লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!
निकर सृजन करना


নাটোরের লালপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর পশ্চিম পাড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ডিজিটাল সাইনবোর্ডে জয় বাংলা লেখা ভেসে ওঠার ঘটনা ঘটেছে। গত ২ এপ্রিল, বুধবার আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে মাগরিবের নামাজের সময় এই ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, সাইনবোর্ডে "জয় বাংলা" স্লোগানের পাশাপাশি "বাংলা আমার অহংকার, বাংলার দিকে যে তাকাবে তার চোখ উপড়ে নেওয়া হবে" লেখা প্রদর্শিত হয়। বিষয়টি লক্ষ্য করার পর স্থানীয়রা দ্রুত সাইনবোর্ডটি খুলে ফেলে।
স্থানীয়দের দাবি, এর আগেও একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। তবে কীভাবে এই বার্তাগুলো সাইনবোর্ডে প্রদর্শিত হলো, তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
মসজিদ কমিটির সভাপতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা বজলুর রহমান বলেন, "এই ঘটনা শোনার পর সাইনবোর্ডটি খুলে রাখা হয়েছে। কীভাবে এটি ঘটল, তা এখনও বোঝা যাচ্ছে না।"
এ বিষয়ে লালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নাজমুল হক বলেন, "ঘটনাটি আমরা শুনেছি এবং খতিয়ে দেখছি। যদি কেউ এ বিষয়ে অভিযোগ করে, তাহলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"
ঘটনার পর এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করছে এবং প্রযুক্তিগত ত্রুটি নাকি কোনো উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কাজ তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে।


ফরিদগঞ্জে চাল নিয়ে ইউপি প্রশাসনিক কর্মকর্তার চালবাঁজি।
ভিজিএফের চাল নিয়ে চালবাঁজি করেছেন ফরিদগঞ্জ উপজেলার পাইকপাড়া উত্তর ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তার গোলাম মোস্তফা শামিম ।
ভিজিএফের চাল বিতরনের জন্য ইউপি চেয়াম্যান, সদস্য, সংরক্ষিত সদস্যদের সাথে আলাপ আলোচনা নাকরে নিজেস্ব কথিত বাহিনী দিয়ে কার্ড বিতরন করার গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। শুধু নিজেস্ব বাহিনী দিয়ে কার্ড বিতরন করেই ক্ষান্ত্র হননি ইউপি সচিব মোস্তফা কামাল চাল বিতরন ও করেছেন তার নিজেস্ব বাহিনী দিয়ে।
ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম পুলিশ সদস্যরা জানান, আমরা সবাই থাকার পরও তিনি তার লোক দিয়ে সকল কিছু তদারকি করেছেন। তিনিই (গোলাম মোস্তফা) সবাইকে কার্ড দিয়েছেন , কেউ কার্ড কেড়ে নেয়নি।
নাম প্রকাশ নাকরার শর্তে একাধিক ইউপি সদস্যরা জানান, সচিব তার নিজেস্ব বাহিনী দিয়ে পরিষদ পরিচালনা করে। পরিষদে আমরা থেকেও নাই।
খোদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু তাহের জানান , আমি ফ্যাসিবাদের আমলে জনগনের ভোটে নির্বাচিত চেয়ারম্যান। তারা আমাকে ভালোবেসে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন। আমি তাদের একটা ভিজিএফের একটা কার্ড দিতে পারিনা। সচিব আমাকে নাজানিয়ে নিজে নিজে কাকে কিভাবে কি দিচ্ছে আমি জানিনা।
প্রশাসনিক কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা শামিম বলেন, আমার টেবিলে সকলের সাথে আলোচনা হয়েছে। চেয়ারম্যান সকল বিষয়ে অবগত হয়ে সাক্ষর করেছেন। তিনি আরো বলেন,
আমরা চাল বিতরন করে কার্ড সংগ্রহ করতেছি এমন সময়
সমন্বয়ক পরিচয়ে মোস্তফা ১০টি কার্ড ছিনিয়ে নিয়ে যায় এবং হট্রগোল সৃষ্টি করে। এবিষয়ে মোস্তফা জানান, কার্ড ছিনিয়ে নেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ন্য মিথ্যা। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুলতানা রাজিয়া বলেন, বিষয়টি আমি জেনেছি তাদের সাথে কথা বলে ব্যাবস্থা নিব।