির একটি পক্ষ।

Amirul Islam

0

0

3

⁣আমি বলছি, আপনারা সাংবাদিক না। সারা বিশ্ব দেখেছে, হাসিনা গণহত্যা চালিয়ে ভারতে পালিয়ে গেছেন। শুক্রবার (২ মে) রাজধানীর বায়তুল মোকাররমে আওয়ামী নিষিদ্ধের ও বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ এমন মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।

Mahamud Mithu

0

1

22

জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার কয়া সীমান্ত দিয়ে
অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের অভিযোগে একই পরিবারের ৫ সদস্য কে ফেরত পাঠালেন ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের সদস্যরা । বাংলাদেশি নাগরিকদের বুধবার দুপুরে কয়া সীমান্তের ২৭১/৫৪ পিলার এলাকায় বিজিবির হাতে তুলে দেন বিএসএফ।

দেশে ফেরত আসা ব্যাক্তিরা হলেন, খুলনা সদর উপজেলার দক্ষিণ টুটপাড়া গ্রামের পরান মোড়লের ছেলে মুরাদ মোড়ল, মুরাদের স্ত্রী সাগরিকা বেগম মুরাদের ২'ছেলে রমজান মোড়ল ও মোঃ মুসকান মোড়ল এবং মেয়ে মোছাঃ আমেনা মোড়ল।

জয়পুরহাট ব্যাটালিয়ন (২০ বিজিবি) এর লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোঃ আরিফুর দৌলা জানান, গত ১২ আগস্ট রাতে জয়পুরহাট ব্যাটালিয়ন (২০ বিজিবি)-এর কয়া বিওপির বিপরীতে ভারতের বালুপাড়া এলাকায় সীমান্ত পিলার ২৮২/৪৩-এস থেকে প্রায় ৮শ গজ ভেতরে ওই ৫ জনকে আটক করে বিএসএফ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানান, ২০২০ সালে ভারতের কেরালা রাজ্যের এন্নাকুলাম নামক স্থানে একটি ভাংগাড়ি দোকানে দিন মজুরের কাজ করতে গিয়েছিলেন। সম্প্রতি দেশে ফেরার পথে বিএসএফ তাদের আটক করে।


পাঁচবিবি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোঃ ময়নুল ইসলাম জানান, বিজিবি ৫'জন শিশু নারী পুরুষ থানায় জমা দিয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায়, ভারতে চিকিৎসা শেষে দেশে আসার সময় বিএসএফ তাদের আটক করে বিজিবির হাতে তুলে দেয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের নিকট তাদেরকে হস্তান্তর করা হবে।

Abu Raihan

0

0

6

⁣গতকাল সাবেক প্রধান বিচারপতি জনাব খাইরুল হক সাহেবের মামলার শুনানির এক পর্যায়ে রাষ্ট্রপক্ষের ডিএজি এডভোকেট রাসেল কোর্টকে ধমকের সুরে জানান— “আজ শুনানি হবে না, এক সপ্তাহ পরে করতে হবে।”

এ সময় খায়রুল হক সাহেবের পক্ষের আইনজীবীগণ— কামরুল হক সিদ্দিকী, মহসিনুর রহমান, জেড আই খান পান্না, এম কে রহমান, মনসুরুল হক চৌধুরী, মঞ্জিল মোর্শেদ প্রমুখ আপত্তি জানিয়ে বলেন— “আপনি কোর্টকে ডিকটেট করতে পারেন না, আপনার সাবমিশন দিতে পারেন।”

ঠিক তখনই এজি জসিম, ইব্রাহিম খলিল, উজ্জ্বলসহ কয়েকজন বেঞ্চ থেকে লাফিয়ে উঠে বিচারপতির সামনেই আইনজীবীদের ওপর চড়াও হন। শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি ও হেনস্তা, এমনকি আইনজীবী বেলায়েত হোসেনকে মারধোর পর্যন্ত করা হয়। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে, বিচারপতি বাধ্য হয়ে শুনানির তারিখ পিছিয়ে পরবর্তী রবিবার ধার্য করেন।

এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়— রাষ্ট্রপক্ষ আগে থেকেই কিছু “আইনজীবী” নামধারী মব সন্ত্রাসী নিয়োগ দিয়েছে, যাদের ভয়ে সাধারণ আইনজীবী থেকে শুরু করে বিচারপতিরাও হামলা ও হেনস্তার শঙ্কায় থাকেন। ইতিপূর্বে বিচারপতিকে ডিম নিক্ষেপ ও এজলাস ভাঙচুর-এর ঘটনাও ঘটেছে। এখন তো প্রকাশ্য আদালতে সিনিয়র আইনজীবীরাও নিরাপদ নন।

বর্তমানে বিচারালয়ে বিএনপির এই অসভ্য আচরণই বলে দেয় কেন এদেরকে এতদিন কড়া শাসনে রেখেছিলেন শেখ হাসিনা!
এস.এম হাসিবুল হাসান হাদী
আই নিউজ বিডি

HasanHadi

0

0

5