close

লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!

Calção Crio

⁣সাংবাদিক তুহিনকে কুপিয়ে হত্যা এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে সাংবাদিকদের উপর হামলার প্রতিবাদে দিনাজপুর প্রেসক্লাবের সামনে টিভি জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের আয়োজনে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

Abdus Sattar

0

0

9

⁣গর্জনিয়া সীমান্তের অঘোষিত রাজা ডাকাত শাহীনের আস্তানা থেকে বিপুল ভারী অস্ত্র উদ্ধার

Abir Hossain Sun

0

0

4

৩৬ জুলাই এর গণঅভ্যুত্থান কে স্মরণীয় করে রাখার উদ্দেশ্য শাহবাগে মেট্রোরেল এর পিলারে যুবদলের গ্রাফিতির কাজ চলছে।

Abdullah Ibne Khalid

0

0

23,694

⁣গতকাল সাবেক প্রধান বিচারপতি জনাব খাইরুল হক সাহেবের মামলার শুনানির এক পর্যায়ে রাষ্ট্রপক্ষের ডিএজি এডভোকেট রাসেল কোর্টকে ধমকের সুরে জানান— “আজ শুনানি হবে না, এক সপ্তাহ পরে করতে হবে।”

এ সময় খায়রুল হক সাহেবের পক্ষের আইনজীবীগণ— কামরুল হক সিদ্দিকী, মহসিনুর রহমান, জেড আই খান পান্না, এম কে রহমান, মনসুরুল হক চৌধুরী, মঞ্জিল মোর্শেদ প্রমুখ আপত্তি জানিয়ে বলেন— “আপনি কোর্টকে ডিকটেট করতে পারেন না, আপনার সাবমিশন দিতে পারেন।”

ঠিক তখনই এজি জসিম, ইব্রাহিম খলিল, উজ্জ্বলসহ কয়েকজন বেঞ্চ থেকে লাফিয়ে উঠে বিচারপতির সামনেই আইনজীবীদের ওপর চড়াও হন। শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি ও হেনস্তা, এমনকি আইনজীবী বেলায়েত হোসেনকে মারধোর পর্যন্ত করা হয়। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে, বিচারপতি বাধ্য হয়ে শুনানির তারিখ পিছিয়ে পরবর্তী রবিবার ধার্য করেন।

এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়— রাষ্ট্রপক্ষ আগে থেকেই কিছু “আইনজীবী” নামধারী মব সন্ত্রাসী নিয়োগ দিয়েছে, যাদের ভয়ে সাধারণ আইনজীবী থেকে শুরু করে বিচারপতিরাও হামলা ও হেনস্তার শঙ্কায় থাকেন। ইতিপূর্বে বিচারপতিকে ডিম নিক্ষেপ ও এজলাস ভাঙচুর-এর ঘটনাও ঘটেছে। এখন তো প্রকাশ্য আদালতে সিনিয়র আইনজীবীরাও নিরাপদ নন।

বর্তমানে বিচারালয়ে বিএনপির এই অসভ্য আচরণই বলে দেয় কেন এদেরকে এতদিন কড়া শাসনে রেখেছিলেন শেখ হাসিনা!
এস.এম হাসিবুল হাসান হাদী
আই নিউজ বিডি

HasanHadi

0

0

4

⁣সিরাজগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী শশুড়, জামাই ও বউ মেলা

Rakibul Islam

0

0

19