close

কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!

Shorts News Create

অবৈধ স্থাপনা উচ্চতা অভিযানে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলছেন উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা হেলাল চৌধুরী ও কচুয়া থানা ওসি আজিজুল ইসলাম।

Shahadat Hossain Munsy

0

0

1

⁣জুলাই আন্দোলন এর আহত ⁣এই ⁣নারী ⁣কি বলে গেলেন ?

Mahamud Mithu

0

0

15

হবিগঞ্জ: স্মৃতির টানে প্রিয় প্রাঙ্গণে এসো মিলি প্রাণের বন্ধনে’ স্লোগানে শতবর্ষী হবিগঞ্জ হাইস্কুল এন্ড কলেজের ১৯১৩ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের ঈদ পুনর্মিলনী ও মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সন্ধ্যায় কলেজ প্রাঙ্গণে এক আনন্দমুখর পরিবেশে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

উদযাপন পরিষদের আহ্বায়ক এডভোকেট আফতাব উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব সৈয়দ মুশফিকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি, সাবেক ও বর্তমান শিক্ষকদের ফুল দিয়ে এবং সম্মাননা ক্রেস্ট দিয়ে প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা বরণ করেন। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার শরফ উদ্দিন চৌধুরী ইকবাল। এসমসয় কলেজের অধ্যক্ষ জহিরুল ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান আউয়াল, সাংবাদিক ফজলুর রহমান, ডা.জিতু মিয়া, ব্যাংকার নোমানসহ প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা বক্তৃতা করেন।

এদিকে পুনর্মিলনী উৎসবে প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা মেতে উঠেছিলেন আনন্দে, যেন তারা ফিরে গেছেন নিজেদের শৈশবে। পুরোনো বন্ধুদের সঙ্গে আবার একত্রিত হতে পেয়ে তাদের সব ক্লান্তি যেন দূর হয়ে গিয়েছিল। একে অপরের সঙ্গে কুশল বিনিময় ও কোলাকুলির মাধ্যমে বন্ধুত্বের নতুন দ্বার তৈরি করছিলেন তারা এবং আনন্দময় মুহূর্তগুলো ক্যামেরাবন্দি করছিল।

আলোচনা শেষে শিক্ষাজীবনের স্মৃতিচারণ, নৃত্য ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পুরো আয়োজনে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। সেখানে একে অপরের সঙ্গে আনন্দে মেতে ওঠেন প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা, এবং সবার মধ্যে এক অনন্য বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ তৈরি হয়।অনুষ্ঠানে হবিগঞ্জ নিত্য নিকেতন, নিত্যকুড়ি নৃত্যালয় সম্মাননা ক্রেস্ট গ্রহন করে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ঢাকা বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার শরফ উদ্দিন চৌধুরী ইকবাল বলেন, হবিগঞ্জ হাই স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষকের বাসভবন ও কলেজের পুকুরসহ জমি বে-দখল হয়েছে তা খুবই দুঃখজনক। একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জায়গা দখল এটা কোনো ভাবেই গ্রহনযোগ্য বিষয় হতে পারে না, জমি দখলমুক্ত ও পুনরুদ্ধার করতে সবরকম সহায়তার আশ্বাস দেন তিনি।

তারিখঃ ১১ জুন ২০২৫

AK KAWSUR

0

0

381

⁣শেখ হাসিনা সেতু

Akm Kaysarul Alam

0

1

14

⁣কালীগঞ্জ উপজেলাধীন ১নং ভোটমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ফরহাদ হোসেন মাস্টারের বিরুদ্ধে টিআর, কাবিখা,কাবিটা, উন্নয়ন সহায়তা তহবিল, হাট-বাজার, এডিপি এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে আদায়কৃত ট্যাক্স, সব ধরনের ভাতা, যেমন-মাতৃত্বকালীন ভাতা, বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতাসহ সকল কাজে স্বেচ্ছাচারিতা করে নিজের ইচ্ছেমতো পরিষদের কাজ পরিচালনা করার অভিযোগ ওঠেছে। এছাড়া ইউপি চেয়ারম্যান হওয়ার পর অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকল্পের সভাপতি হয়ে সমস্ত টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে অনাস্থা প্রস্তাব আনয়ন করেছেন ওই ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যবৃন্দ। আজ কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের সদস্যগণ সশরীরে উপস্থিত হয়ে এই আবেদনটি করেন। আবেদনকারী সদস্যগণের মধ্যে
০১। মোঃ জয়নাল আবেদীন বাবলু- ওয়ার্ড নং ৫
০২। মোছাঃ রশিদা বেগম-ওয়ার্ড নং ১, ২ ও ৩
০৩। মোছাঃ শিউলি বেগম-ওয়ার্ড নং ৭, ৮ ও ৯
০৪। মোছাঃ বুলবুলি বেগম-ওয়ার্ড নং ৪. ৫ ও ৬
০৫। মোঃ আহেদুল ইসলাম-ওয়ার্ড নং ১
০৬। মোঃ হজরত আলী -ওয়ার্ড নং ২
০৭। মোঃ গোলজার হোসেন বসুনিয়া -ওয়ার্ড নং ৩
০৮। মোঃ আব্দুর রহিম-ওয়ার্ড নং ৪
০৯। মোঃ আসাদুল হক-ওয়ার্ড নং ৬
১০। মোঃ আব্দুল মজিদ -ওয়ার্ড নং ৭
১১। মোঃ শাহেদুল ইসলাম (আরাম) -ওয়ার্ড নং ৮
১২। মোঃ সামছুল হক-ওয়ার্ড নং ৯
একটি সুত্র নিশ্চিত করেছে, চেয়ারম্যান ও সদস্যদের মাঝে বিরোধ সৃষ্টির মূল কারণ ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বরাদ্দকৃত টিআর, কাবিখা ও কাবিটা প্রকল্পের টাকা ভাগাভাগির কমবেশিকে কেন্দ্র করে উদ্ভুত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। যা শেষপর্যন্ত অনাস্থা আয়নের মতো প্রেক্ষাপট তৈরি হয়। এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও সংযুক্ত করা হলো। আরও বেশ কিছু ভিডিও আমাদের হাতে সংরক্ষিত আছে। এলাকাবাসীর সাথে কথা বললে তারা জানান, ফরহাদ হোসেন মাস্টার আফজাল উদ্দিন পাবলিক ভোকেশনাল উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকতার পাশাপাশি আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে যুক্ত হন। তারপর তিনি বিএনপিতে যোগ দিয়ে স্থানীয় ইউপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে তাকে ভোট কারচুপির মাধ্যমে হারিয়ে দেওয়া হয়। তিনি সহ তার অনুসারীরা হামলা-মামলার শিকার হন। এরপর তিনি জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন। ২০১৮ সালের পর তিনি জাতীয় পার্টি থেকে আবারও বিএনপিতে যোগ দেন। সর্বশেষ ইউপি নির্বাচনে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোট করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। আওয়ামীলীগ আমলে তিনি ইউপি সদস্যদের কাছে কোণঠাসা হয়ে সুন্দরভাবে পরিষদের কার্যক্রম পরিচালনা করলেও ৫ আগস্ট ২০২৪ সালের পর তিনি স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে বেপরোয়া হয়ে যান। কাউকেই তোয়াক্কা না করে অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। বিশাল ক্ষমতাধরের অধিকারী এই চেয়ারম্যান স্থানীয় আওয়ামিলীগ নেতাদের সাথে সখ্যতা তৈরি করে বিএনপির ত্যাগী নেতাদের দূরে ঠেলে দেন।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্যদের মধ্যে কয়েকজনের সাথে কথা বললে তারা অভিযোগে স্বাক্ষর করার কথা জানিয়েছেন। তারা অবিলম্বে ফরহাদ হোসেন মাস্টারকে চেয়ারম্যান পদ থেকে অপসারণের দাবি করেন।
এ বিষয়ে ভোটমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফরহাদ হোসেনের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।
আবেদনের কপিটি দেওয়া হলো।

Raju Mia

0

0

2

⁣নববর্ষে সংসদ ভবন আকাশে ২৬শ ড্রোন দিয়ে করা হয়ে জুলাই আন্দোলন শো ⁣#short, #shorts#news#newsupdate#fbreelsvideo#newsupdate#dryounus#bangladesh#azharinewwaz

Mahamud Mithu

0

0

19